অনলাইন ডেস্ক
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) বিভিন্ন অফিসে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে ঝাড়ুদার, ক্লিনার, নাইটগার্ড, বাবুর্চিসহ বিভিন্ন পদে নিয়োগের জন্য প্রায় ১৫ কোটি টাকার দরপত্র (টেন্ডার) আহ্বান করা হয়েছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে কয়েকজন ছাড়া অন্য কাউকে দরপত্র জমা দিতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
এ নিয়ে আজ রোববার সকাল থেকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে দুই পক্ষের মধ্যে হট্টগোল হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই পছন্দের ঠিকাদারদের দরপত্র জমা নেওয়ায়, বাকি ঠিকাদারেরা বিক্ষোভ করেন।
এ ঘটনার পর দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনে (ক্র্যাব) সংবাদ সম্মেলন করেন দরপত্রবঞ্চিত ঠিকাদারেরা। তাঁরা বলেন, ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ চক্রের সঙ্গে জড়িত। তিনি যুবদল নেতা আনিসুর রহমানের সঙ্গে যোগসাজশে অন্য ঠিকাদারদের দরপত্র জমা দিতে দেন নাই।’
এর আগে দুপুর ১২টায় সেগুনবাগিচায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে গিয়ে জানা যায়, ডিএনসির মহাপরিচালকের (ডিজি) সঙ্গে হট্টোগল হয় ঠিকাদারদের। নির্ধারিত কয়েকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দরপত্র দিতে পারলেও অন্য কেউ দরপত্র দিতে পারেননি। একদল লোক মুখে মাস্ক পরে অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে তা দখলে নেন এবং অন্যদের দরপত্র দিতে বাধা দেন। এতে সেখানে ঠিকাদারদের মধ্যে হট্টগোল বাধে। বঞ্চিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর সংশ্লিষ্টরা অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান নেন। তাঁরা একপর্যায়ে প্রধান গেট দিয়ে ঢোকার চেষ্টা করেন। পরে পুলিশ এবং সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংবাদ সম্মেলনে ঠিকাদারদের পক্ষে গালফ সিকিউরিটি সার্ভিস প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এস খান স্বপন বলেন, অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে তাঁদের সময় দেওয়া হয়েছিল সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা। তাঁরা যথাসময়ে উপস্থিত হলে তাঁদের ওপর হামলা চালায় একদল সন্ত্রাসী। তাঁদের দরপত্র জমা দিতে দেওয়া হয়নি।
অভিযোগের বিষয়ে সন্ধ্যায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, কিছু ঠিকাদার ১১টার পর এসেছেন। তাই তাঁদের দরপত্র নেওয়া হয়নি। এখানে কোনো অনিয়ম সুযোগ নেই।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) বিভিন্ন অফিসে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে ঝাড়ুদার, ক্লিনার, নাইটগার্ড, বাবুর্চিসহ বিভিন্ন পদে নিয়োগের জন্য প্রায় ১৫ কোটি টাকার দরপত্র (টেন্ডার) আহ্বান করা হয়েছিল। কিন্তু নির্ধারিত সময়ে কয়েকজন ছাড়া অন্য কাউকে দরপত্র জমা দিতে দেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
এ নিয়ে আজ রোববার সকাল থেকে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে দুই পক্ষের মধ্যে হট্টগোল হয়। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে নির্দিষ্ট সময়ের আগেই পছন্দের ঠিকাদারদের দরপত্র জমা নেওয়ায়, বাকি ঠিকাদারেরা বিক্ষোভ করেন।
এ ঘটনার পর দুপুরে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনে (ক্র্যাব) সংবাদ সম্মেলন করেন দরপত্রবঞ্চিত ঠিকাদারেরা। তাঁরা বলেন, ‘মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এ চক্রের সঙ্গে জড়িত। তিনি যুবদল নেতা আনিসুর রহমানের সঙ্গে যোগসাজশে অন্য ঠিকাদারদের দরপত্র জমা দিতে দেন নাই।’
এর আগে দুপুর ১২টায় সেগুনবাগিচায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরে গিয়ে জানা যায়, ডিএনসির মহাপরিচালকের (ডিজি) সঙ্গে হট্টোগল হয় ঠিকাদারদের। নির্ধারিত কয়েকটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান দরপত্র দিতে পারলেও অন্য কেউ দরপত্র দিতে পারেননি। একদল লোক মুখে মাস্ক পরে অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে তা দখলে নেন এবং অন্যদের দরপত্র দিতে বাধা দেন। এতে সেখানে ঠিকাদারদের মধ্যে হট্টগোল বাধে। বঞ্চিত ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলোর সংশ্লিষ্টরা অধিদপ্তরের সামনে অবস্থান নেন। তাঁরা একপর্যায়ে প্রধান গেট দিয়ে ঢোকার চেষ্টা করেন। পরে পুলিশ এবং সেনাবাহিনী গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
সংবাদ সম্মেলনে ঠিকাদারদের পক্ষে গালফ সিকিউরিটি সার্ভিস প্রাইভেট লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ বি এস খান স্বপন বলেন, অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে তাঁদের সময় দেওয়া হয়েছিল সকাল ৯টা থেকে বেলা ১১টা। তাঁরা যথাসময়ে উপস্থিত হলে তাঁদের ওপর হামলা চালায় একদল সন্ত্রাসী। তাঁদের দরপত্র জমা দিতে দেওয়া হয়নি।
অভিযোগের বিষয়ে সন্ধ্যায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খোন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, কিছু ঠিকাদার ১১টার পর এসেছেন। তাই তাঁদের দরপত্র নেওয়া হয়নি। এখানে কোনো অনিয়ম সুযোগ নেই।
রাজধানীর মিটফোর্ড এলাকায় ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা তদন্তে উচ্চক্ষমতা সম্পন্ন বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট করা হয়েছে।
৬ মিনিট আগেরাজধানীর মিটফোর্ড এলাকায় ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চান ওরফে সোহাগকে নৃশংসভাবে হত্যার প্রতিবাদে এবং জড়িতদের গ্রেপ্তার ও বিচারের দাবিতে বরগুনায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৭ মিনিট আগেনিহত সজীবের চাচা আব্দুর রাজ্জাক জানান, সজীবের মা ও ভাই দুজনেই মারা গেছেন। বাবা আনসার ব্যাটালিয়ানে চাকরি করতেন। এখন অসুস্থ হয়ে বাড়িতেই থাকেন। এমতাবস্থায় সজীব মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েছে। তার খোঁজ খবর নেওয়ার তেমন কেউ নেই।
২৭ মিনিট আগেগুনে গুনে ঘুষের টাকা নিচ্ছেন চুয়াডাঙ্গা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ক্যাশিয়ার উজ্জ্বল বড়ুয়া—এমন একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে (ভাইরাল) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিওতে যিনি টাকাগুলো দিয়েছেন তাঁকে বলতে শোনা যায়, ‘এক্সেন স্যার বলছে আমার নাম করে যদি কেউ এক টাকাও চাই, দেবেন না।’ তখন ক্যাশিয়ার
৩৪ মিনিট আগে