আয়নাল হোসেন, ঢাকা
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে পুলিশের প্রতাপশালী দুই ডজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বিনা অনুমতিতে দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় চাকরি হারাচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে ঢাকা রেঞ্জের সাবেক উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) সৈয়দ নুরুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) সাবেক প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদও রয়েছেন। বাকি কর্মকর্তারাও ডিআইজি, অতিরিক্ত ডিআইজি, পুলিশ সুপার (এসপি) ও অতিরিক্ত এসপি পদমর্যাদার।
পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র বলেছে, বিনা অনুমতিতে দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত এই পুলিশ কর্মকর্তারা মূলত আত্মগোপনে রয়েছেন। তাঁদের কয়েকজন ইতিমধ্যে বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন বলেও শোনা যাচ্ছে।
পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বিনা অনুমতিতে দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন ঢাকা রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম। তিনি গত বছরের ২৬ আগস্ট থেকে অনুপস্থিত। ডিএমপির ডিবির সাবেক আলোচিত-সমালোচিত প্রধান ও অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ, ডিএমপির সাবেক তিন যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার, এস এম মেহেদী হাসান ও রিফাত রহমান শামীম ৬ আগস্ট থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। সাবেক যুগ্ম কমিশনার সঞ্জিত কুমার রায় ২২ আগস্ট থেকে, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী ২৬ আগস্ট থেকে অনুপস্থিত। পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত ডিআইজি প্রলয় কুমার জোয়ারদার ৬ আগস্ট থেকে, অতিরিক্ত ডিআইজি মো. জায়েদুল আলম ৪ নভেম্বর থেকে, এপিবিএনের অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে, রাজশাহী রেঞ্জ পুলিশের এসপি আয়েশা সিদ্দিকা ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে, রাজশাহী রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি শ্যামল কুমার মুখার্জি, চট্টগ্রাম রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি নুর আলম মিনা ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে অনুপস্থিত। নারায়ণগঞ্জের সাবেক এসপি গোলাম মোস্তফা রাসেল ও গোয়েন্দা পুলিশের এসপি এটিইউ শাখার মোহাম্মদ সানোয়ার হোসেন ১ জানুয়ারি থেকে অনুপস্থিত রয়েছেন। ডিএমপির ওয়ারী বিভাগের উপকমিশনার ইকবাল হুসাইন ২৮ অক্টোবর থেকে অনুপস্থিত রয়েছেন।
ঢাকা জেলার এসপি আসাদুজ্জামান ৯ সেপ্টেম্বর থেকে, অতিরিক্ত এসপি হাসান আরাফাত ১৯ নভেম্বর থেকে, ডিএমপির সাবেক উপকমিশনার মলয় কুমার পোদ্দার ১৮ অক্টোবর থেকে এবং সিরাজগঞ্জের সাবেক এসপি আরিফুর রহমান ১ জানুয়ারি থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন।
২০১৮ সালের সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা অনুযায়ী, বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিতি একটি গুরুতর অসদাচরণ হিসেবে গণ্য করা হয়। কর্মচারীকে তাঁর অনুপস্থিতির কারণ ব্যাখ্যা করার জন্য একটি যুক্তিসংগত সুযোগ দেওয়া হয়। যদি কর্মচারীর ব্যাখ্যা সন্তোষজনক না হয়, তবে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এ ব্যবস্থায় তিরস্কার, বেতন বৃদ্ধি স্থগিত করা, পদাবনতি বা চাকরি থেকে অপসারণ করা হতে পারে। গুরুদণ্ড (যেমন অপসারণ) এবং লঘুদণ্ড (যেমন তিরস্কার) উভয়ই শাস্তিরূপে প্রযোজ্য হতে পারে।
বিধিমালা অনুযায়ী, গুরুদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ রয়েছে। যদি কোনো কর্মচারী গুরুতর অপরাধ করেন বা দীর্ঘদিন বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত থাকেন, তাহলে তাঁকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হতে পারে। কোনো কর্মচারী যদি অফিসের নিয়মকানুন বা সরকারি আদেশ লঙ্ঘন করেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধেও বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
সূত্র বলেছে, জুলাই অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন সময় থেকে বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত পুলিশের এসব কর্মকর্তার সন্ধানে প্রশাসন থেকে বিভিন্ন চেষ্টা করা হচ্ছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অনুপস্থিত বা পলাতক এসব পুলিশ কর্মকর্তার মধ্যে কারও কারও বিরুদ্ধে তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। কয়েকজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ পর্যায়ে রয়েছে। কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্তে কর্মকর্তা নিয়োগের অপেক্ষায় রয়েছে।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর বিনা অনুমতিতে দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তাদের বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজি) বাহারুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, যাঁরা পলাতক তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৮১ জন পুলিশ কর্মকর্তা পলাতক।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব নাসিমুল গনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পর্যায়ক্রমে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। আরও কিছু তালিকা পাওয়া গেছে। তাঁদের বিরুদ্ধে পর্যায়ক্রমে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে পুলিশের প্রতাপশালী দুই ডজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা বিনা অনুমতিতে দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকায় চাকরি হারাচ্ছেন। তাঁদের মধ্যে ঢাকা রেঞ্জের সাবেক উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) সৈয়দ নুরুল ইসলাম, ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) সাবেক প্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদও রয়েছেন। বাকি কর্মকর্তারাও ডিআইজি, অতিরিক্ত ডিআইজি, পুলিশ সুপার (এসপি) ও অতিরিক্ত এসপি পদমর্যাদার।
পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র বলেছে, বিনা অনুমতিতে দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত এই পুলিশ কর্মকর্তারা মূলত আত্মগোপনে রয়েছেন। তাঁদের কয়েকজন ইতিমধ্যে বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন বলেও শোনা যাচ্ছে।
পুলিশ সদর দপ্তর ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বিনা অনুমতিতে দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত কর্মকর্তাদের মধ্যে রয়েছেন ঢাকা রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি সৈয়দ নুরুল ইসলাম। তিনি গত বছরের ২৬ আগস্ট থেকে অনুপস্থিত। ডিএমপির ডিবির সাবেক আলোচিত-সমালোচিত প্রধান ও অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ, ডিএমপির সাবেক তিন যুগ্ম কমিশনার বিপ্লব কুমার সরকার, এস এম মেহেদী হাসান ও রিফাত রহমান শামীম ৬ আগস্ট থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত। সাবেক যুগ্ম কমিশনার সঞ্জিত কুমার রায় ২২ আগস্ট থেকে, সাবেক যুগ্ম কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্তী ২৬ আগস্ট থেকে অনুপস্থিত। পুলিশ সদর দপ্তরের অতিরিক্ত ডিআইজি প্রলয় কুমার জোয়ারদার ৬ আগস্ট থেকে, অতিরিক্ত ডিআইজি মো. জায়েদুল আলম ৪ নভেম্বর থেকে, এপিবিএনের অতিরিক্ত ডিআইজি মোহাম্মদ ফরিদ উদ্দিন চলতি বছরের ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে, রাজশাহী রেঞ্জ পুলিশের এসপি আয়েশা সিদ্দিকা ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে, রাজশাহী রেঞ্জের অতিরিক্ত ডিআইজি শ্যামল কুমার মুখার্জি, চট্টগ্রাম রেঞ্জের সাবেক ডিআইজি নুর আলম মিনা ৯ ফেব্রুয়ারি থেকে অনুপস্থিত। নারায়ণগঞ্জের সাবেক এসপি গোলাম মোস্তফা রাসেল ও গোয়েন্দা পুলিশের এসপি এটিইউ শাখার মোহাম্মদ সানোয়ার হোসেন ১ জানুয়ারি থেকে অনুপস্থিত রয়েছেন। ডিএমপির ওয়ারী বিভাগের উপকমিশনার ইকবাল হুসাইন ২৮ অক্টোবর থেকে অনুপস্থিত রয়েছেন।
ঢাকা জেলার এসপি আসাদুজ্জামান ৯ সেপ্টেম্বর থেকে, অতিরিক্ত এসপি হাসান আরাফাত ১৯ নভেম্বর থেকে, ডিএমপির সাবেক উপকমিশনার মলয় কুমার পোদ্দার ১৮ অক্টোবর থেকে এবং সিরাজগঞ্জের সাবেক এসপি আরিফুর রহমান ১ জানুয়ারি থেকে কর্মস্থলে অনুপস্থিত রয়েছেন।
২০১৮ সালের সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা অনুযায়ী, বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিতি একটি গুরুতর অসদাচরণ হিসেবে গণ্য করা হয়। কর্মচারীকে তাঁর অনুপস্থিতির কারণ ব্যাখ্যা করার জন্য একটি যুক্তিসংগত সুযোগ দেওয়া হয়। যদি কর্মচারীর ব্যাখ্যা সন্তোষজনক না হয়, তবে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। এ ব্যবস্থায় তিরস্কার, বেতন বৃদ্ধি স্থগিত করা, পদাবনতি বা চাকরি থেকে অপসারণ করা হতে পারে। গুরুদণ্ড (যেমন অপসারণ) এবং লঘুদণ্ড (যেমন তিরস্কার) উভয়ই শাস্তিরূপে প্রযোজ্য হতে পারে।
বিধিমালা অনুযায়ী, গুরুদণ্ডের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ রয়েছে। যদি কোনো কর্মচারী গুরুতর অপরাধ করেন বা দীর্ঘদিন বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত থাকেন, তাহলে তাঁকে চাকরি থেকে অপসারণ করা হতে পারে। কোনো কর্মচারী যদি অফিসের নিয়মকানুন বা সরকারি আদেশ লঙ্ঘন করেন, তাহলে তাঁর বিরুদ্ধেও বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
সূত্র বলেছে, জুলাই অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন সময় থেকে বিনা অনুমতিতে কর্মস্থলে অনুপস্থিত পুলিশের এসব কর্মকর্তার সন্ধানে প্রশাসন থেকে বিভিন্ন চেষ্টা করা হচ্ছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে পুলিশ সদর দপ্তর থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, অনুপস্থিত বা পলাতক এসব পুলিশ কর্মকর্তার মধ্যে কারও কারও বিরুদ্ধে তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। কয়েকজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ পর্যায়ে রয়েছে। কয়েকজন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তদন্তে কর্মকর্তা নিয়োগের অপেক্ষায় রয়েছে।
জুলাই অভ্যুত্থানের পর বিনা অনুমতিতে দীর্ঘদিন কর্মস্থলে অনুপস্থিত পুলিশ কর্মকর্তাদের বিষয়ে জানতে চাইলে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজি) বাহারুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, যাঁরা পলাতক তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে লিখিতভাবে জানানো হয়েছে। এখন পর্যন্ত ৮১ জন পুলিশ কর্মকর্তা পলাতক।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব নাসিমুল গনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা পর্যায়ক্রমে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছি। আরও কিছু তালিকা পাওয়া গেছে। তাঁদের বিরুদ্ধে পর্যায়ক্রমে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলো ফুঁসে উঠেছিল। পরে সেই বিক্ষোভে সাধারণ মানুষও শামিল হয়। পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। এবার পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতালের সামনে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় আবারও ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে পুরো দেশ।
৬ ঘণ্টা আগেফয়েজ আহমদ বলেন, ‘এই আধুনিক নীতির উদ্দেশ্য হলো জেনারেশনাল ট্রান্সফরমেশন (প্রজন্মগত রূপান্তর)। আমরা এই রূপান্তর বাস্তবায়নের জন্য কাজ করছি। পলিসিতে লাইসেন্সের সংখ্যা কতগুলো হবে, তা নির্ভর করবে লাইসেন্স অবলিগেশন অ্যান্ড কেপিআই পারফরমেন্সের ওপর। তবে বিটিআরসি বেসরকারি গবেষণা সংস্থার মাধ্যমে জানতে পারবে,
১১ ঘণ্টা আগেসাবেক আইজিপির আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আদালত তাঁর (চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন) ক্ষমার আবেদন গ্রহণ করেছেন। তিনি সবকিছু প্রকাশ করলে চূড়ান্ত রায়ে ক্ষমার বিষয়টি বিবেচনা করবেন ট্রাইব্যুনাল।’
১২ ঘণ্টা আগেতিনি বলেন, ‘গত বুধবার বিকেল ৫টা ৪০ মিনিট থেকে ৬টার মধ্যে কোতোয়ালি থানাধীন স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের ৩ নম্বর গেটে এবং সংলগ্ন এলাকায় একটি হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। অনেক লোক একত্র হয়ে একজন লোককে বিভিন্নভাবে আঘাত করে হত্যা করে। এই ঘটনা ঘটার সঙ্গে সঙ্গেই পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয় এবং অল্প সময়ের মধ্যে
১৬ ঘণ্টা আগে