গাজীপুরের শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরের ভেতর থেকে এক নারী পোশাকশ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে নিহতের স্বামী পলাতক রয়েছেন। স্থানীয়দের ধারণা, স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামী মরদেহ খাটের ওপর রেখে ঘরের দরজায় তালাবদ্ধ করে পালিয়ে যান।
গতকাল বুধবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার বেড়াইদেরচালা গ্রামের জনৈক বৃষ্টি আক্তারের বাড়ি থেকে ওই নারী শ্রমিকের মরদের উদ্ধার করেছে শ্রীপুর থানা-পুলিশ। জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে কল পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ।
নিহত নারী শ্রমিক রিপা আক্তার (২৬) সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার কানিয়াকান্দি গ্ৰামের মনির হোসেনের স্ত্রী। তিনি শ্রীপুর পৌরসভার বেড়াইদেরচালা গ্রামের জনৈক বৃষ্টি আক্তারের বাড়ি ভাড়া নিয়ে স্থানীয় গোল্ডেন কারখানার অপারেটর পদে চাকরি করতেন।
পাশের কক্ষের ভাড়াটিয়া জেসমিন আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) সকালে স্বামী-স্ত্রী দুজনকে একসঙ্গে দেখে আমি কারখানায় চলে যাই। দুপুরে ফোন করলে রিপার ফোন বন্ধ পাই। এরপর রাত সাড়ে ৮টার দিকে আমি বাসায় ফিরে দেখি ঘরের সামনে জুতা নেই। বাইরে থেকে ঘর তালাবদ্ধ। এরপর দরজার নিচ দিয়ে লাশ দেখতে পাই। তারপর চিৎকার করে ডাকাডাকি শুরু করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশকে ফোন দিলে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে। আমার ধারণা রিপাকে তার স্বামী হত্যা করে মরদেহ রেখে বাইর থেকে দরজা বন্ধ করে পালিয়ে গেছে।’
এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইসলাম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে কল পেয়ে রাতেই তালাবদ্ধ ঘর থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে নিহতের স্বামী পলাতক রয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নিহতের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
নিহতের স্বজনেরা এখনো এসে পৌঁছাননি। তাঁরা লিখিত অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
গাজীপুরের শ্রীপুরে তালাবদ্ধ ঘরের ভেতর থেকে এক নারী পোশাকশ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ঘটনার পর থেকে নিহতের স্বামী পলাতক রয়েছেন। স্থানীয়দের ধারণা, স্ত্রীকে হত্যার পর স্বামী মরদেহ খাটের ওপর রেখে ঘরের দরজায় তালাবদ্ধ করে পালিয়ে যান।
গতকাল বুধবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার বেড়াইদেরচালা গ্রামের জনৈক বৃষ্টি আক্তারের বাড়ি থেকে ওই নারী শ্রমিকের মরদের উদ্ধার করেছে শ্রীপুর থানা-পুলিশ। জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে কল পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ।
নিহত নারী শ্রমিক রিপা আক্তার (২৬) সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর উপজেলার কানিয়াকান্দি গ্ৰামের মনির হোসেনের স্ত্রী। তিনি শ্রীপুর পৌরসভার বেড়াইদেরচালা গ্রামের জনৈক বৃষ্টি আক্তারের বাড়ি ভাড়া নিয়ে স্থানীয় গোল্ডেন কারখানার অপারেটর পদে চাকরি করতেন।
পাশের কক্ষের ভাড়াটিয়া জেসমিন আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গতকাল (বুধবার) সকালে স্বামী-স্ত্রী দুজনকে একসঙ্গে দেখে আমি কারখানায় চলে যাই। দুপুরে ফোন করলে রিপার ফোন বন্ধ পাই। এরপর রাত সাড়ে ৮টার দিকে আমি বাসায় ফিরে দেখি ঘরের সামনে জুতা নেই। বাইরে থেকে ঘর তালাবদ্ধ। এরপর দরজার নিচ দিয়ে লাশ দেখতে পাই। তারপর চিৎকার করে ডাকাডাকি শুরু করি।’
তিনি আরও বলেন, ‘পুলিশকে ফোন দিলে পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে। আমার ধারণা রিপাকে তার স্বামী হত্যা করে মরদেহ রেখে বাইর থেকে দরজা বন্ধ করে পালিয়ে গেছে।’
এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইসলাম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে কল পেয়ে রাতেই তালাবদ্ধ ঘর থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনার পর থেকে নিহতের স্বামী পলাতক রয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নিহতের শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়ে থাকতে পারে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
নিহতের স্বজনেরা এখনো এসে পৌঁছাননি। তাঁরা লিখিত অভিযোগ দিলে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলেও জানান এ পুলিশ কর্মকর্তা।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৪৪ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে