মাদারীপুর প্রতিনিধি
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মাদারীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের অফিস সহকারী মিজানুর রহমান ফকিরের (৫২) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুদক। গতকাল দুর্নীতি দমন কমিশন মাদারীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আখতারুজ্জামান বাদী হয়ে এই মামলা করেন। মামলায় ২৯ লাখ ৮৪ হাজার ৪৬২ টাকা মূল্যের সম্পদ গোপন রাখার কথা উল্লেখ করা হয়।
মামলা ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মিজানুর রহমান ফকির মাদারীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের অফিস সহকারী কাম মুদ্রাক্ষরিক পদে কর্মরত আছেন। তিনি মাদারীপুর পৌরসভার পাঠককান্দি এলাকার কিনাই ফকিরের ছেলে। এর আগে রাজৈর উপজেলা ভূমি অফিসে কর্মরত ছিলেন।
আরও জানা যায়, ২০২০ সালে মিজানুর রহমান ফকিরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠে। ওই সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমেও এ নিয়ে সংবাদও প্রকাশিত হয়। পরে বিষয়টি আমলে নিয়ে তাঁর প্রাপ্ত সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেন দুদকের ফরিদপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সাবেক উপসহকারী পরিচালক সৌরভ দাস। প্রাথমিকভাবে মিজানুর রহমান ফকিরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তথ্য প্রমাণ পাওয়ায় তাকে সম্পদ বিবরণীর নোটিশ দেওয়া হয়।
মাদারীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আখতারুজ্জামান তার দাখিল করা সম্পদ বিবরণীর নোটিশ পর্যালোচনা করেন। দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে তার নিজ নামে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ মিলিয়ে ৩০ লাখ ১২ হাজার ৩৫৮ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জন ও দখলে রেখেছেন বলে উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়াও তিনি ২৯ লাখ ৮৪ হাজার ৪৬২ টাকা মূল্যের সম্পদ গোপন রাখেন।
পরে ৮ আগস্ট মিজানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অনুমোদন দেয় দুদকের প্রধান কার্যালয়। চিঠি পাওয়ার পরে মাদারীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলা দায়ের করা হয়।
অভিযুক্ত মিজানুর রহমান ফকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার কোনো অবৈধ সম্পত্তি নেই। তাই আমি এ ব্যাপারে আইনি লড়াই চালিয়ে যাবো।’
মাদারীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মিজানুর রহমান ফকিরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা দায়েরের বিষয়টি আমরা ইতিমধ্যেই শুনেছি। মামলার কপি হাতে পেলে মিজানের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মামলার বাদী ও দুদক মাদারীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আখতারুজ্জামান বলেন, অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের তথ্য ও প্রমাণ পেয়ে মিজানের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। তদন্ত শেষে শিগগিরই চার্জশিট জমা দেওয়া হবে।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মাদারীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের অফিস সহকারী মিজানুর রহমান ফকিরের (৫২) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুদক। গতকাল দুর্নীতি দমন কমিশন মাদারীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আখতারুজ্জামান বাদী হয়ে এই মামলা করেন। মামলায় ২৯ লাখ ৮৪ হাজার ৪৬২ টাকা মূল্যের সম্পদ গোপন রাখার কথা উল্লেখ করা হয়।
মামলা ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, মিজানুর রহমান ফকির মাদারীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের অফিস সহকারী কাম মুদ্রাক্ষরিক পদে কর্মরত আছেন। তিনি মাদারীপুর পৌরসভার পাঠককান্দি এলাকার কিনাই ফকিরের ছেলে। এর আগে রাজৈর উপজেলা ভূমি অফিসে কর্মরত ছিলেন।
আরও জানা যায়, ২০২০ সালে মিজানুর রহমান ফকিরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ উঠে। ওই সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমেও এ নিয়ে সংবাদও প্রকাশিত হয়। পরে বিষয়টি আমলে নিয়ে তাঁর প্রাপ্ত সম্পদের অনুসন্ধান শুরু করেন দুদকের ফরিদপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সাবেক উপসহকারী পরিচালক সৌরভ দাস। প্রাথমিকভাবে মিজানুর রহমান ফকিরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির তথ্য প্রমাণ পাওয়ায় তাকে সম্পদ বিবরণীর নোটিশ দেওয়া হয়।
মাদারীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আখতারুজ্জামান তার দাখিল করা সম্পদ বিবরণীর নোটিশ পর্যালোচনা করেন। দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে তার নিজ নামে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ মিলিয়ে ৩০ লাখ ১২ হাজার ৩৫৮ টাকা মূল্যের সম্পদ অর্জন ও দখলে রেখেছেন বলে উল্লেখ করা হয়। এ ছাড়াও তিনি ২৯ লাখ ৮৪ হাজার ৪৬২ টাকা মূল্যের সম্পদ গোপন রাখেন।
পরে ৮ আগস্ট মিজানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে অনুমোদন দেয় দুদকের প্রধান কার্যালয়। চিঠি পাওয়ার পরে মাদারীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মামলা দায়ের করা হয়।
অভিযুক্ত মিজানুর রহমান ফকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার কোনো অবৈধ সম্পত্তি নেই। তাই আমি এ ব্যাপারে আইনি লড়াই চালিয়ে যাবো।’
মাদারীপুর জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের স্থানীয় সরকার বিভাগের উপপরিচালক মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মিজানুর রহমান ফকিরের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা দায়েরের বিষয়টি আমরা ইতিমধ্যেই শুনেছি। মামলার কপি হাতে পেলে মিজানের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
মামলার বাদী ও দুদক মাদারীপুর সমন্বিত জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক মো. আখতারুজ্জামান বলেন, অবৈধভাবে সম্পদ অর্জনের তথ্য ও প্রমাণ পেয়ে মিজানের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে। তদন্ত শেষে শিগগিরই চার্জশিট জমা দেওয়া হবে।
আমের জন্য বিখ্যাত রাজশাহী, নাটোর ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে গাছে গাছে মুকুল ফুটতে শুরু করেছে। এই জেলার চাষিরা বলছেন, এবার আবহাওয়া আম উপযোগী। তবে শঙ্কায় রয়েছেন নওগাঁর কৃষকেরা। আবহাওয়ার কারণে একই গাছে দু-তিনবার মুকুল ফুটছে। যদিও কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা বলছেন, এবার আম ভালো হবে।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে ফাঁকা গুলি ছুড়ে ও ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটিয়ে হাট ইজারার টেন্ডার বাক্স ভেঙে সব দরপত্র লুট করার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় একজন ছুরিকাহতও হন। গতকাল সোমবার দুপুরে জেলার পবা উপজেলা পরিষদে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ইলেকট্রনিক অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং (ইসিই) বিভাগের এক ছাত্রকে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অভিযোগে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের নেতাসহ ১৩ জন শিক্ষার্থীকে স্থায়ী বহিষ্কার, সনদপত্র বাতিলসহ বিভিন্ন ধরনের সাজা দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের মিরসরাই উপজেলার ওসমানপুর ইউনিয়নের ১০৫ সদস্য মিলে ‘বাঁশখালী মৎস্যচাষি সমবায় সমিতি লিমিটেড’ নামে সরকারি নিবন্ধন নিয়ে ৬৮ একর মৎস্য প্রকল্প গড়ে তোলেন ১২ বছর আগে। জুলাই আন্দোলনের পর পরিস্থিতি বদলে গেলে স্থানীয় বিএনপির নেতা মোশাররফ হোসেন লাভলুসহ তাঁর সহযোগীরা এ প্রকল্পের দখল নেওয়ার চেষ্টা...
২ ঘণ্টা আগে