নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসন্ন ঈদে মানুষ যেন নিরাপদে তাদের বাড়িতে যাত্রা করতে পারে। এ জন্য টার্মিনালগুলো থেকে যেন কোন ফিটনেসবিহীন বাস না চলতে পারে সে জন্য ডিএনসিসির কর্মকর্তাদের ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার নির্দেশনা প্রদান করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘ফিটনেসবিহীন বাস চলাচলের মাধ্যমে কোনোভাবেই ঈদের খুশিকে নষ্ট করা যাবে না। আমি বাস মালিকদের আহ্বান করছি আপনারা ফিটনেসবিহীন কোনো বাস চালাবেন না। যারা ঈদের খুশিতে বাড়িতে যাত্রা করবে, তারা যেন লাশ না হয়ে যায়।’
আজ সোমবার ডিএনসিসি ও দারাজের যৌথ আয়োজনে গুলশান নগর ভবনে শিশুদের মাঝে নতুন পোশাক বিতরণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি ডিএনসিসির কর্মকর্তাদের বিআরটিএ (বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ) এবং ডিএমপির (ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ) সঙ্গে সমন্বয় করে নিরাপদ ঈদ যাত্রা নিশ্চিত করতে কাজ করার নির্দেশনা দেন।
একা নয় সবাইকে নিয়ে বাঁচতে হবে জানিয়ে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘আমরা একা নই, সবাই সবাইকে নিয়ে বাঁচব। সবার কথা ভাবব। সমাজের ধনী ও গরিব সবার সুখে সুখী এবং বিপদে পাশে দাঁড়াব। আমরা অনেকে খাল, সরকারি জায়গা দখল করছি। অন্যের সুবিধা না দেখে কেবল নিজের সুবিধাটাই দেখছি। অন্যের জায়গা দখল করে বড় বড় ইমারত বানাচ্ছি।’
প্রতি মুহূর্তে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে জানিয়ে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘শিশুরাই আগামীর বাংলাদেশ। আজকের শিশুরাই ভবিষ্যতে এই শহরকে, দেশকে ও বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে। এই শিশুদের সঠিক পথ দেখাতে পারলেই আমরা সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারব। অতএব এই ছোট্ট সোনা মনিদের সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার সুযোগ করে দিতে হবে। শিশুরা কোথায় খেলবে, কোথায় ঘুরবে, কোন পরিবেশে বেড়ে উঠবে সেটি সুনিশ্চিত করার দায়িত্ব কিন্তু আমাদের। শিশুদের আনন্দ মাখা শৈশব উপহার দিতে হবে। তাদেরকে সঠিক পরিবেশ নিশ্চিত করে দিতে না পারলে তারা আমাদের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন করবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, দারাজ বাংলাদেশের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার হাসিনুল কুদ্দুস রুশো, হেড অব স্টেকহোল্ডার্স রিলেশনস শামসুল ইসলাম প্রমুখ।
আসন্ন ঈদে মানুষ যেন নিরাপদে তাদের বাড়িতে যাত্রা করতে পারে। এ জন্য টার্মিনালগুলো থেকে যেন কোন ফিটনেসবিহীন বাস না চলতে পারে সে জন্য ডিএনসিসির কর্মকর্তাদের ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার নির্দেশনা প্রদান করেছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম। ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘ফিটনেসবিহীন বাস চলাচলের মাধ্যমে কোনোভাবেই ঈদের খুশিকে নষ্ট করা যাবে না। আমি বাস মালিকদের আহ্বান করছি আপনারা ফিটনেসবিহীন কোনো বাস চালাবেন না। যারা ঈদের খুশিতে বাড়িতে যাত্রা করবে, তারা যেন লাশ না হয়ে যায়।’
আজ সোমবার ডিএনসিসি ও দারাজের যৌথ আয়োজনে গুলশান নগর ভবনে শিশুদের মাঝে নতুন পোশাক বিতরণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে মেয়র মো. আতিকুল ইসলাম এসব কথা বলেন। এ সময় তিনি ডিএনসিসির কর্মকর্তাদের বিআরটিএ (বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ) এবং ডিএমপির (ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ) সঙ্গে সমন্বয় করে নিরাপদ ঈদ যাত্রা নিশ্চিত করতে কাজ করার নির্দেশনা দেন।
একা নয় সবাইকে নিয়ে বাঁচতে হবে জানিয়ে ডিএনসিসি মেয়র বলেন, ‘আমরা একা নই, সবাই সবাইকে নিয়ে বাঁচব। সবার কথা ভাবব। সমাজের ধনী ও গরিব সবার সুখে সুখী এবং বিপদে পাশে দাঁড়াব। আমরা অনেকে খাল, সরকারি জায়গা দখল করছি। অন্যের সুবিধা না দেখে কেবল নিজের সুবিধাটাই দেখছি। অন্যের জায়গা দখল করে বড় বড় ইমারত বানাচ্ছি।’
প্রতি মুহূর্তে ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে নিয়ে আমাদের ভাবতে হবে জানিয়ে মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, ‘শিশুরাই আগামীর বাংলাদেশ। আজকের শিশুরাই ভবিষ্যতে এই শহরকে, দেশকে ও বিশ্বকে নেতৃত্ব দেবে। এই শিশুদের সঠিক পথ দেখাতে পারলেই আমরা সোনার বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারব। অতএব এই ছোট্ট সোনা মনিদের সুস্থভাবে বেড়ে ওঠার সুযোগ করে দিতে হবে। শিশুরা কোথায় খেলবে, কোথায় ঘুরবে, কোন পরিবেশে বেড়ে উঠবে সেটি সুনিশ্চিত করার দায়িত্ব কিন্তু আমাদের। শিশুদের আনন্দ মাখা শৈশব উপহার দিতে হবে। তাদেরকে সঠিক পরিবেশ নিশ্চিত করে দিতে না পারলে তারা আমাদের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন করবে।’
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. সেলিম রেজা, দারাজ বাংলাদেশের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার হাসিনুল কুদ্দুস রুশো, হেড অব স্টেকহোল্ডার্স রিলেশনস শামসুল ইসলাম প্রমুখ।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৩০ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে