কামারখন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স
কামারখন্দ (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি
জনবলের সংকটে ভুগছে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দরিদ্র মানুষের চিকিৎসার ক্ষেত্রে শেষ আস্থা ও ভরসার স্থল এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মাত্র ৩ চিকিৎসক দিয়েই চলছে। অথচ ১১ চিকিৎসকের পদ রয়েছে। সংকট রয়েছে অন্যান্য পদেও। হয় না কোনো ধরনের অস্ত্রোপচার। সব মিলিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে হাসপাতালটি। আর চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে উপজেলার প্রায় দেড় লাখ মানুষ।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, প্রসূতি, শিশু, সার্জারি, মেডিসিন, অ্যানেসথেসিয়া বিভাগসহ মোট ১১টি পদ থাকলেও কর্মরত আছেন মাত্র ৩ জন চিকিৎসক। জুন মাসে আরও ২ জন বদলি হয়ে যাবেন, ডিসেম্বরের দিকে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির আরও কয়েকজন যাবেন অবসরে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির পদ রয়েছে ৮২টি, কিন্তু বর্তমানে কর্মরত আছেন ৪২ জন। বাকি ৪০ জনের পদও শূন্য।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালের বহির্বিভাগে লম্বা লাইন। রোগীরা এসেছেন সর্দি-জ্বর, ডায়রিয়া, গর্ভাবস্থা বা শিশুর অসুস্থতা নিয়ে। অধিকাংশই নিম্ন আয়ের মানুষ। যাদের একমাত্র ভরসা এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি।
আছিয়া খাতুন নামে একজন বলেন, ‘আগে এখানে সিজার হতো। গরিবদের অনেক উপকার হতো। এখন তা বন্ধ। বাধ্য হয়ে আমি প্রাইভেট হাসপাতালে সিজার করিয়েছি। সরকার যেন দ্রুত এই সেবা চালু করে। যাতে আমাদের মতো গরিবদের উপকার হয়।’
আনোয়ার হোসেন নামে একজন বলেন, ‘ডাক্তার ঠিকমতো পাওয়া যায় না। যন্ত্রপাতি থাকা সত্ত্বেও অপারেশন হয় না। দেখার কেউ নেই।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক রোগী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডাক্তার তো কম, তার ওপর নার্সদের ব্যবহার খুবই খারাপ। স্থানীয়দের প্রতি পক্ষপাতিত্ব করা হয়।
রোগী হিসেবে আমাদের সম্মান থাকা উচিত।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চিকিৎসক জানান, তিনজন দিয়ে ইনডোর, আউটডোর ও ইমার্জেন্সি চালানো অত্যন্ত কষ্টকর। প্রায় দিনই ১২ ঘণ্টা টানা কাজ করতে হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মমিন উদ্দিন বলেন, ‘১১ জন ডাক্তারের বিপরীতে আছেন মাত্র ৩ জন। ৩ জন চিকিৎসকের পক্ষে এত রোগী দেখা কঠিন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’ তাঁর দাবি, এ সংকট শুধু কামারখন্দ নয়, সারা দেশেই আছে।
জনবলের সংকটে ভুগছে সিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। দরিদ্র মানুষের চিকিৎসার ক্ষেত্রে শেষ আস্থা ও ভরসার স্থল এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স মাত্র ৩ চিকিৎসক দিয়েই চলছে। অথচ ১১ চিকিৎসকের পদ রয়েছে। সংকট রয়েছে অন্যান্য পদেও। হয় না কোনো ধরনের অস্ত্রোপচার। সব মিলিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে হাসপাতালটি। আর চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে উপজেলার প্রায় দেড় লাখ মানুষ।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা যায়, প্রসূতি, শিশু, সার্জারি, মেডিসিন, অ্যানেসথেসিয়া বিভাগসহ মোট ১১টি পদ থাকলেও কর্মরত আছেন মাত্র ৩ জন চিকিৎসক। জুন মাসে আরও ২ জন বদলি হয়ে যাবেন, ডিসেম্বরের দিকে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির আরও কয়েকজন যাবেন অবসরে। তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির পদ রয়েছে ৮২টি, কিন্তু বর্তমানে কর্মরত আছেন ৪২ জন। বাকি ৪০ জনের পদও শূন্য।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতালের বহির্বিভাগে লম্বা লাইন। রোগীরা এসেছেন সর্দি-জ্বর, ডায়রিয়া, গর্ভাবস্থা বা শিশুর অসুস্থতা নিয়ে। অধিকাংশই নিম্ন আয়ের মানুষ। যাদের একমাত্র ভরসা এই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি।
আছিয়া খাতুন নামে একজন বলেন, ‘আগে এখানে সিজার হতো। গরিবদের অনেক উপকার হতো। এখন তা বন্ধ। বাধ্য হয়ে আমি প্রাইভেট হাসপাতালে সিজার করিয়েছি। সরকার যেন দ্রুত এই সেবা চালু করে। যাতে আমাদের মতো গরিবদের উপকার হয়।’
আনোয়ার হোসেন নামে একজন বলেন, ‘ডাক্তার ঠিকমতো পাওয়া যায় না। যন্ত্রপাতি থাকা সত্ত্বেও অপারেশন হয় না। দেখার কেউ নেই।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক রোগী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডাক্তার তো কম, তার ওপর নার্সদের ব্যবহার খুবই খারাপ। স্থানীয়দের প্রতি পক্ষপাতিত্ব করা হয়।
রোগী হিসেবে আমাদের সম্মান থাকা উচিত।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক চিকিৎসক জানান, তিনজন দিয়ে ইনডোর, আউটডোর ও ইমার্জেন্সি চালানো অত্যন্ত কষ্টকর। প্রায় দিনই ১২ ঘণ্টা টানা কাজ করতে হয়।
উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মমিন উদ্দিন বলেন, ‘১১ জন ডাক্তারের বিপরীতে আছেন মাত্র ৩ জন। ৩ জন চিকিৎসকের পক্ষে এত রোগী দেখা কঠিন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে।’ তাঁর দাবি, এ সংকট শুধু কামারখন্দ নয়, সারা দেশেই আছে।
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
৩ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
৩ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
৩ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
৩ ঘণ্টা আগে