নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম শিকদারের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে ঢাকার আদালতে দায়ের করা এক মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম পরোয়ানা জারির এই নির্দেশ দেন।
একই সঙ্গে আগামী ১ সেপ্টেম্বর পরোয়ানা জারি সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সংশ্লিষ্ট থানাকে নির্দেশ দেন আদালত।
গত ১৮ এপ্রিল আলেশা মার্টের একজন গ্রাহক সুভাষ চন্দ্র পাথর বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। ওইদিন আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে মঞ্জুরুল আলমের বিরুদ্ধে সমন জারি করে ৩ জুন আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন। সমন পেয়ে আদালতে হাজির না হওয়ায় বাদীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
বাদীর আইনজীবী নির্মল চন্দ্র চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
প্রতারণার মাধ্যমে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৯৪৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এই মামলা করা হয়।
বাদী মামলায় অভিযোগ করেন, তিনিসহ ২৭ জন আলেশা মার্টের আকর্ষণীয় ও লোভনীয় বিজ্ঞাপনে প্রলুব্ধ হয়ে মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন পণ্য ক্রয়ের জন্য অনলাইন ও ব্যাংকের মাধ্যমে বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে এক কোটি ৩৯ লাখ ৯৪৫ টাকা পরিশোধ করেন।
আলেশা মার্ট টাকা বুঝে পেয়ে পণ্য সরবরাহের তারিখসহ টাকার রশিদ প্রদান করে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের পরেও পণ্য সরবরাহ না করায় বাদী এবং এই মামলার সাক্ষীগণ আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি পণ্য সরবরাহ করতে পারবেন না বলে জানান।
একইসঙ্গে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা ও জানান। পরবর্তীতে ২৭ জন গ্রাহককে তিনি ২৭টি চেক প্রদান করেন। সবগুলো চেক ই ব্যাংক থেকে প্রত্যাখ্যাত (ডিসঅনার) হয়। এরপর চেয়ারম্যান কথা দেন তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে। দীর্ঘদিন টালবাহানা করার পর ও টাকা ফেরত না দেওয়ায় গ্রাহকগণ গত ৩১ ডিসেম্বর আলেশার কেন্দ্রীয় অফিসে হাজির হলে গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে না বলে চেয়ারম্যান জানান এবং টাকা চাইলে জীবনের তরে শেষ করে দেওয়া হবে বলে হুমকি দেন।
জানা গেছে, আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলমের বিরুদ্ধে ঢাকাসহ সারা দেশে অনেক প্রতারণার মামলা রয়েছে।
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলম শিকদারের বিরুদ্ধে প্রতারণার অভিযোগে ঢাকার আদালতে দায়ের করা এক মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাইফুল ইসলাম পরোয়ানা জারির এই নির্দেশ দেন।
একই সঙ্গে আগামী ১ সেপ্টেম্বর পরোয়ানা জারি সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য সংশ্লিষ্ট থানাকে নির্দেশ দেন আদালত।
গত ১৮ এপ্রিল আলেশা মার্টের একজন গ্রাহক সুভাষ চন্দ্র পাথর বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন। ওইদিন আদালত অভিযোগ আমলে নিয়ে মঞ্জুরুল আলমের বিরুদ্ধে সমন জারি করে ৩ জুন আদালতে হাজির হওয়ার নির্দেশ দেন। সমন পেয়ে আদালতে হাজির না হওয়ায় বাদীর আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
বাদীর আইনজীবী নির্মল চন্দ্র চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
প্রতারণার মাধ্যমে ১ কোটি ৩৯ লাখ ৯৪৫ লাখ টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এই মামলা করা হয়।
বাদী মামলায় অভিযোগ করেন, তিনিসহ ২৭ জন আলেশা মার্টের আকর্ষণীয় ও লোভনীয় বিজ্ঞাপনে প্রলুব্ধ হয়ে মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন পণ্য ক্রয়ের জন্য অনলাইন ও ব্যাংকের মাধ্যমে বিভিন্ন তারিখ ও সময়ে এক কোটি ৩৯ লাখ ৯৪৫ টাকা পরিশোধ করেন।
আলেশা মার্ট টাকা বুঝে পেয়ে পণ্য সরবরাহের তারিখসহ টাকার রশিদ প্রদান করে। কিন্তু নির্ধারিত সময়ের পরেও পণ্য সরবরাহ না করায় বাদী এবং এই মামলার সাক্ষীগণ আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলমের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি পণ্য সরবরাহ করতে পারবেন না বলে জানান।
একইসঙ্গে টাকা ফেরত দেওয়ার কথা ও জানান। পরবর্তীতে ২৭ জন গ্রাহককে তিনি ২৭টি চেক প্রদান করেন। সবগুলো চেক ই ব্যাংক থেকে প্রত্যাখ্যাত (ডিসঅনার) হয়। এরপর চেয়ারম্যান কথা দেন তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে। দীর্ঘদিন টালবাহানা করার পর ও টাকা ফেরত না দেওয়ায় গ্রাহকগণ গত ৩১ ডিসেম্বর আলেশার কেন্দ্রীয় অফিসে হাজির হলে গ্রাহকদের টাকা ফেরত দেওয়া হবে না বলে চেয়ারম্যান জানান এবং টাকা চাইলে জীবনের তরে শেষ করে দেওয়া হবে বলে হুমকি দেন।
জানা গেছে, আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মঞ্জুরুল আলমের বিরুদ্ধে ঢাকাসহ সারা দেশে অনেক প্রতারণার মামলা রয়েছে।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২৯ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে