নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মনজুর আলম সিকদার ও পরিচালক সাদিয়া চৌধুরীর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে পাওনা পরিশোধের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা। আজ শনিবার গুলশানে মনজুর আলম সিকদারের বাসার সামনে অবস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে এ দাবি জানান তাঁরা। আলেশা মার্ট কাস্টমার অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
আলেশা মার্ট কাস্টমার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সোহান চৌধুরী বলেন, লোভনীয় অফারের মাধ্যমে প্রায় ৯ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে ৩০০ কোটির বেশি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন মনজুর আলম সিকদার। আমরা আমাদের টাকা ফেরত চাই। অবিলম্বে আলেশা মার্টের চেয়ারম্যানসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিদেশে যাওয়া নিষিদ্ধ করতে হবে। অন্যথায় তাঁরা পালিয়ে গেলে গ্রাহকদের সব দায়দায়িত্ব বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্টদের নিতে হবে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ চেকগুলো রিপ্লেস করতে হবে। বন্ধ কলসেন্টার চালু করে গ্রাহকদের সেবার মান নিশ্চিত করতে হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্টদের একটা কমিটি গঠন করে চাপ দিয়ে আলেশা মার্টের মনজুর আলম সিকদারকে গ্রাহকের টাকা পরিশোধ করতে বাধ্য করতে হবে।
ভুক্তভোগীরা জানান, ২০২১ সালের জুন মাসে মোটরসাইকেলের ওপর ৩৫ শতাংশ ছাড় দিয়ে একটি ক্যাম্পেইন শুরু করে আলেশা মার্ট। ৪৫ দিনের মধ্যে তা ডেলিভারির প্রতিশ্রুতি দিয়ে তারা গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়। ওই ক্যাম্পেইনে এক মাসের মধ্যে ৪৬ হাজার মোটরসাইকেলের অর্ডার হয়। ওই বছরের আগস্টে আরেকটি লোভনীয় অফার দেওয়া হয়। সে সময় ব্যাংক ডিপোজিটের মাধ্যমে টাকা পরিশোধে বাইকের ওপর ৩৩ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়। এই দুটি ক্যাম্পেইনের প্রতিশ্রুত মোটরসাইকেল বা মূল টাকা দেড় বছরেও গ্রাহকদের পরিশোধ করেনি আলেশা মার্ট কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গেটওয়েতে আটকে থাকা আলেশা মার্টের গ্রাহকদের টাকার মধ্যে ৪০ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। তবে এখনো প্রতিষ্ঠানটির কাছে গ্রাহকেদের পাওনা আড়াই শ কোটি টাকার বেশি।
ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা জানান, বিভিন্ন সময় আলেশা মার্ট কর্তৃপক্ষ গ্রাহকদের টাকা ফেরতের কথা বলে ব্যাংক চেক দিয়েছিল। কিন্তু সেই চেকও ডিজঅনার হয়েছে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির সব অফিস বন্ধ রয়েছে।
ভুক্তভোগী গ্রাহক মোহাম্মদ নাজমুল বলেন, ‘১৯ মাস আমরা টাকার জন্য ঘুরছি। ওদের অফিসও বন্ধ। বাধ্য হয়ে আজ চেয়ারম্যানের বাসার সামনে দাঁড়িয়েছি। চেয়ারম্যানের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে আমাদের টাকা ফেরত দিতে হবে।’
ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান আলেশা মার্টের চেয়ারম্যান মনজুর আলম সিকদার ও পরিচালক সাদিয়া চৌধুরীর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে পাওনা পরিশোধের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা। আজ শনিবার গুলশানে মনজুর আলম সিকদারের বাসার সামনে অবস্থান কর্মসূচির মাধ্যমে এ দাবি জানান তাঁরা। আলেশা মার্ট কাস্টমার অ্যাসোসিয়েশনের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
আলেশা মার্ট কাস্টমার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সোহান চৌধুরী বলেন, লোভনীয় অফারের মাধ্যমে প্রায় ৯ হাজার গ্রাহকের কাছ থেকে ৩০০ কোটির বেশি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন মনজুর আলম সিকদার। আমরা আমাদের টাকা ফেরত চাই। অবিলম্বে আলেশা মার্টের চেয়ারম্যানসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের বিদেশে যাওয়া নিষিদ্ধ করতে হবে। অন্যথায় তাঁরা পালিয়ে গেলে গ্রাহকদের সব দায়দায়িত্ব বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্টদের নিতে হবে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে মেয়াদোত্তীর্ণ চেকগুলো রিপ্লেস করতে হবে। বন্ধ কলসেন্টার চালু করে গ্রাহকদের সেবার মান নিশ্চিত করতে হবে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও সংশ্লিষ্টদের একটা কমিটি গঠন করে চাপ দিয়ে আলেশা মার্টের মনজুর আলম সিকদারকে গ্রাহকের টাকা পরিশোধ করতে বাধ্য করতে হবে।
ভুক্তভোগীরা জানান, ২০২১ সালের জুন মাসে মোটরসাইকেলের ওপর ৩৫ শতাংশ ছাড় দিয়ে একটি ক্যাম্পেইন শুরু করে আলেশা মার্ট। ৪৫ দিনের মধ্যে তা ডেলিভারির প্রতিশ্রুতি দিয়ে তারা গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়। ওই ক্যাম্পেইনে এক মাসের মধ্যে ৪৬ হাজার মোটরসাইকেলের অর্ডার হয়। ওই বছরের আগস্টে আরেকটি লোভনীয় অফার দেওয়া হয়। সে সময় ব্যাংক ডিপোজিটের মাধ্যমে টাকা পরিশোধে বাইকের ওপর ৩৩ শতাংশ ছাড় দেওয়া হয়। এই দুটি ক্যাম্পেইনের প্রতিশ্রুত মোটরসাইকেল বা মূল টাকা দেড় বছরেও গ্রাহকদের পরিশোধ করেনি আলেশা মার্ট কর্তৃপক্ষ।
অন্যদিকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, গেটওয়েতে আটকে থাকা আলেশা মার্টের গ্রাহকদের টাকার মধ্যে ৪০ কোটি টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। তবে এখনো প্রতিষ্ঠানটির কাছে গ্রাহকেদের পাওনা আড়াই শ কোটি টাকার বেশি।
ভুক্তভোগী গ্রাহকেরা জানান, বিভিন্ন সময় আলেশা মার্ট কর্তৃপক্ষ গ্রাহকদের টাকা ফেরতের কথা বলে ব্যাংক চেক দিয়েছিল। কিন্তু সেই চেকও ডিজঅনার হয়েছে। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির সব অফিস বন্ধ রয়েছে।
ভুক্তভোগী গ্রাহক মোহাম্মদ নাজমুল বলেন, ‘১৯ মাস আমরা টাকার জন্য ঘুরছি। ওদের অফিসও বন্ধ। বাধ্য হয়ে আজ চেয়ারম্যানের বাসার সামনে দাঁড়িয়েছি। চেয়ারম্যানের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে আমাদের টাকা ফেরত দিতে হবে।’
নগরবাসীর নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্যে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ৯০টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। দুই কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে স্থাপিত এসব ক্যামেরায় ছিল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), স্বয়ংক্রিয় গাড়ির নম্বর শনাক্তকরণ, মানুষের মুখাবয়ব চেনার স
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৪ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৪ ঘণ্টা আগে