গাজীপুর প্রতিনিধি
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীতে ইজতেমা ময়দান দখল করাকে কেন্দ্র করে বিবাদমান দুই গ্রুপের হামলা ও সংঘর্ষে তিন মুসল্লি নিহতের ঘটনার মামলায় গ্রেপ্তার তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ কান্দলভীর অনুসারী জিয়া বিন কাসিমের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ রোববার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে গাজীপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৫ এর বিচারক ইকবাল হোসেন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গাজীপুর মহানগর আদালতের পুলিশ পরিদর্শক আহসান উল্লাহ ও তাবলীগ জামাত শুরায়ী নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সূত্র জানায়, সাত দিনের রিমান্ড আবেদনসহ আজ রোববার সকালে জিয়া বিন কাসিমকে আদালতে হাজির করে গাজীপুর মহানগর পুলিশের টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশ। পরে শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে।
আদালতে বাদীপক্ষের আইনজীবী সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘ইজতেমার সাদপন্থী জিয়া বিন কাসিমকে আদালতে তোলা হলে তার সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। পরে আদালতের বিচারক তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।’
এদিকে রিমান্ড আবেদন শুনানিকালে মাওলানা জুবায়ের অনুসারীরা জিয়া বিন কাসিমের বিচারের দাবিতে আদালতের সামনের সড়কে বিক্ষোভ করেন।
টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে প্রবেশ ও নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় জুবায়ের অনুসারীদের পক্ষে হত্যা মামলা দায়ের করা হয় টঙ্গী পশ্চিম থানায়।
মামলায় মাওলানা সাদ অনুসারী তাবলীগের শীর্ষ মুরুব্বিসহ ২৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও কয়েক শ জনকে আসামি করা হয়।
গত ১৯ ডিসেম্বর জোবায়ের অনুসারীর (শুরায়ী নেজাম) সাথী এস এম আলম হোসেন বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহার নামীয় ৬ নম্বর আসামি জিয়া বিন কাসিমকে গত শনিবার সকালে চট্টগ্রাম ডবলমুরিং থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে ওই মামলার চার্জশিটভুক্ত অপর আসামি মোয়াজ বিন নূরকে রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
২০ ডিসেম্বর তাকে গাজীপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলা হয়।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গীতে ইজতেমা ময়দান দখল করাকে কেন্দ্র করে বিবাদমান দুই গ্রুপের হামলা ও সংঘর্ষে তিন মুসল্লি নিহতের ঘটনার মামলায় গ্রেপ্তার তাবলিগ জামাতের মাওলানা সাদ কান্দলভীর অনুসারী জিয়া বিন কাসিমের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
আজ রোববার (২৯ ডিসেম্বর) দুপুরে গাজীপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৫ এর বিচারক ইকবাল হোসেন রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গাজীপুর মহানগর আদালতের পুলিশ পরিদর্শক আহসান উল্লাহ ও তাবলীগ জামাত শুরায়ী নেজামের মিডিয়া সমন্বয়ক হাবিবুল্লাহ রায়হান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সূত্র জানায়, সাত দিনের রিমান্ড আবেদনসহ আজ রোববার সকালে জিয়া বিন কাসিমকে আদালতে হাজির করে গাজীপুর মহানগর পুলিশের টঙ্গী পূর্ব থানা পুলিশ। পরে শুনানি শেষে আদালত দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করে।
আদালতে বাদীপক্ষের আইনজীবী সিদ্দিকুর রহমান বলেন, ‘ইজতেমার সাদপন্থী জিয়া বিন কাসিমকে আদালতে তোলা হলে তার সাত দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। পরে আদালতের বিচারক তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।’
এদিকে রিমান্ড আবেদন শুনানিকালে মাওলানা জুবায়ের অনুসারীরা জিয়া বিন কাসিমের বিচারের দাবিতে আদালতের সামনের সড়কে বিক্ষোভ করেন।
টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে প্রবেশ ও নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ ও হতাহতের ঘটনায় জুবায়ের অনুসারীদের পক্ষে হত্যা মামলা দায়ের করা হয় টঙ্গী পশ্চিম থানায়।
মামলায় মাওলানা সাদ অনুসারী তাবলীগের শীর্ষ মুরুব্বিসহ ২৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত আরও কয়েক শ জনকে আসামি করা হয়।
গত ১৯ ডিসেম্বর জোবায়ের অনুসারীর (শুরায়ী নেজাম) সাথী এস এম আলম হোসেন বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহার নামীয় ৬ নম্বর আসামি জিয়া বিন কাসিমকে গত শনিবার সকালে চট্টগ্রাম ডবলমুরিং থানা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে ওই মামলার চার্জশিটভুক্ত অপর আসামি মোয়াজ বিন নূরকে রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
২০ ডিসেম্বর তাকে গাজীপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলা হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে