নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুরান ঢাকায় মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় ৩ আসামি হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের তিন বিচারকের খাসকামরায় ওই তিন আসামি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের কোতোয়ালি থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের এসআই তানভীর আহমেদ।
আসামিরা হলেন টিটন গাজী, মো. আলমগীর ও মনির ওরফে লম্বা মনির।
সোহাগ হত্যা মামলার এই তিন আসামিকে আজ দুপুরের দিকে আদালতে হাজির করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মনিরুজ্জামান তিনজনের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন করেন।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুল ইসলাম, মোহাম্মদ এহসানুল ইসলাম ও আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁদের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করেন।
এরপর ওই তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
৯ জুলাই মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ফটকের সামনে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় সোহাগকে (৩৯)। এর দুদিন পর হত্যাকাণ্ডটির একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে।
এ ঘটনায় নিহতের বোন মঞ্জুয়ারা বেগম ১৯ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
মামলার এজাহারে বাদী বলেন, সোহাগ দীর্ঘদিন ধরে পুরান ঢাকার ওই এলাকায় ব্যবসা করায় ব্যবসায়িক বিভিন্ন বিষয়সহ আধিপত্য বিস্তার নিয়ে আসামিদের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে তারা সোহাগের গুদাম তালাবদ্ধ করে রেখেছিল। সেই সঙ্গে তাঁকে এলাকা ছাড়া করতে নানা রকম ভয় দেখিয়ে আসছিল। ৯ জুলাই সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে তাঁরা পরিকল্পিতভাবে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সোহাগের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ঢুকে তাঁকে টেনেহিঁচড়ে বের করে। তাঁকে মারধর করতে করতে মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ফটকের ভেতরে নিয়ে যায়। সেখানে রড, লাঠি, সিমেন্টের ব্লক বা ইট দিয়ে তাঁকে আঘাত করে। একপর্যায়ে সোহাগ নিস্তেজ হয়ে ড্রেনের পাশে লুটিয়ে পড়েন। তখন তাঁর নিথর দেহ টেনে হাসপাতালের সামনের রাস্তায় নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।
১১ জুলাই সোহাগ হত্যা মামলার আসামি টিটন গাজীকে ৫ দিন এবং পরদিন আলমগীর ও লম্বা মনিরকে ৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ড শেষে আজ তাঁরা সোহাগ হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিলেন।
পুরান ঢাকায় মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় ৩ আসামি হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের তিন বিচারকের খাসকামরায় ওই তিন আসামি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের কোতোয়ালি থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা পুলিশের এসআই তানভীর আহমেদ।
আসামিরা হলেন টিটন গাজী, মো. আলমগীর ও মনির ওরফে লম্বা মনির।
সোহাগ হত্যা মামলার এই তিন আসামিকে আজ দুপুরের দিকে আদালতে হাজির করে কোতোয়ালি থানা-পুলিশ। এরপর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মনিরুজ্জামান তিনজনের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন করেন।
আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুল ইসলাম, মোহাম্মদ এহসানুল ইসলাম ও আওলাদ হোসাইন মুহাম্মদ জোনাইদ তাঁদের জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করেন।
এরপর ওই তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
৯ জুলাই মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ফটকের সামনে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় সোহাগকে (৩৯)। এর দুদিন পর হত্যাকাণ্ডটির একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে দেশজুড়ে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে।
এ ঘটনায় নিহতের বোন মঞ্জুয়ারা বেগম ১৯ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
মামলার এজাহারে বাদী বলেন, সোহাগ দীর্ঘদিন ধরে পুরান ঢাকার ওই এলাকায় ব্যবসা করায় ব্যবসায়িক বিভিন্ন বিষয়সহ আধিপত্য বিস্তার নিয়ে আসামিদের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে তারা সোহাগের গুদাম তালাবদ্ধ করে রেখেছিল। সেই সঙ্গে তাঁকে এলাকা ছাড়া করতে নানা রকম ভয় দেখিয়ে আসছিল। ৯ জুলাই সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে তাঁরা পরিকল্পিতভাবে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সোহাগের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ঢুকে তাঁকে টেনেহিঁচড়ে বের করে। তাঁকে মারধর করতে করতে মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ফটকের ভেতরে নিয়ে যায়। সেখানে রড, লাঠি, সিমেন্টের ব্লক বা ইট দিয়ে তাঁকে আঘাত করে। একপর্যায়ে সোহাগ নিস্তেজ হয়ে ড্রেনের পাশে লুটিয়ে পড়েন। তখন তাঁর নিথর দেহ টেনে হাসপাতালের সামনের রাস্তায় নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা।
১১ জুলাই সোহাগ হত্যা মামলার আসামি টিটন গাজীকে ৫ দিন এবং পরদিন আলমগীর ও লম্বা মনিরকে ৪ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ড শেষে আজ তাঁরা সোহাগ হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিলেন।
বগুড়ায় আদালতে সঠিক সাক্ষ্য না দেওয়া, সাক্ষ্য দিতে হাজির না হওয়া এবং সরকারি আইন কর্মকর্তাদের দুর্বলতার কারণে গত এক বছরে ৬ শতাধিক মাদক মামলায় প্রায় ১ হাজার আসামি খালাস পেয়েছেন। এর মধ্যে ২২টি মামলায় ৪৪ জন পুলিশ ও র্যাব কর্মকর্তা আদালতে সাক্ষ্য দিতে হাজির হননি। এ কারণে ৪৪ পুলিশ কর্মকর্তার ...
৪৩ মিনিট আগেদিনাজপুরের দুলাল হোসেন পেশায় রংমিস্ত্রি। কাজের সন্ধানে তিনি ঢাকায় গিয়েছিলেন। জুটেছিল কাজও। তবে গত বছরের জুলাই আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন তিনি। গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন রাজধানীর উত্তরায় মিছিলে অংশ নিয়ে গুলিবিদ্ধ হন তিনি। এখন ক্রাচে ভর দিয়ে হাঁটেন। তবে যে স্বপ্ন নিয়ে ঢাকা এসেছিলেন, তা এখন ফিকে...
১ ঘণ্টা আগে২০২০ সালে রাজশাহী-১ (গোদাগাড়ী-তানোর) আসনের সাবেক সংসদ সদস্য এবং প্রতিমন্ত্রী ওমর ফারুক চৌধুরীর হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন আবুল বাশার সুজন। এর আগে ছিলেন পশুর হাটের ইজারাদার। অল্প সময়ের মধ্যেই ফারুকের ডান হাত হন। কিছুদিন পর তানোর পৌরসভার মেয়র হওয়ারও স্বপ্ন দেখতে শুরু করেন সুজন। সেখানে বাড়ি করেন...
১ ঘণ্টা আগেদরিদ্র পরিবারের সন্তান নুর আলী (৪৭)। করতেন রাজমিস্ত্রির কাজ। জমিজমা তেমন ছিল না, বাবাও ছিলেন দিনমজুর। বাড়ি বলতে ছিল আধা পাকা টিনের ঘর। অথচ ১০ বছরের ব্যবধানে সেই ব্যক্তি কোটিপতি বনে গেছেন। শুধু তা-ই নয়। আধা পাকা টিনের ঘরের জায়গায় এখন বিশাল তিনতলা আলিশান বাড়ি। যার মূল্য কোটি টাকা।
১ ঘণ্টা আগে