প্রতিনিধি, (সিরাজদীখান) মুন্সীগঞ্জ
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদীখানে একটি কালভার্ট পারাপার করতে গ্রামবাসীকে বাঁশের সাঁকো ব্যবহার করতে হচ্ছে। কালভার্টটি নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৮ বছর আগে। কিন্তু এখনো দুই পাশে মাটি ভরাট না করায় এলাকাবাসীকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
গ্রামবাসীরা বলেন, ‘কালভার্টটি অপরিকলিপতভাবে ও নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে কালভার্টের উপর দিয়ে ২-৩ জন একসাথে চলাচল করলে কালভার্টটি দুলতে থাকে। যে কোনো সময় কালভার্টটি ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের পূর্ব রাজদিয়া গ্রামের জেলেপাড়া নামক এলাকায় একটি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে। নির্মাণের পর থেকেই কালভার্টের এপ্রোজ সড়কের দুইপাশে মাটি ভরাট করা হয়নি। এতে দুই পারের মানুষ কালভার্টের উপরে উঠতে হলে বাঁশের সাঁকো ব্যবহার করতে হয়। কালভার্টের উপর দিয়ে ২-৩ জন একসাথে চলাচল করার সময় কালভার্টটি দুলতে থাকে।
এলাকাবাসী শ্রী বরুণ রাজ বংশী জানান, কালভার্টটি নির্মাণ করা হয়েছে প্রায় ৮ থেকে ১০ বছর আগে। কিন্তু তারা কালভার্ট কোন রকম বানিয়ে চলে গেছে । আমরা মেম্বার, চেয়ারম্যান কে অনেক বার বলেছি দুই পাশে মাঠি ফালানোর জন্য তারা কোনো দিন এসেও দেখেনি। এতে করে আমাদের দুর্ভোগ নিয়ে চলতে হচ্ছে।
ইছাপুরা ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কুদ্দুস শেখ বলেন, ‘কালভার্ট নির্মাণের জন্য মেম্বার ও চেয়ারম্যান আমার কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েছে। কিন্তু তারা কালভার্টটি খুবই খারাপ বানিয়েছে। কালভার্টের উপরে উঠলে দুলতে থাকে। এই কালভার্ট নির্মাণ করা হলেও এখনো দুই পাশে মাটি ফেলান হয়নি। ফলে ৮ বছর আগে কালভার্ট নির্মাণ করা হলেও এখন পর্যন্ত দুইপাশে বাঁশের সাঁকো দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। যেকোনো সময় তা ভেঙে পড়তে পারে। তাই এটাকে ভেঙ্গে একটি নতুন কালভার্ট বানিয়ে দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান তিনি’।
টাকা নেওয়ার প্রসঙ্গে ইছাপুরা ৬নং ওয়ার্ড সাবেক সদস্য বদুরুজ্জামান বদু বলেন, ‘চেয়ারম্যান সাহেবের নিজস্ব টাকায় এবং তত্ত্বাবধানে এই কালভার্টটি বানানো হয়েছে। কালভার্ট বানানোর জন্য এলাকাবাসীর কাছ থেকে কোন টাকা নেওয়া হয়নি। কেউ টাকা নিয়েছে কিনা তা আমার জানা নেই। আর চেয়ারম্যান সাহেব টাকা দিয়েছে কিনা সেটিও আমি জানিনা’।
ইছাপুরা ৬নং ওয়ার্ড সদস্য হুমায়ুন কবির এবিষয়ে বলেন, এই কালভার্টটি আমার সময়ে তৈরি করা হয়নি। আমার আগের সময়ে হয়েছে। আমি চেয়ারম্যান সাহেবকে এই বিষয়ে জানিয়েছি। একইসাথে একটি বরাদ্দ চেয়েছি যাতে কালভার্টের দুই ধারে মাটি ফেলানো যায়। আগেই ৫০ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়ে আমি কিছু জানিনা ।
ইছাপুরা ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মতিন হাওলাদার বলেন, ‘এক মাসের মধ্যেই ওই কালভার্টের দুই ধারে মাটি ফালানো হবে। কালভার্টের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে’।
মুন্সীগঞ্জের সিরাজদীখানে একটি কালভার্ট পারাপার করতে গ্রামবাসীকে বাঁশের সাঁকো ব্যবহার করতে হচ্ছে। কালভার্টটি নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে প্রায় ৮ বছর আগে। কিন্তু এখনো দুই পাশে মাটি ভরাট না করায় এলাকাবাসীকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
গ্রামবাসীরা বলেন, ‘কালভার্টটি অপরিকলিপতভাবে ও নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে। ফলে কালভার্টের উপর দিয়ে ২-৩ জন একসাথে চলাচল করলে কালভার্টটি দুলতে থাকে। যে কোনো সময় কালভার্টটি ভেঙে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন তারা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার ইছাপুরা ইউনিয়নের পূর্ব রাজদিয়া গ্রামের জেলেপাড়া নামক এলাকায় একটি কালভার্ট নির্মাণ করা হয়েছে। নির্মাণের পর থেকেই কালভার্টের এপ্রোজ সড়কের দুইপাশে মাটি ভরাট করা হয়নি। এতে দুই পারের মানুষ কালভার্টের উপরে উঠতে হলে বাঁশের সাঁকো ব্যবহার করতে হয়। কালভার্টের উপর দিয়ে ২-৩ জন একসাথে চলাচল করার সময় কালভার্টটি দুলতে থাকে।
এলাকাবাসী শ্রী বরুণ রাজ বংশী জানান, কালভার্টটি নির্মাণ করা হয়েছে প্রায় ৮ থেকে ১০ বছর আগে। কিন্তু তারা কালভার্ট কোন রকম বানিয়ে চলে গেছে । আমরা মেম্বার, চেয়ারম্যান কে অনেক বার বলেছি দুই পাশে মাঠি ফালানোর জন্য তারা কোনো দিন এসেও দেখেনি। এতে করে আমাদের দুর্ভোগ নিয়ে চলতে হচ্ছে।
ইছাপুরা ৬নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি কুদ্দুস শেখ বলেন, ‘কালভার্ট নির্মাণের জন্য মেম্বার ও চেয়ারম্যান আমার কাছ থেকে ৫০ হাজার টাকা নিয়েছে। কিন্তু তারা কালভার্টটি খুবই খারাপ বানিয়েছে। কালভার্টের উপরে উঠলে দুলতে থাকে। এই কালভার্ট নির্মাণ করা হলেও এখনো দুই পাশে মাটি ফেলান হয়নি। ফলে ৮ বছর আগে কালভার্ট নির্মাণ করা হলেও এখন পর্যন্ত দুইপাশে বাঁশের সাঁকো দিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। যেকোনো সময় তা ভেঙে পড়তে পারে। তাই এটাকে ভেঙ্গে একটি নতুন কালভার্ট বানিয়ে দেওয়ার জন্য সরকারের কাছে দাবি জানান তিনি’।
টাকা নেওয়ার প্রসঙ্গে ইছাপুরা ৬নং ওয়ার্ড সাবেক সদস্য বদুরুজ্জামান বদু বলেন, ‘চেয়ারম্যান সাহেবের নিজস্ব টাকায় এবং তত্ত্বাবধানে এই কালভার্টটি বানানো হয়েছে। কালভার্ট বানানোর জন্য এলাকাবাসীর কাছ থেকে কোন টাকা নেওয়া হয়নি। কেউ টাকা নিয়েছে কিনা তা আমার জানা নেই। আর চেয়ারম্যান সাহেব টাকা দিয়েছে কিনা সেটিও আমি জানিনা’।
ইছাপুরা ৬নং ওয়ার্ড সদস্য হুমায়ুন কবির এবিষয়ে বলেন, এই কালভার্টটি আমার সময়ে তৈরি করা হয়নি। আমার আগের সময়ে হয়েছে। আমি চেয়ারম্যান সাহেবকে এই বিষয়ে জানিয়েছি। একইসাথে একটি বরাদ্দ চেয়েছি যাতে কালভার্টের দুই ধারে মাটি ফেলানো যায়। আগেই ৫০ হাজার টাকা নেওয়ার বিষয়ে আমি কিছু জানিনা ।
ইছাপুরা ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মতিন হাওলাদার বলেন, ‘এক মাসের মধ্যেই ওই কালভার্টের দুই ধারে মাটি ফালানো হবে। কালভার্টের জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে’।
রাজধানীর খিলক্ষেতের একটি পলিথিন কারখানায় সারা দিন পলিথিন তৈরির পর রাতের আঁধারে বস্তায় ভরে গাজীপুরের টঙ্গী বাজার এলাকায় নিয়ে বিক্রি করা হতো। একবার সিলগালার পরও গোপনে পলিথিন তৈরি করা হতো। ফের সেনাবাহিনী ও র্যাব যৌথ অভিযান চালিয়ে সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে।
৬ মিনিট আগেআগামীকাল শুক্রবার বাদ জুমা থেকে গণঅনশন কর্মসূচি পালন করবে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) আন্দোলনরত শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। আজ শুক্রবার রাত ১২টায় নতুন কর্মসূচি ঘোষণার সময় এ কথা বলেন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্দিন।
১১ মিনিট আগেএখন থেকে ১৪ মে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে কালো দিবস হিসেবে পালন করা হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. মো. রইছ উদ্দিন। একই সময় উপদেষ্টার দিকে বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তারে বিরত থাকতেও বলেছেন তিনি।
২৪ মিনিট আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আলম সাম্যের হত্যাকাণ্ডের পর থেকে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকেলে অপরাজেয় বাংলার পাদদেশে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন সন্ত্রাসবিরোধী শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা এই সমাবেশে...
২৯ মিনিট আগে