নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গেন্ডারিয়ার দীননাথ সেন রোডের একটি ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী বাড়ি ভাঙার বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে আরবান স্টাডি গ্রুপ (ইউএসজি)। আজ সোমবার বিকেলে জিডি করা হয়।
পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা নিয়ে কাজ করা ইউএসজি বলছে, হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে গেন্ডারিয়ার দীননাথ সেন রোডের হোল্ডিং নম্বর ১৬,১৬ / ৫, ১৬ /বি, ১৬ /সি অবস্থিত শতবর্ষী ভবনটি ধ্বংস করা হচ্ছে। বিকেলে ইউএসজির পক্ষ থেকে একটি জিডি করে ভবন ধ্বংসের এই অবৈধ কর্মকাণ্ড বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। তবে এই ভবনটির প্রয়োজনীয় পুনর্নির্মাণ ও সংরক্ষণসহ ঢাকা মহানগরীর ঐতিহ্যবাহী এলাকা ও স্থাপনাসমূহ সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছে ইউএসজি।
স্থানীয় সূত্র বলছে, প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে বাড়িটি ভাঙার কাজ চলছে। জানা গেছে, ভবনটি ১৮৯৮ সালে নির্মাণ করেছিলেন মানিকগঞ্জের তারক বন্ধু মিত্র। ভবনটির মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছে ঐতিহাসিক সাধনা ঔষধালয়ের বিশাল প্রাঙ্গণ। সাধনার গলি হিসেবে খ্যাত দিননাথ সেনের দ্বিতীয় লেনসহ পুরো এলাকাজুড়ে বেশ কতগুলো স্থাপনা ছড়িয়ে রয়েছে। এর বেশ কয়েকটি ইতিমধ্যে ভেঙেও ফেলা হয়েছে।
ইউএসজির প্রধান নির্বাহী তাইমুর ইসলাম বলেন, ‘আমরা গত কয়েক মাস ধরে দেখছি, একের পর এক ঐতিহ্যবাহী ভবনের ওপর হামলা করা হচ্ছে। মুনাফা লোভী একশ্রেণির জমির মালিক এবং ডেভেলপারের কারণে আমরা পুরান ঢাকায় দেখছি একের পর এক ভবন ভাঙা হচ্ছে। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর পক্ষ থেকে কোনোরকম কার্যকরী দৃঢ় অবস্থান নিতে দেখা যায়নি।’
তিনি মনে করেন, ভবনটি এখনো যে অবস্থায় রয়েছে সেখানে নকশাগুলো সংরক্ষণ করে এবং ছাদ পুনর্নির্মাণ করে সংস্কার করা সম্ভব। তবে তার জন্য প্রথমেই দরকার ভবনটি সুরক্ষিত করা।
২০১৮ সালের ১৬ আগস্ট আরবান স্টাডি গ্রুপের (ইউএসজি) পক্ষে দায়ের করা রিট মামলার রায় দেন আদালত। সেখানে ইউএসজির তালিকাভুক্ত ঢাকা মহানগরীর ২ হাজার দুই শটি ঐতিহ্যবাহী ভবন/স্থাপনা ভাঙা বা পরিবর্তন ও পরিবর্ধনের অথবা পুনর্নির্মাণের সকল ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করার জন্য সরকার ও ভবন মালিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
গেন্ডারিয়ার দীননাথ সেন রোডের একটি ঐতিহ্যবাহী শতবর্ষী বাড়ি ভাঙার বিরুদ্ধে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছে আরবান স্টাডি গ্রুপ (ইউএসজি)। আজ সোমবার বিকেলে জিডি করা হয়।
পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী স্থাপনা নিয়ে কাজ করা ইউএসজি বলছে, হাইকোর্টের নিষেধাজ্ঞা লঙ্ঘন করে গেন্ডারিয়ার দীননাথ সেন রোডের হোল্ডিং নম্বর ১৬,১৬ / ৫, ১৬ /বি, ১৬ /সি অবস্থিত শতবর্ষী ভবনটি ধ্বংস করা হচ্ছে। বিকেলে ইউএসজির পক্ষ থেকে একটি জিডি করে ভবন ধ্বংসের এই অবৈধ কর্মকাণ্ড বন্ধ করা সম্ভব হয়েছে। তবে এই ভবনটির প্রয়োজনীয় পুনর্নির্মাণ ও সংরক্ষণসহ ঢাকা মহানগরীর ঐতিহ্যবাহী এলাকা ও স্থাপনাসমূহ সংরক্ষণের দাবি জানিয়েছে ইউএসজি।
স্থানীয় সূত্র বলছে, প্রায় দুই সপ্তাহ ধরে বাড়িটি ভাঙার কাজ চলছে। জানা গেছে, ভবনটি ১৮৯৮ সালে নির্মাণ করেছিলেন মানিকগঞ্জের তারক বন্ধু মিত্র। ভবনটির মুখোমুখি দাঁড়িয়ে আছে ঐতিহাসিক সাধনা ঔষধালয়ের বিশাল প্রাঙ্গণ। সাধনার গলি হিসেবে খ্যাত দিননাথ সেনের দ্বিতীয় লেনসহ পুরো এলাকাজুড়ে বেশ কতগুলো স্থাপনা ছড়িয়ে রয়েছে। এর বেশ কয়েকটি ইতিমধ্যে ভেঙেও ফেলা হয়েছে।
ইউএসজির প্রধান নির্বাহী তাইমুর ইসলাম বলেন, ‘আমরা গত কয়েক মাস ধরে দেখছি, একের পর এক ঐতিহ্যবাহী ভবনের ওপর হামলা করা হচ্ছে। মুনাফা লোভী একশ্রেণির জমির মালিক এবং ডেভেলপারের কারণে আমরা পুরান ঢাকায় দেখছি একের পর এক ভবন ভাঙা হচ্ছে। এ বিষয়ে এখন পর্যন্ত সংশ্লিষ্ট বিভাগগুলোর পক্ষ থেকে কোনোরকম কার্যকরী দৃঢ় অবস্থান নিতে দেখা যায়নি।’
তিনি মনে করেন, ভবনটি এখনো যে অবস্থায় রয়েছে সেখানে নকশাগুলো সংরক্ষণ করে এবং ছাদ পুনর্নির্মাণ করে সংস্কার করা সম্ভব। তবে তার জন্য প্রথমেই দরকার ভবনটি সুরক্ষিত করা।
২০১৮ সালের ১৬ আগস্ট আরবান স্টাডি গ্রুপের (ইউএসজি) পক্ষে দায়ের করা রিট মামলার রায় দেন আদালত। সেখানে ইউএসজির তালিকাভুক্ত ঢাকা মহানগরীর ২ হাজার দুই শটি ঐতিহ্যবাহী ভবন/স্থাপনা ভাঙা বা পরিবর্তন ও পরিবর্ধনের অথবা পুনর্নির্মাণের সকল ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করার জন্য সরকার ও ভবন মালিকদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়।
বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন দুই সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এই আদেশ দেন। সেই সঙ্গে এই মামলায় তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতিও দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
৯ মিনিট আগেকুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) র্যাগিংয়ের দায়ে দণ্ডপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের পক্ষে আয়োজিত এক মানববন্ধনে খবর সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিকেরা দুর্ব্যবহারের মুখে পড়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ব্যাপারে আজ রোববার ভুক্তভোগী সাংবাদিকেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সমাবেশকে ঘিরে হামলা, সংঘর্ষ ও প্রাণহানির ঘটনার পর জারি করা কারফিউ ও ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার করা হয়েছে। এ ছাড়া অপরাধীদের গ্রেপ্তারে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অভিযান চলমান থাকবে বলে জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। আজ রোববার (২০ জুলাই) সন্ধ্যায় জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের মিডিয়া সেল ...
১ ঘণ্টা আগেগত ১৭ বছর যে নেতা হামলা-মামলা ও গুমের শিকার হয়েছেন, তাঁর বিরুদ্ধে কটূক্তিমূলক বক্তব্য দিয়েছেন এনসিপির নেতারা। এই বক্তব্যের জন্য যদি ক্ষমা না চান, তবে আমরা (ছাত্রদল) আগামীকাল সোমবার পদযাত্রা অংশ নিতে এলে তাঁদের ফেনীতে প্রবেশ করতে দেব না।’
১ ঘণ্টা আগে