ঢাবি প্রতিনিধি
প্রফেশনাল আন্দোলনকারীরা ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের জন্য রাজপথে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা শঙ্কার সঙ্গে লক্ষ করছি, সাধারণ শিক্ষার্থীরা একটি যৌক্তিক ইস্যুতে আন্দোলন করেছে, শান্তিপূর্ণ উপায় বেছে নিয়েছে এবং তারা ঘরে ফিরে গেছে। কিন্তু “প্রফেশনাল আন্দোলনকারীরা” ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের জন্য রাজপথে রয়েছে।’
আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যানটিনে সরকারি চাকরিতে কোটা ইস্যুর ‘যৌক্তিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক’ সমাধানের লক্ষ্যে ‘পলিসি অ্যাডভোকেসি’ ও ‘ডোর টু ডোর’ ক্যাম্পেইন উদ্বোধনের সময় ‘মিট দ্য প্রেসে’ এ মন্তব্য করেন সাদ্দাম।
সাদ্দাম হোসেন আরও বলেন, ‘আজকে তারা নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে, ব্লকেড-ব্লকেড খেলা খেলছে, সাধারণ মানুষ দুর্বিষহ যন্ত্রণায় পড়ছে। যারা দিনের পর দিন নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়, ছাত্রসমাজকে যারা গণমানুষের প্রতিপক্ষ বানাতে চায়, বাংলাদেশের নারী সমাজের অগ্রগতি ও উন্নতিকে যারা বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ছাত্রসমাজ ঐক্যবদ্ধ রয়েছে।’
প্রশ্ন রেখে সাদ্দাম বলেন, ‘এটি একটি পলিসি ডিসকাশনের বিষয়। তাৎক্ষণিক যে সমাধানের প্রয়োজন ছিল, আদালতের নির্দেশের মাধ্যমে এই তাৎক্ষণিক সমাধান হয়েছে। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের কোথাও কোটা নেই। তাহলে তারা কি সরকারি চাকরিজীবী হতে চায়, না কি আন্দোলনজীবী হতে চায়?’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটি যৌক্তিক-অন্তর্ভুক্তিমূলক-সাংবিধানিক ও যুগোপযোগী সুরাহা চাই। সে জন্য বিচার বিভাগীয় পর্যবেক্ষণের আলোকে নির্বাহী বিভাগ সময় নিয়ে সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের মতামত নিয়ে, বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে, পার্বত্য চট্টগ্রাম-নারী, প্রতিবন্ধী গোষ্ঠী, আমাদের প্রান্তীয় জনগোষ্ঠী, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মতামত সার্বিক বিষয়ের আলোকেই একটি নির্বাহী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’
সাদ্দাম হোসেন আরও বলেন, ‘২০১৮ সালে যারা আন্দোলন করেছে, যে কোরাম তারা গঠন করেছিল, আমাদের কাছে তথ্য রয়েছে—আন্দোলনকারীদের একজনও বিসিএস প্রিলি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনি। আজ থেকে ডোর টু ডোর ক্যাম্পেইন এবং পলিসি অ্যাডভোকেসি ক্যাম্পেইন পরিচালনা করব। যৌক্তিক সংস্কারের অংশ হিসেবে কোটার আনুপাতিক হার কেমন হতে পারে তার জন্য আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতামত গ্রহণ করব। সেটির আলোকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে যথাযথভাবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতামত তুলে ধরব।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতসহ কেন্দ্রীয় ও ঢাবি ছাত্রলীগের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।
প্রফেশনাল আন্দোলনকারীরা ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের জন্য রাজপথে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন। তিনি বলেছেন, ‘আমরা শঙ্কার সঙ্গে লক্ষ করছি, সাধারণ শিক্ষার্থীরা একটি যৌক্তিক ইস্যুতে আন্দোলন করেছে, শান্তিপূর্ণ উপায় বেছে নিয়েছে এবং তারা ঘরে ফিরে গেছে। কিন্তু “প্রফেশনাল আন্দোলনকারীরা” ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের জন্য রাজপথে রয়েছে।’
আজ শনিবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) মধুর ক্যানটিনে সরকারি চাকরিতে কোটা ইস্যুর ‘যৌক্তিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক’ সমাধানের লক্ষ্যে ‘পলিসি অ্যাডভোকেসি’ ও ‘ডোর টু ডোর’ ক্যাম্পেইন উদ্বোধনের সময় ‘মিট দ্য প্রেসে’ এ মন্তব্য করেন সাদ্দাম।
সাদ্দাম হোসেন আরও বলেন, ‘আজকে তারা নৈরাজ্য সৃষ্টি করছে, ব্লকেড-ব্লকেড খেলা খেলছে, সাধারণ মানুষ দুর্বিষহ যন্ত্রণায় পড়ছে। যারা দিনের পর দিন নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে চায়, ছাত্রসমাজকে যারা গণমানুষের প্রতিপক্ষ বানাতে চায়, বাংলাদেশের নারী সমাজের অগ্রগতি ও উন্নতিকে যারা বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তাদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ ছাত্রসমাজ ঐক্যবদ্ধ রয়েছে।’
প্রশ্ন রেখে সাদ্দাম বলেন, ‘এটি একটি পলিসি ডিসকাশনের বিষয়। তাৎক্ষণিক যে সমাধানের প্রয়োজন ছিল, আদালতের নির্দেশের মাধ্যমে এই তাৎক্ষণিক সমাধান হয়েছে। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের কোথাও কোটা নেই। তাহলে তারা কি সরকারি চাকরিজীবী হতে চায়, না কি আন্দোলনজীবী হতে চায়?’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা একটি যৌক্তিক-অন্তর্ভুক্তিমূলক-সাংবিধানিক ও যুগোপযোগী সুরাহা চাই। সে জন্য বিচার বিভাগীয় পর্যবেক্ষণের আলোকে নির্বাহী বিভাগ সময় নিয়ে সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের মতামত নিয়ে, বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে, পার্বত্য চট্টগ্রাম-নারী, প্রতিবন্ধী গোষ্ঠী, আমাদের প্রান্তীয় জনগোষ্ঠী, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মতামত সার্বিক বিষয়ের আলোকেই একটি নির্বাহী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।’
সাদ্দাম হোসেন আরও বলেন, ‘২০১৮ সালে যারা আন্দোলন করেছে, যে কোরাম তারা গঠন করেছিল, আমাদের কাছে তথ্য রয়েছে—আন্দোলনকারীদের একজনও বিসিএস প্রিলি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনি। আজ থেকে ডোর টু ডোর ক্যাম্পেইন এবং পলিসি অ্যাডভোকেসি ক্যাম্পেইন পরিচালনা করব। যৌক্তিক সংস্কারের অংশ হিসেবে কোটার আনুপাতিক হার কেমন হতে পারে তার জন্য আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতামত গ্রহণ করব। সেটির আলোকে যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে যথাযথভাবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মতামত তুলে ধরব।’
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান, ঢাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মাজহারুল কবির শয়ন ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর হাসান সৈকতসহ কেন্দ্রীয় ও ঢাবি ছাত্রলীগের বিভিন্ন স্তরের নেতা-কর্মীরা।
জবানবন্দিতে রিয়াদ জানিয়েছেন, পুলিশের উদ্ধার করা পুরো টাকাটাই শাম্মী আহমেদের বাসা থেকে নেওয়া চাঁদার টাকা। রিয়াদ জবানবন্দিতে আরও বলেন, তাঁরা শাম্মী আহমেদের স্বামীকে আওয়ামী লীগ ট্যাগ দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫০ লাখ টাকা আদায়ের চেষ্টা করেন। কিন্তু তিনি ১০ লাখ টাকা দেন।
১২ মিনিট আগেটানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি ও রাঙামাটির বাঘাইছড়ি-দীঘিনালা উপজেলা সড়কের ৯ মাইলসহ বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ধস হয়েছে। আজ রোববার সকাল থেকে সেনাবাহিনী, সড়ক বিভাগ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সড়ক থেকে ধসে পড়া মাটি সরানোর কাজ শুরু করেন। বিকেলের দিকে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এদিকে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকা
২১ মিনিট আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার সেই তরুণীর বাড়ি ভোলা জেলায়। তিনি কলেজছাত্রী। বর্তমানে ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নে নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর বাবা মো. ফিরোজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেচাঁদাবাজির দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) বহিষ্কৃত আহ্বায়ক সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদ। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাত উল্লাহর কাছে তিনি ফৌজদার কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
১ ঘণ্টা আগে