ফরিদপুর প্রতিনিধি
পদ্মা সেতু দিয়ে রেল চলাচলের উদ্বোধন হতে যাচ্ছে আগামী ১০ অক্টোবর। উদ্বোধন শেষে ফরিদপুরের ভাঙ্গা ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে এক জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ উপলক্ষে ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে জেলার ভাঙ্গা উপজেলায়।
রং-বেরংয়ের ব্যানার ফেস্টুন ও আলোকসজ্জায় সাজছে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েসহ বিভিন্ন স্থাপনা। এ ছাড়া পদ্মা সেতু দিয়ে রেল চলাচলে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক চাকা ঘুরে যাবে বলে আশা করছেন ফরিদপুরবাসী।
সাজসজ্জার অংশ হিসেবে সড়ক জুড়ে টাঙানো হচ্ছে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের চিত্র ব্যানার ও ফেস্টুন। এ ছাড়া বিভিন্ন পদধারী নেতাদের বড় বড় ব্যানার ও সরকারের উন্নয়নের চিত্র শোভা পাচ্ছে বিভিন্ন মোড়ে, রাস্তার পাশের দেয়াল ও গাছে গাছে।
পাশাপাশি ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
ফরিদপুরের বাসিন্দা গোলাম মো. নাসির বলেন, এই রেল উদ্বোধনের মধ্যে দিয়ে এই অঞ্চলের প্রান্তিক জনগণের অর্থনৈতিকসহ সব ধরনের উন্নয়ন সাধিত হবে এবং জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হবে। বিশেষ করে লাভবান হবে প্রান্তিক কৃষক।
কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত ফসল সরাসরি এবং অল্প খরচে দেশের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দিতে পারবেন। তাঁরা আগে ট্রাকে করে পাঠাত। তাতে যানজটের কারণে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যেত এবং ব্যয় বহন খরচ বেড়ে যেত।
বর্তমান সরকারের মেয়াদের শেষ সময়ে এসে দলীয় প্রধানের সফরকে কেন্দ্র করে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা। এ উপলক্ষে প্রতিদিন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের প্রস্তুতি সভা, প্রচার মিছিল ও লিফলেট বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পদ্মা সেতু দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ট্রেন চলাচল উদ্বোধন একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দক্ষিণবঙ্গের উন্নয়নে কথা দিয়েছিলেন তিনি সেই কথা রেখেছেন। যার ফলশ্রুতিতে আগামী ১০ তারিখে তিনি পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে ট্রেন চলাচল উদ্বোধন করবেন। এটা আসলে স্বপ্নের মতো। এ উপলক্ষে ফরিদপুরের সর্বস্তরের মানুষের মাঝে খুশির উৎসব দেখা যাচ্ছে।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর জনসভা সফল করার লক্ষ্যে সব কর্মকাণ্ড গ্রহণ করা হয়েছে। সেই লক্ষে সাজসজ্জা, ব্যানার, ফেস্টুন, মঞ্চ, গেইটসহ যা যা করার দরকার তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই জনসভা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক প্রভাব পড়বে বলে তিনি মনে করেন।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়ারুল ইসলাম জানান, ‘ঢাকা হেড কোয়ার্টারের পরিকল্পনা অনুযায়ী ও ফরিদপুরের পুলিশ সুপারের (এসপি) দিকনির্দেশনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে। যেকোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে সোচ্চার রয়েছে পুলিশ।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আজিম উদ্দিন জানান, প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে ভাঙ্গায় নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা। সব প্রস্তুতিও ইতিমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে।
পদ্মা সেতু দিয়ে রেল চলাচলের উদ্বোধন হতে যাচ্ছে আগামী ১০ অক্টোবর। উদ্বোধন শেষে ফরিদপুরের ভাঙ্গা ডা. কাজী আবু ইউসুফ স্টেডিয়ামে এক জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ উপলক্ষে ব্যাপক প্রস্তুতি চলছে জেলার ভাঙ্গা উপজেলায়।
রং-বেরংয়ের ব্যানার ফেস্টুন ও আলোকসজ্জায় সাজছে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়েসহ বিভিন্ন স্থাপনা। এ ছাড়া পদ্মা সেতু দিয়ে রেল চলাচলে এই অঞ্চলের অর্থনৈতিক চাকা ঘুরে যাবে বলে আশা করছেন ফরিদপুরবাসী।
সাজসজ্জার অংশ হিসেবে সড়ক জুড়ে টাঙানো হচ্ছে সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের চিত্র ব্যানার ও ফেস্টুন। এ ছাড়া বিভিন্ন পদধারী নেতাদের বড় বড় ব্যানার ও সরকারের উন্নয়নের চিত্র শোভা পাচ্ছে বিভিন্ন মোড়ে, রাস্তার পাশের দেয়াল ও গাছে গাছে।
পাশাপাশি ভাঙ্গায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাধ্যমে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে প্রশাসনের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
ফরিদপুরের বাসিন্দা গোলাম মো. নাসির বলেন, এই রেল উদ্বোধনের মধ্যে দিয়ে এই অঞ্চলের প্রান্তিক জনগণের অর্থনৈতিকসহ সব ধরনের উন্নয়ন সাধিত হবে এবং জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন হবে। বিশেষ করে লাভবান হবে প্রান্তিক কৃষক।
কৃষকেরা তাঁদের উৎপাদিত ফসল সরাসরি এবং অল্প খরচে দেশের বিভিন্ন স্থানে পৌঁছে দিতে পারবেন। তাঁরা আগে ট্রাকে করে পাঠাত। তাতে যানজটের কারণে অনেক সময় নষ্ট হয়ে যেত এবং ব্যয় বহন খরচ বেড়ে যেত।
বর্তমান সরকারের মেয়াদের শেষ সময়ে এসে দলীয় প্রধানের সফরকে কেন্দ্র করে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা। এ উপলক্ষে প্রতিদিন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের প্রস্তুতি সভা, প্রচার মিছিল ও লিফলেট বিতরণ অব্যাহত রয়েছে।
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পদ্মা সেতু দিয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ট্রেন চলাচল উদ্বোধন একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দক্ষিণবঙ্গের উন্নয়নে কথা দিয়েছিলেন তিনি সেই কথা রেখেছেন। যার ফলশ্রুতিতে আগামী ১০ তারিখে তিনি পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে ট্রেন চলাচল উদ্বোধন করবেন। এটা আসলে স্বপ্নের মতো। এ উপলক্ষে ফরিদপুরের সর্বস্তরের মানুষের মাঝে খুশির উৎসব দেখা যাচ্ছে।’
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহ মো. ইশতিয়াক আরিফ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর জনসভা সফল করার লক্ষ্যে সব কর্মকাণ্ড গ্রহণ করা হয়েছে। সেই লক্ষে সাজসজ্জা, ব্যানার, ফেস্টুন, মঞ্চ, গেইটসহ যা যা করার দরকার তার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এ ছাড়া মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর এই জনসভা আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ব্যাপক প্রভাব পড়বে বলে তিনি মনে করেন।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়ারুল ইসলাম জানান, ‘ঢাকা হেড কোয়ার্টারের পরিকল্পনা অনুযায়ী ও ফরিদপুরের পুলিশ সুপারের (এসপি) দিকনির্দেশনায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের কার্যক্রম চালাচ্ছে। যেকোনো ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে সোচ্চার রয়েছে পুলিশ।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আজিম উদ্দিন জানান, প্রধানমন্ত্রীর আগমনকে কেন্দ্র করে ভাঙ্গায় নেওয়া হয়েছে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা। সব প্রস্তুতিও ইতিমধ্যে সম্পন্ন করা হয়েছে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) খাল খননের প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, কার্যাদেশ অনুযায়ী মাটি না কেটে কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। এ ব্যাপারে সংস্থার চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মৃত্যু আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে ৷ গত ২৩ দিনে জেলায় শিক্ষার্থী, কৃষকসহ বজ্রপাতে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৃষকের সংখ্যা বেশি। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, খোলা স্থানে কাজ করা মানুষ বজ্রপাতে বেশি মারা যাচ্ছে; বিশেষ করে হাওরাঞ্চলে খোলা জায়গায় মানুষজন কাজ করার কারণে সেখানে হতাহতের...
৩ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরে ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতাল চালু করতে ৯ তলা ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয় প্রায় দেড় বছর আগে। কিন্তু বিদ্যুতের সংযোগ এখনো দেওয়া হয়নি এবং বসেনি লিফট। এতে করে পুরোনো ভবনে ১০০ শয্যা নিয়ে চলছে সেবা কার্যক্রম। সেখানে অধিকাংশ সময় রোগী ভর্তি থাকে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ। শয্যা না পেয়ে রোগীদের থাকতে হচ্ছে...
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্য শিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ নভেরা আহমেদ। গত শতকের ষাটের দশকে তখনকার পূর্ববঙ্গে ভাস্কর্য শিল্পকে পরিচিত করে তোলার কাজটি শুরু করেছিলেন নিজের ভিন্নধর্মী কাজ দিয়ে। নিভৃতচারী এ শিল্পী একপর্যায়ে স্থায়ীভাবে পাড়ি জমান অন্যতম শিল্পতীর্থ ফ্রান্সে। নারী এই ভাস্করকে নিয়ে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন...
৩ ঘণ্টা আগে