নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতা ও সংঘর্ষের ঘটনায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) হাতে গ্রেপ্তার ২ হাজার ছাড়িয়েছে। এ ছাড়া র্যাব ও ডিবি পুলিশ পৃথকভাবে তিন শতাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে। এর মধ্যে অধিকাংশই বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মী।
ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, নাশকতার ঘটনায় গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত ২০১টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, পুলিশের কাজে বাধা, সরকারি স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর, লুট ও গুজব ছড়ানোর অভিযোগ করা হয়েছে। বেশির ভাগ মামলার বাদী পুলিশ। এ ছাড়া ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মীরাও কিছু মামলার বাদী হয়েছেন। এসব মামলায় এ পর্যন্ত ২ হাজার ২০৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার করা হয় ৪৫১ জনকে। গ্রেপ্তার করা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, যুববিষয়ক সহসম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী, নির্বাহী কমিটির সদস্য সৈয়দ জাহাঙ্গীর হোসেন, তারিকুল ইসলাম তেনজিং, সাবেক যুবনেতা এস এম জাহাঙ্গীর ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা সাদ মোর্শেদ হোসেন পাপ্পা শিকদার। তাঁদের মধ্যে পার্থসহ ২৩ জনকে পাঁচ দিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া ২৩৪ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
এদিকে পুলিশের পাশাপাশি গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে র্যাব ৫৫ এবং ডিবি পুলিশ ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘নাশকতাকারীরা সরকার পতনের আন্দোলনের ষড়যন্ত্র করেছিল। এরই ধারাবাহিকতায় গ্রেপ্তার আসামিদের প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা টাকার বিনিময়ে টোকাই ও ছিন্নমূলদের দিয়ে তাণ্ডব চালান। তাঁরা রাজধানীর উত্তরা, আব্দুল্লাহপুরসহ দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন এবং নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালান।’
বিভিন্ন জেলায় গ্রেপ্তার আরও ২১৪
রাজধানী ছাড়া ১৫ জেলায় আরও ২১৪ গ্রেপ্তার হয়েছেন। এর মধ্যে নারায়ণগঞ্জে ৬৫, চট্টগ্রামে ৩৪, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫, পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪, নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে ৩, ভোলায় ১০, নাটোরে ১২, জয়পুরহাটে ১০, চাঁদপুরে ১১, কুমিল্লায় ১৮, দিনাজপুরের বিরামপুরে ১, নওগাঁর ধামইরহাটে ৫, ফেনীর ছাগলনাইয়ায় ১০, কক্সবাজারে ৬, পিরোজপুরে ২০ জন রয়েছেন। এ ছাড়া রাজশাহী বিভাগে গতকাল পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১ হাজার ৮৬ জনকে। গ্রেপ্তার এসব ব্যক্তির মধ্যে অধিকাংশই বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মী।
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে সহিংসতা ও সংঘর্ষের ঘটনায় ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) হাতে গ্রেপ্তার ২ হাজার ছাড়িয়েছে। এ ছাড়া র্যাব ও ডিবি পুলিশ পৃথকভাবে তিন শতাধিক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে। এর মধ্যে অধিকাংশই বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মী।
ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, নাশকতার ঘটনায় গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেল পর্যন্ত ২০১টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় হত্যা, হত্যাচেষ্টা, পুলিশের কাজে বাধা, সরকারি স্থাপনায় অগ্নিসংযোগ, ভাঙচুর, লুট ও গুজব ছড়ানোর অভিযোগ করা হয়েছে। বেশির ভাগ মামলার বাদী পুলিশ। এ ছাড়া ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতা-কর্মীরাও কিছু মামলার বাদী হয়েছেন। এসব মামলায় এ পর্যন্ত ২ হাজার ২০৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রেপ্তার করা হয় ৪৫১ জনকে। গ্রেপ্তার করা ব্যক্তিদের মধ্যে রয়েছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ, বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, যুববিষয়ক সহসম্পাদক মীর নেওয়াজ আলী, নির্বাহী কমিটির সদস্য সৈয়দ জাহাঙ্গীর হোসেন, তারিকুল ইসলাম তেনজিং, সাবেক যুবনেতা এস এম জাহাঙ্গীর ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা সাদ মোর্শেদ হোসেন পাপ্পা শিকদার। তাঁদের মধ্যে পার্থসহ ২৩ জনকে পাঁচ দিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া ২৩৪ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
এদিকে পুলিশের পাশাপাশি গত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে র্যাব ৫৫ এবং ডিবি পুলিশ ২৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।
ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘নাশকতাকারীরা সরকার পতনের আন্দোলনের ষড়যন্ত্র করেছিল। এরই ধারাবাহিকতায় গ্রেপ্তার আসামিদের প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় বিএনপি ও জামায়াতের নেতা-কর্মীরা টাকার বিনিময়ে টোকাই ও ছিন্নমূলদের দিয়ে তাণ্ডব চালান। তাঁরা রাজধানীর উত্তরা, আব্দুল্লাহপুরসহ দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করেন এবং নারকীয় হত্যাযজ্ঞ চালান।’
বিভিন্ন জেলায় গ্রেপ্তার আরও ২১৪
রাজধানী ছাড়া ১৫ জেলায় আরও ২১৪ গ্রেপ্তার হয়েছেন। এর মধ্যে নারায়ণগঞ্জে ৬৫, চট্টগ্রামে ৩৪, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৫, পাবনার ঈশ্বরদীতে ৪, নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে ৩, ভোলায় ১০, নাটোরে ১২, জয়পুরহাটে ১০, চাঁদপুরে ১১, কুমিল্লায় ১৮, দিনাজপুরের বিরামপুরে ১, নওগাঁর ধামইরহাটে ৫, ফেনীর ছাগলনাইয়ায় ১০, কক্সবাজারে ৬, পিরোজপুরে ২০ জন রয়েছেন। এ ছাড়া রাজশাহী বিভাগে গতকাল পর্যন্ত গ্রেপ্তার করা হয়েছে ১ হাজার ৮৬ জনকে। গ্রেপ্তার এসব ব্যক্তির মধ্যে অধিকাংশই বিএনপি-জামায়াতের নেতা-কর্মী।
মেধার ভিত্তিতে সিট প্রদান, শিক্ষার্থীদের ফি কমানো, ক্যাম্পাস সিসিটিভির আওতায় আনাসহ নয় দফা দাবিতে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহকে স্মারকলিপি দিয়েছেন শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।
২ মিনিট আগেনাটোরের সিংড়ায় ফজরের নামাজ পড়তে মসজিদে প্রবেশের সময় এক ব্যক্তিকে গুলি করা হয়েছে। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টার দিকে উপজেলার ১০ নম্বর চৌগ্রাম ইউনিয়নের চৌগ্রাম পারুহারপাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৭ মিনিট আগেপৃথক বিশ্ববিদ্যালয়সহ সাত দফা দাবিতে আমরণ অনশনে থাকা তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে তিনজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অনশনরত ৯ শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে শুরু করেছে। তাঁদের স্যালাইন দেওয়া হয়েছে। একজন চিকিৎসক ও দুজন নার্সকে শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্যের বিষয়ে খোঁজখব
১৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে থানার পুলিশ। গতকাল শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দিবাগত রাতে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন উপজেলা যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক, চরলক্ষ্যা নিমতলা এলাকার ইদ্রিস সওদাগরের ছেলে আলমগীর বাদশা (৪২) এবং শিকলবাহা ইউনিয়নের...
২৮ মিনিট আগে