নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জে ওসমান পরিবারের মাফিয়াতন্ত্র এখনো বহাল রয়েছে এবং তাদের লোকজনকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা নিরাপত্তা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বি।
আজ মঙ্গলবার রাতে কিশোর তানভীর মুহাম্মদ ত্বকী হত্যা ও বিচারহীনতার ১৪৫ মাস উপলক্ষে আয়োজিত আলোক প্রজ্বালন কর্মসূচিতে তাঁর বাবা রফিউর রাব্বি এই অভিযোগ করেন।
নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত কর্মসূচিতে সংগঠনের সভাপতি জিয়াউল ইসলাম কাজল সভাপতিত্ব করেন। সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক ধীমান সাহা জুয়েল।
রফিউর রাব্বি বলেন, ‘শেখ হাসিনা দেশে বিচারব্যবস্থাকে পুরোপুরি ধ্বংস করে রেখে গেছে। এর উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এখনো হয় নাই। ওসমান পরিবার নারায়ণগঞ্জে মাফিয়াতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিল। সে মাফিয়াতন্ত্র এখনো বহাল রয়েছে। এখন তা বিএনপির দখলে। বিএনপির লোকজন শামীম ওসমানের বহু লোককে নিরাপত্তা দিয়ে চলেছে। ওসমান পরিবারের ছত্রচ্ছায়ায় নিট কনসার্ন (ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান) বিগত সরকারের সময় লুটপাটের রাজত্ব কায়েম করেছিল। এখন ওসমানদের ফেলে যাওয়া সম্পত্তি রক্ষার দায়িত্ব নিয়েছে ফকির গ্রুপ।’
ত্বকীর বাবা আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনা সাড়ে ১১ বছর ত্বকী হত্যার বিচারের সব কার্যক্রম বন্ধ করে রেখেছিল। বর্তমান সরকার পুনরায় কাজ শুরু করলেও তাতে উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি হয় নাই। ওসমান পরিবারের সবার বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার দায় সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, বাহিনী এড়াতে পারে না। আমরা আগামী তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানসহ সব ঘাতককে আওতায় এনে অভিযোগপত্র দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
কর্মসূচিতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান মাসুম, নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল হক দিপু, গণসংহতি আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক তরিকুল সুজন, জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় সংগঠক শওকত আলী, বাসদের জেলা সংগঠক সেলিম মাহমুদ, সিপিবির জেলা সম্পাদক শিবনাথ চক্রবর্তী প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ৬ মার্চ নগরীর শায়েস্তা খাঁ রোডের বাসা থেকে বের হওয়ার পর নিখোঁজ হন ত্বকী। দুই দিন পর ৮ মার্চ শীতলক্ষ্যা নদীর কুমুদিনী খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ত্বকী হত্যার পর থেকে বিচার শুরু এবং চিহ্নিত আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে প্রতি মাসের ৮ তারিখে আলোক প্রজ্বালনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোট।
নারায়ণগঞ্জে ওসমান পরিবারের মাফিয়াতন্ত্র এখনো বহাল রয়েছে এবং তাদের লোকজনকে বিএনপির নেতা-কর্মীরা নিরাপত্তা দিচ্ছেন বলে অভিযোগ করেছেন সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বি।
আজ মঙ্গলবার রাতে কিশোর তানভীর মুহাম্মদ ত্বকী হত্যা ও বিচারহীনতার ১৪৫ মাস উপলক্ষে আয়োজিত আলোক প্রজ্বালন কর্মসূচিতে তাঁর বাবা রফিউর রাব্বি এই অভিযোগ করেন।
নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত কর্মসূচিতে সংগঠনের সভাপতি জিয়াউল ইসলাম কাজল সভাপতিত্ব করেন। সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক ধীমান সাহা জুয়েল।
রফিউর রাব্বি বলেন, ‘শেখ হাসিনা দেশে বিচারব্যবস্থাকে পুরোপুরি ধ্বংস করে রেখে গেছে। এর উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন এখনো হয় নাই। ওসমান পরিবার নারায়ণগঞ্জে মাফিয়াতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করেছিল। সে মাফিয়াতন্ত্র এখনো বহাল রয়েছে। এখন তা বিএনপির দখলে। বিএনপির লোকজন শামীম ওসমানের বহু লোককে নিরাপত্তা দিয়ে চলেছে। ওসমান পরিবারের ছত্রচ্ছায়ায় নিট কনসার্ন (ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান) বিগত সরকারের সময় লুটপাটের রাজত্ব কায়েম করেছিল। এখন ওসমানদের ফেলে যাওয়া সম্পত্তি রক্ষার দায়িত্ব নিয়েছে ফকির গ্রুপ।’
ত্বকীর বাবা আরও বলেন, ‘শেখ হাসিনা সাড়ে ১১ বছর ত্বকী হত্যার বিচারের সব কার্যক্রম বন্ধ করে রেখেছিল। বর্তমান সরকার পুনরায় কাজ শুরু করলেও তাতে উল্লেখযোগ্য কোনো অগ্রগতি হয় নাই। ওসমান পরিবারের সবার বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার দায় সরকারের বিভিন্ন সংস্থা, বাহিনী এড়াতে পারে না। আমরা আগামী তিন মাসের মধ্যে শামীম ওসমানসহ সব ঘাতককে আওতায় এনে অভিযোগপত্র দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি।’
কর্মসূচিতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন নারায়ণগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি মাহবুবুর রহমান মাসুম, নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল হক দিপু, গণসংহতি আন্দোলনের জেলা সমন্বয়ক তরিকুল সুজন, জাতীয় নাগরিক পার্টির কেন্দ্রীয় সংগঠক শওকত আলী, বাসদের জেলা সংগঠক সেলিম মাহমুদ, সিপিবির জেলা সম্পাদক শিবনাথ চক্রবর্তী প্রমুখ।
উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ৬ মার্চ নগরীর শায়েস্তা খাঁ রোডের বাসা থেকে বের হওয়ার পর নিখোঁজ হন ত্বকী। দুই দিন পর ৮ মার্চ শীতলক্ষ্যা নদীর কুমুদিনী খাল থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ত্বকী হত্যার পর থেকে বিচার শুরু এবং চিহ্নিত আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে প্রতি মাসের ৮ তারিখে আলোক প্রজ্বালনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছে নারায়ণগঞ্জ সাংস্কৃতিক জোট।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৪ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে