মাদারীপুর প্রতিনিধি
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ৫ পুলিশসহ ২০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
গতকাল শুক্রবার রাত সারে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকার পুরাতন ট্রলারঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ, আহত ও স্থানীয়রা বলছেন, মাদারীপুর শহরের লঞ্চঘাট এলাকার নীরব ব্যাপারীর সঙ্গে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পূর্ব রাস্তি এলাকার নাঈম ভূঁইয়ার বিরোধ চলে আসছিল। এরই জেরে রাতে দুই গ্রুপের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে মাদারীপুর সদর মডেল থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আহতদের মধ্যে রিফাত ঢালী নামের একজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে রাতেই উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন—মাদারীপুর সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইউনুস মোল্লা (৪৫), সুমন খান (৩৬), রমজান আলী সজল (৩৪), কনস্টেবল নুরুল ইসলাম খান (৪৮), কামরুল ইসলাম খান (৪০)।
অন্য আহতেরা হলেন—মাদারীপুর সদর উপজেলার পূর্ব রাস্তি এলাকার রিফাত ঢালী (১৭), একই এলাকার সুরুজ ব্যাপারী (১৬), মাদ্রা এলাকার সোহেল (২৫), আমবাড়ি এলাকার মিলন সরদার (২০), শহরের শকুনি এলাকার ফারদিন মুন্সি (১৭), সবুজবাগ লঞ্চঘাট এলাকার নিশাদ (১৬), মহিষেরচর এলাকার রাব্বি খান শিতল (১৮), একই এলাকার ইয়াসিন খান (১৭), ইমন হাওলাদার (১৬), শহরের পুরানবাজারের নিবিড় (১৬), একই এলাকার নাহিদ (১৭) প্রমুখ। আহতরা মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালসহ শহরের বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি ও প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, হঠাৎ করেই অর্ধশত লোক দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এ সময় বেশ কয়েকটি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। আটকদের মধ্যে বেশ কয়েকজন আহতও আছে। এ ছাড়া এলাকায় উত্তেজনা থাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’ পাঁচ জন পুলিশ সদস্যসহ প্রায় ২০ জন এ ঘটনায় আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওসি।
এই ঘটনায় অভিযুক্ত নীরব ব্যাপারী ও নাঈম ভূঁইয়ার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়ায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
মাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে ৫ পুলিশসহ ২০ জন আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় ১০ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
গতকাল শুক্রবার রাত সারে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকার পুরাতন ট্রলারঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
পুলিশ, আহত ও স্থানীয়রা বলছেন, মাদারীপুর শহরের লঞ্চঘাট এলাকার নীরব ব্যাপারীর সঙ্গে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পূর্ব রাস্তি এলাকার নাঈম ভূঁইয়ার বিরোধ চলে আসছিল। এরই জেরে রাতে দুই গ্রুপের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে মাদারীপুর সদর মডেল থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনীর একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আহতদের মধ্যে রিফাত ঢালী নামের একজনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাঁকে রাতেই উন্নত চিকিৎসার জন্য ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন—মাদারীপুর সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইউনুস মোল্লা (৪৫), সুমন খান (৩৬), রমজান আলী সজল (৩৪), কনস্টেবল নুরুল ইসলাম খান (৪৮), কামরুল ইসলাম খান (৪০)।
অন্য আহতেরা হলেন—মাদারীপুর সদর উপজেলার পূর্ব রাস্তি এলাকার রিফাত ঢালী (১৭), একই এলাকার সুরুজ ব্যাপারী (১৬), মাদ্রা এলাকার সোহেল (২৫), আমবাড়ি এলাকার মিলন সরদার (২০), শহরের শকুনি এলাকার ফারদিন মুন্সি (১৭), সবুজবাগ লঞ্চঘাট এলাকার নিশাদ (১৬), মহিষেরচর এলাকার রাব্বি খান শিতল (১৮), একই এলাকার ইয়াসিন খান (১৭), ইমন হাওলাদার (১৬), শহরের পুরানবাজারের নিবিড় (১৬), একই এলাকার নাহিদ (১৭) প্রমুখ। আহতরা মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালসহ শহরের বিভিন্ন ক্লিনিকে ভর্তি ও প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়েছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, হঠাৎ করেই অর্ধশত লোক দুই গ্রুপে ভাগ হয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এ সময় বেশ কয়েকটি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটানো হয়।
এ বিষয়ে মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল্লাহ আল মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০ জনকে আটক করা হয়েছে। আটকদের মধ্যে বেশ কয়েকজন আহতও আছে। এ ছাড়া এলাকায় উত্তেজনা থাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।’ পাঁচ জন পুলিশ সদস্যসহ প্রায় ২০ জন এ ঘটনায় আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন ওসি।
এই ঘটনায় অভিযুক্ত নীরব ব্যাপারী ও নাঈম ভূঁইয়ার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়ায় তাঁদের বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে