নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যথাযোগ্য মর্যাদা, ভাবগাম্ভীর্য ও আনন্দ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন করেছে ইউএস-বাংলা মেডিকেল কলেজ। বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, আলোচনা সভা, রচনা প্রতিযোগিতা, কবিতা আবৃত্তি ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণমূলক বক্তৃতার আয়োজন করা হয়। সুবর্ণজয়ন্তীতে আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয় পুরো কলেজ ক্যাম্পাস।
বিজয় দিবস উদ্যাপন অনুষ্ঠানে কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) ডা. মো. আজিজুল ইসলামের সভাপতিত্বে ‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে কলেজের সকল শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) ডা. মো. আজিজুল ইসলাম জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ত্যাগ ও মহিমার কথা আলোচনা করে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধ সমার্থক।’
এ সময় তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে শিক্ষার্থীদের মানবিক চিকিৎসক হয়ে দেশের দরিদ্র মেহনতি মানুষকে সেবার ব্রত গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
সোনার বাংলা বিনির্মাণের জন্য বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালনের জন্য সকলকে আহ্বান জানিয়ে বক্তারা বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণের মাধ্যমেই সোনার বাংলা গড়া সম্ভব।’
এ সময় ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সকলকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের আহ্বান জানান বক্তারা।
আলোচনায় বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ডা. স্বপ্না ভট্টাচার্য, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) ডা. মো. আব্দুল মতিন, ডা. রওশন আরা খানম, ডা. মেহেরুন্নেসা বেগম, ডা. মোহাম্মদ নুরুল গনি ও ডা. মো. রজিবুল হকসহ প্রমুখ। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণমূলক বক্তৃতা প্রদান করেন কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মো. এনায়েত করিম। তাঁর বক্তৃতা উপস্থিত সবাইকে আবেগাপ্লুত করে তোলে।
বিজয় দিবস উপলক্ষে ‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার’ বিষয়ের ওপর রচনা প্রতিযোগিতা ও কবিতা আবৃত্তি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষার্থীদের মধ্যে রচনা ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতার শ্রেষ্ঠদের পুরস্কৃত করা হয়।
যথাযোগ্য মর্যাদা, ভাবগাম্ভীর্য ও আনন্দ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উদ্যাপন করেছে ইউএস-বাংলা মেডিকেল কলেজ। বিজয়ের সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, আলোচনা সভা, রচনা প্রতিযোগিতা, কবিতা আবৃত্তি ও মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণমূলক বক্তৃতার আয়োজন করা হয়। সুবর্ণজয়ন্তীতে আলোকসজ্জায় সজ্জিত করা হয় পুরো কলেজ ক্যাম্পাস।
বিজয় দিবস উদ্যাপন অনুষ্ঠানে কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) ডা. মো. আজিজুল ইসলামের সভাপতিত্বে ‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে কলেজের সকল শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) ডা. মো. আজিজুল ইসলাম জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর ত্যাগ ও মহিমার কথা আলোচনা করে বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু, বাংলাদেশ ও মুক্তিযুদ্ধ সমার্থক।’
এ সময় তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে শিক্ষার্থীদের মানবিক চিকিৎসক হয়ে দেশের দরিদ্র মেহনতি মানুষকে সেবার ব্রত গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
সোনার বাংলা বিনির্মাণের জন্য বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালনের জন্য সকলকে আহ্বান জানিয়ে বক্তারা বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণের মাধ্যমেই সোনার বাংলা গড়া সম্ভব।’
এ সময় ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সকলকে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নের আহ্বান জানান বক্তারা।
আলোচনায় বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক ডা. স্বপ্না ভট্টাচার্য, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব) ডা. মো. আব্দুল মতিন, ডা. রওশন আরা খানম, ডা. মেহেরুন্নেসা বেগম, ডা. মোহাম্মদ নুরুল গনি ও ডা. মো. রজিবুল হকসহ প্রমুখ। মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিচারণমূলক বক্তৃতা প্রদান করেন কলেজের উপাধ্যক্ষ ডা. মো. এনায়েত করিম। তাঁর বক্তৃতা উপস্থিত সবাইকে আবেগাপ্লুত করে তোলে।
বিজয় দিবস উপলক্ষে ‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার’ বিষয়ের ওপর রচনা প্রতিযোগিতা ও কবিতা আবৃত্তি অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠান শেষে শিক্ষার্থীদের মধ্যে রচনা ও কবিতা আবৃত্তি প্রতিযোগিতার শ্রেষ্ঠদের পুরস্কৃত করা হয়।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
১ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
২ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
২ ঘণ্টা আগে