সিদ্ধিরগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
বিশ্বকাপ ফুটবলের উন্মাদনায় মাতোয়ারা গোটা বিশ্ব। নিজ নিজ পছন্দের দলের সমর্থনে নানা আয়োজনে মেতেছেন ভক্তরা। বাংলাদেশের বেশির ভাগ দর্শক আর্জেন্টিনা কিংবা ব্রাজিলের সমর্থক। এর বাইরে ফ্রান্স, জার্মানি, স্পেন, ইংল্যান্ড, পর্তুগালের সমর্থকও চোখে পড়ে। এবার দেখা মিলেছে ডাচ ফুটবল ভক্তের, যিনি ডাচ পতাকা ও জার্সি দিয়ে ঘর সাজিয়েছেন। ঘরেই বানিয়েছেন প্রতীকী মাঠ।
মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা লস্কর (৪২) নামের ওই ডাচ ভক্ত নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল এনায়েতনগর এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা। তিনি পেশায় সরকারি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। বর্তমানে বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলায় অ্যাকাউন্টস অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন। শত ব্যস্ততার মাঝেও ফুটবলকে মনেপ্রাণে ভালোবাসেন তিনি। ফুটবলে তাঁর প্রিয় দল হল্যান্ড বা নেদারল্যান্ডস।
নিজ ঘরের ভেতরে বদরুদ্দোজা লস্কর তৈরি করেছেন ৮ ফুট ও ১২ ফুটের প্রতীকী মাঠ। তাঁর ঘরে ১৯৮৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত হল্যান্ডের সব রকমের জার্সি ও টি-শার্ট সংরক্ষিত আছে। এ ছাড়া আছে হল্যান্ডের কাপ (কালো, নীল), প্র্যাকটিস কিট, হল্যান্ডের পানির পট, হল্যান্ডের পানির মগ, হল্যান্ডের প্লেট, হল্যান্ডের বল, হল্যান্ডের চাবির রিংসহ আরও অনেক টুকিটাকি জিনিস।
বদরুদ্দোজা লস্কর জানান, শৈশব থেকেই ফুটবলকে ভালোবাসেন। খেলা বুঝতে শেখার পর থেকেই তিনি হল্যান্ডের সমর্থক। কেননা, ওই সময়টাতে হল্যান্ড ফুটবল দল ইউরো কাপ জয়ী হয়। ১৯৮৮ সালে হল্যান্ডের সেই ইউরো কাপ জয় এখনো তাঁকে আবেগতাড়িত করে। হল্যান্ডের রুড হুলিট, মার্কো ভ্যান বাস্তেন, ফ্রাংক রাইকার্ড, রোনাল্ড কোয়েম্যান, রোনাল্ড ডি বোয়ের তাঁর প্রিয় খেলোয়াড়।
বদরুদ্দোজা লস্কর আরও জানান, ২০১০ সালে আর জে রোবেন, ভ্যান পার্সি, ওয়েসলি স্লাইডাররা হল্যান্ডকে ফাইনালে তোলে। কিন্তু ফাইনালে স্পেনের কাছে ১-০ গোলের সেই হার আজও ব্যথিত করে তাঁকে।
চার সদস্যের পরিবার লস্করের। নিজে হল্যান্ডের সমর্থন করলেও পরিবারের অন্য সদস্যরা ভিন্ন দলের সমর্থক। তাঁর স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস মিলির প্রিয় দল আর্জেন্টিনা। অন্যদিকে ১০ বছরের বড় ছেলে আমির হামজা লস্করের প্রিয় দল জার্মানি।
লস্কর বলেন, ‘ফুটবলে সবচেয়ে শক্তিশালী দিক ডিফেন্স। বর্তমান দলে ভ্যান ডাইকের মতো বিশ্বসেরা ডিফেন্ডার আছেন। এর সঙ্গে আছেন ডি লিট, নাথান আকে, ড্যাম্ফ্রাইস, মালাসিয়ার মতো বিশ্বের নামীদামি ডিফেন্ডাররা। মাঝমাঠে আছেন বিশ্বসেরা ফ্রাঙ্ক ডি ইয়ং, ডি রুন, কোমপেয়ারসের মতো খেলোয়াড়েরা। স্ট্রাইকিংয়ে আছেন মেমফিস ডেপাই, গেগপো, নুয়া ল্যাং। এই দলে বিশ্বকে চমক দেখানোমাত্র ১৯ বছর বয়সী সিমন্সও আছেন। যিনি একাই খেলার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারবেন। তাই আশা করছি, এবার সিমন্সই হবেন বিশ্বকাপের সেরা তরুণ প্লেয়ার।’
বিশ্বকাপ ফুটবলের উন্মাদনায় মাতোয়ারা গোটা বিশ্ব। নিজ নিজ পছন্দের দলের সমর্থনে নানা আয়োজনে মেতেছেন ভক্তরা। বাংলাদেশের বেশির ভাগ দর্শক আর্জেন্টিনা কিংবা ব্রাজিলের সমর্থক। এর বাইরে ফ্রান্স, জার্মানি, স্পেন, ইংল্যান্ড, পর্তুগালের সমর্থকও চোখে পড়ে। এবার দেখা মিলেছে ডাচ ফুটবল ভক্তের, যিনি ডাচ পতাকা ও জার্সি দিয়ে ঘর সাজিয়েছেন। ঘরেই বানিয়েছেন প্রতীকী মাঠ।
মোহাম্মদ বদরুদ্দোজা লস্কর (৪২) নামের ওই ডাচ ভক্ত নারায়ণগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল এনায়েতনগর এলাকার স্থানীয় বাসিন্দা। তিনি পেশায় সরকারি প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা। বর্তমানে বরিশাল জেলার আগৈলঝাড়া উপজেলায় অ্যাকাউন্টস অফিসার হিসেবে কর্মরত আছেন। শত ব্যস্ততার মাঝেও ফুটবলকে মনেপ্রাণে ভালোবাসেন তিনি। ফুটবলে তাঁর প্রিয় দল হল্যান্ড বা নেদারল্যান্ডস।
নিজ ঘরের ভেতরে বদরুদ্দোজা লস্কর তৈরি করেছেন ৮ ফুট ও ১২ ফুটের প্রতীকী মাঠ। তাঁর ঘরে ১৯৮৮ সাল থেকে এ পর্যন্ত হল্যান্ডের সব রকমের জার্সি ও টি-শার্ট সংরক্ষিত আছে। এ ছাড়া আছে হল্যান্ডের কাপ (কালো, নীল), প্র্যাকটিস কিট, হল্যান্ডের পানির পট, হল্যান্ডের পানির মগ, হল্যান্ডের প্লেট, হল্যান্ডের বল, হল্যান্ডের চাবির রিংসহ আরও অনেক টুকিটাকি জিনিস।
বদরুদ্দোজা লস্কর জানান, শৈশব থেকেই ফুটবলকে ভালোবাসেন। খেলা বুঝতে শেখার পর থেকেই তিনি হল্যান্ডের সমর্থক। কেননা, ওই সময়টাতে হল্যান্ড ফুটবল দল ইউরো কাপ জয়ী হয়। ১৯৮৮ সালে হল্যান্ডের সেই ইউরো কাপ জয় এখনো তাঁকে আবেগতাড়িত করে। হল্যান্ডের রুড হুলিট, মার্কো ভ্যান বাস্তেন, ফ্রাংক রাইকার্ড, রোনাল্ড কোয়েম্যান, রোনাল্ড ডি বোয়ের তাঁর প্রিয় খেলোয়াড়।
বদরুদ্দোজা লস্কর আরও জানান, ২০১০ সালে আর জে রোবেন, ভ্যান পার্সি, ওয়েসলি স্লাইডাররা হল্যান্ডকে ফাইনালে তোলে। কিন্তু ফাইনালে স্পেনের কাছে ১-০ গোলের সেই হার আজও ব্যথিত করে তাঁকে।
চার সদস্যের পরিবার লস্করের। নিজে হল্যান্ডের সমর্থন করলেও পরিবারের অন্য সদস্যরা ভিন্ন দলের সমর্থক। তাঁর স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস মিলির প্রিয় দল আর্জেন্টিনা। অন্যদিকে ১০ বছরের বড় ছেলে আমির হামজা লস্করের প্রিয় দল জার্মানি।
লস্কর বলেন, ‘ফুটবলে সবচেয়ে শক্তিশালী দিক ডিফেন্স। বর্তমান দলে ভ্যান ডাইকের মতো বিশ্বসেরা ডিফেন্ডার আছেন। এর সঙ্গে আছেন ডি লিট, নাথান আকে, ড্যাম্ফ্রাইস, মালাসিয়ার মতো বিশ্বের নামীদামি ডিফেন্ডাররা। মাঝমাঠে আছেন বিশ্বসেরা ফ্রাঙ্ক ডি ইয়ং, ডি রুন, কোমপেয়ারসের মতো খেলোয়াড়েরা। স্ট্রাইকিংয়ে আছেন মেমফিস ডেপাই, গেগপো, নুয়া ল্যাং। এই দলে বিশ্বকে চমক দেখানোমাত্র ১৯ বছর বয়সী সিমন্সও আছেন। যিনি একাই খেলার মোড় ঘুরিয়ে দিতে পারবেন। তাই আশা করছি, এবার সিমন্সই হবেন বিশ্বকাপের সেরা তরুণ প্লেয়ার।’
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে