শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরের গোসাইরহাটের মেঘনা নদীতে একটি যাত্রীবাহী ট্রলারডুবিতে মা-মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। এখনো দুই ছেলেসহ তিনজন নিখোঁজ রয়েছেন। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কোদালপুর ইউনিয়নের মাঝেরচর এলাকায় ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত দুজন হলেন—মা সাহানা বেগম (৫০) ও মেয়ে জলি আক্তার (২৮)। নিখোঁজ তিনজনের মধ্যে শান্ত ও শাওন দুই ভাই। এছাড়া শান্তর বন্ধু হৃদয় রয়েছেন। তাঁদের উদ্ধারে নৌপুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ সদস্যরা কাজ করছেন।
এ ছাড়া হাসপাতালে তিনজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁরা সবাই রাজধানীর পুরান ঢাকার বাসিন্দা। তাঁরা ঢাকা থেকে শান্তর জন্য কনে দেখতে শরীয়তপুর এসেছিলেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পুষ্পেন দেবনাথ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর পুরান ঢাকা থেকে চারজন নারী ও চার পুরুষসহ মোট ৮ জনের একটি দল পাত্রী দেখার জন্য গতকাল রাতে লঞ্চযোগে রওনা হন। আজ সকালে তাঁরা গোসাইরহাটের কোদালপুর লঞ্চঘাটে এসে নামেন। সেখান থেকে স্থানীয় আরও তিনজনসহ মোট ১১ জন একটি ট্রলার ভাড়া নিয়ে মেঘনা নদী পাড়ি দিয়ে মাঝের চরের দেলোয়ার হাওলাদারের বাড়ি যাচ্ছিলেন।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে ট্রলারটি মেঘনা নদীতে ডুবে যায়। ট্রলারডুবির পরে চালকসহ স্থানীয় তিনজন সাঁতরে ডাঙায় উঠতে সক্ষম হন। ঘটনা জানতে পেরে স্থানীয় জেলেরা পাঁচজনকে উদ্ধার করে গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক জলি ও সাহানাকে মৃত ঘোষণা করেন। পারভীন, সুফিয়া ও আকাশকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা থেকে আসা আহত আকাশ বলেন, ‘শান্তর জন্য মেয়ে দেখতে আমরা আটজন ঢাকা থেকে লঞ্চে গোসাইরহাটের কোদালপুরে আসি। এরপর ট্রলারে নদী পাড় হতে গেলে ট্রলারটি ডুবে যায়। এতে দুজন মারা গেছে এবং শান্তসহ তিনজন এখনো নিখোঁজ রয়েছে।’
বিষয়টি নিয়ে গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পুষ্পেন দেবনাথ বলেন, পুরান ঢাকা থেকে কয়েক ব্যক্তি পাত্রী দেখতে ট্রলারযোগে গোসাইরহাটের মাঝেরচর এলাকার দেলোয়ার হাওলাদারের বাড়ি যাচ্ছিলেন। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে মেঘনা নদীতে ট্রলারটি ডুবে যায়। এতে মা-মেয়ে মারা গেছেন। এখনো তিনজন নিখোঁজ রয়েছেন। এদেরকে উদ্ধার করতে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ কাজ করছে।
শরীয়তপুরের গোসাইরহাটের মেঘনা নদীতে একটি যাত্রীবাহী ট্রলারডুবিতে মা-মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। এখনো দুই ছেলেসহ তিনজন নিখোঁজ রয়েছেন। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কোদালপুর ইউনিয়নের মাঝেরচর এলাকায় ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত দুজন হলেন—মা সাহানা বেগম (৫০) ও মেয়ে জলি আক্তার (২৮)। নিখোঁজ তিনজনের মধ্যে শান্ত ও শাওন দুই ভাই। এছাড়া শান্তর বন্ধু হৃদয় রয়েছেন। তাঁদের উদ্ধারে নৌপুলিশ, ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ সদস্যরা কাজ করছেন।
এ ছাড়া হাসপাতালে তিনজন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাঁরা সবাই রাজধানীর পুরান ঢাকার বাসিন্দা। তাঁরা ঢাকা থেকে শান্তর জন্য কনে দেখতে শরীয়তপুর এসেছিলেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পুষ্পেন দেবনাথ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজধানীর পুরান ঢাকা থেকে চারজন নারী ও চার পুরুষসহ মোট ৮ জনের একটি দল পাত্রী দেখার জন্য গতকাল রাতে লঞ্চযোগে রওনা হন। আজ সকালে তাঁরা গোসাইরহাটের কোদালপুর লঞ্চঘাটে এসে নামেন। সেখান থেকে স্থানীয় আরও তিনজনসহ মোট ১১ জন একটি ট্রলার ভাড়া নিয়ে মেঘনা নদী পাড়ি দিয়ে মাঝের চরের দেলোয়ার হাওলাদারের বাড়ি যাচ্ছিলেন।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে ট্রলারটি মেঘনা নদীতে ডুবে যায়। ট্রলারডুবির পরে চালকসহ স্থানীয় তিনজন সাঁতরে ডাঙায় উঠতে সক্ষম হন। ঘটনা জানতে পেরে স্থানীয় জেলেরা পাঁচজনকে উদ্ধার করে গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক জলি ও সাহানাকে মৃত ঘোষণা করেন। পারভীন, সুফিয়া ও আকাশকে হাসপাতালে ভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঢাকা থেকে আসা আহত আকাশ বলেন, ‘শান্তর জন্য মেয়ে দেখতে আমরা আটজন ঢাকা থেকে লঞ্চে গোসাইরহাটের কোদালপুরে আসি। এরপর ট্রলারে নদী পাড় হতে গেলে ট্রলারটি ডুবে যায়। এতে দুজন মারা গেছে এবং শান্তসহ তিনজন এখনো নিখোঁজ রয়েছে।’
বিষয়টি নিয়ে গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পুষ্পেন দেবনাথ বলেন, পুরান ঢাকা থেকে কয়েক ব্যক্তি পাত্রী দেখতে ট্রলারযোগে গোসাইরহাটের মাঝেরচর এলাকার দেলোয়ার হাওলাদারের বাড়ি যাচ্ছিলেন। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে মেঘনা নদীতে ট্রলারটি ডুবে যায়। এতে মা-মেয়ে মারা গেছেন। এখনো তিনজন নিখোঁজ রয়েছেন। এদেরকে উদ্ধার করতে ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ কাজ করছে।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২৮ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে