নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদীতে যাত্রীবাহী লঞ্চ ডুবির ঘটনায় নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নদীতে কীভাবে নৌযান চলবে তা আমাদের বিআইডব্লিউটিএর পক্ষ থেকে নিয়ম ও নির্দেশনা দেওয়া আছে। কোন ধরনের যান কোন রুট দিয়ে চলবে তা বলা আছে। এখানে অনেক চালক সেই নির্দেশনা মানছে না। এর ফলেই এই দুর্ঘটনা ঘটছে। এ জন্য নৌ পুলিশ প্রায়ই জেল জরিমানা করছে। নৌ পথে দুর্ঘটনা হচ্ছে বা ভবিষ্যতে আরও হতে পারে। কিন্তু আমরা চাই না অবহেলার কারণে আর কোনো প্রাণহানি হোক।’
আজ মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জের বন্দরে কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার্সে চারটি ড্রেজার ও একটি বয়া লিফটিং জাহাজ নির্মাণ উদ্বোধনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শীতলক্ষ্যা নদীর ওপরে যেই সেতু নির্মাণ করা হয়েছে তাতে নেভিগেশনে কিছুটা সমস্যা হয়েছে। ক্ষতির কারণও হয়ে গেছে। আমরা দেখেছি, সাবিত আল হাসান লঞ্চ ডুবে অনেক প্রাণহানি হয়েছে। আমরা আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে সচেতনতার জন্য যথেষ্ট উদ্যোগ নিয়েছি। প্রতি বছরই নৌযান চালকদের সঙ্গে আলোচনা ও বৈঠক করি। বারবার পরামর্শ দেওয়ার পরেও আমাদের নির্দেশনা অমান্য করায় এই দুর্ঘটনা ঘটছে। আমরা সুপারিশ করেছিলাম ছোট ছোট লঞ্চগুলো ধারাবাহিকভাবে তুলে দিব। কারণ এই লঞ্চ এই নদীতে নিরাপদ নয়। যেই পদক্ষেপ যথাসময়ে করতে না পারায় আমাদের খেসারত দিতে হয়েছে। এই বিধিনিষেধ যেন মানা হয় সে জন্য অধিদপ্তরকে নির্দেশনা দিয়েছি।’
নদীর তীর দখল উচ্ছেদ প্রসঙ্গে নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শীতলক্ষ্যা নদীর দুই তীর দখল মুক্ত করতে আমাদের ওপর অনেক চাপ ছিল, তারপরও আমরা সীমানা পিলার বসিয়েছি। আমরা বলেছি, যারা নদী তীর দখল করেছে তাদের সরতেই হবে। এটা নদী রক্ষার জন্য ডেলটা প্ল্যান। কাজেই আমাদের ১০০ বছরের কর্মসূচি একদিনে হবে না। আমরা কেউই বসে নেই। জনগণের কথা চিন্তা করেই পদক্ষেপ নিচ্ছি। আমরা বড় লঞ্চের ব্যবস্থা করেছি, সি ট্রাক দিয়েছি। আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
এর আগে ড্রেজার নির্মাণ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘আজকে নদী খননের জন্য ড্রেজার নির্মাণ করা হচ্ছে। অসংখ্য ডকইয়ার্ডে একাধিক ড্রেজার নির্মাণ করা হচ্ছে। একসময় আমাদের দেশে ড্রেজার নির্মাণের কথা ভাবতে পারত না কেউ। আজ আমরা নিজেরাই ড্রেজার নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছি। টোটাল ৩৫টি ড্রেজার এই প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে। আমরা দেশে প্রথম ক্রুজ ভেসেল এই কর্ণফুলীতে নির্মাণ করছি।’
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন— নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান আহমদ শামীম আল রাজী, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক, কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার্সের কর্ণধার প্রকৌশলী এমএ রশিদ।
নারায়ণগঞ্জে শীতলক্ষ্যা নদীতে যাত্রীবাহী লঞ্চ ডুবির ঘটনায় নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, ‘নদীতে কীভাবে নৌযান চলবে তা আমাদের বিআইডব্লিউটিএর পক্ষ থেকে নিয়ম ও নির্দেশনা দেওয়া আছে। কোন ধরনের যান কোন রুট দিয়ে চলবে তা বলা আছে। এখানে অনেক চালক সেই নির্দেশনা মানছে না। এর ফলেই এই দুর্ঘটনা ঘটছে। এ জন্য নৌ পুলিশ প্রায়ই জেল জরিমানা করছে। নৌ পথে দুর্ঘটনা হচ্ছে বা ভবিষ্যতে আরও হতে পারে। কিন্তু আমরা চাই না অবহেলার কারণে আর কোনো প্রাণহানি হোক।’
আজ মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জের বন্দরে কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার্সে চারটি ড্রেজার ও একটি বয়া লিফটিং জাহাজ নির্মাণ উদ্বোধনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন প্রতিমন্ত্রী।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শীতলক্ষ্যা নদীর ওপরে যেই সেতু নির্মাণ করা হয়েছে তাতে নেভিগেশনে কিছুটা সমস্যা হয়েছে। ক্ষতির কারণও হয়ে গেছে। আমরা দেখেছি, সাবিত আল হাসান লঞ্চ ডুবে অনেক প্রাণহানি হয়েছে। আমরা আমাদের মন্ত্রণালয় থেকে সচেতনতার জন্য যথেষ্ট উদ্যোগ নিয়েছি। প্রতি বছরই নৌযান চালকদের সঙ্গে আলোচনা ও বৈঠক করি। বারবার পরামর্শ দেওয়ার পরেও আমাদের নির্দেশনা অমান্য করায় এই দুর্ঘটনা ঘটছে। আমরা সুপারিশ করেছিলাম ছোট ছোট লঞ্চগুলো ধারাবাহিকভাবে তুলে দিব। কারণ এই লঞ্চ এই নদীতে নিরাপদ নয়। যেই পদক্ষেপ যথাসময়ে করতে না পারায় আমাদের খেসারত দিতে হয়েছে। এই বিধিনিষেধ যেন মানা হয় সে জন্য অধিদপ্তরকে নির্দেশনা দিয়েছি।’
নদীর তীর দখল উচ্ছেদ প্রসঙ্গে নৌ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘শীতলক্ষ্যা নদীর দুই তীর দখল মুক্ত করতে আমাদের ওপর অনেক চাপ ছিল, তারপরও আমরা সীমানা পিলার বসিয়েছি। আমরা বলেছি, যারা নদী তীর দখল করেছে তাদের সরতেই হবে। এটা নদী রক্ষার জন্য ডেলটা প্ল্যান। কাজেই আমাদের ১০০ বছরের কর্মসূচি একদিনে হবে না। আমরা কেউই বসে নেই। জনগণের কথা চিন্তা করেই পদক্ষেপ নিচ্ছি। আমরা বড় লঞ্চের ব্যবস্থা করেছি, সি ট্রাক দিয়েছি। আমরা পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
এর আগে ড্রেজার নির্মাণ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে খালিদ মাহমুদ বলেন, ‘আজকে নদী খননের জন্য ড্রেজার নির্মাণ করা হচ্ছে। অসংখ্য ডকইয়ার্ডে একাধিক ড্রেজার নির্মাণ করা হচ্ছে। একসময় আমাদের দেশে ড্রেজার নির্মাণের কথা ভাবতে পারত না কেউ। আজ আমরা নিজেরাই ড্রেজার নির্মাণ করতে সক্ষম হয়েছি। টোটাল ৩৫টি ড্রেজার এই প্রকল্পের মধ্যে রয়েছে। আমরা দেশে প্রথম ক্রুজ ভেসেল এই কর্ণফুলীতে নির্মাণ করছি।’
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন— নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, মোংলা বন্দরের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ মুসা, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান আহমদ শামীম আল রাজী, বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমডোর গোলাম সাদেক, কর্ণফুলী শিপ বিল্ডার্সের কর্ণধার প্রকৌশলী এমএ রশিদ।
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
২২ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
২৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৯ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে