অনলাইন ডেস্ক
সমতা, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার পাওয়ার প্রত্যাশা নিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সূচনা হয়েছিল। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৩ বছরে দাঁড়িয়েও সাম্য, সামাজিক ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কি না, তা ভাবতে হচ্ছে। রক্তক্ষয়ী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশেও মানুষ স্বস্তিতে নেই। প্রতিহিংসার রাজনীতি অব্যাহতভাবে চলছে। সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান এখনো হয়নি।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মুক্তিযুদ্ধ এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে নারীপক্ষ আয়োজিত ‘আলোর স্মরণে কাটুক আঁধার’ শীর্ষক স্মরণানুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। এ সময় শহীদদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বালন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন নারীপক্ষের সদস্য রেহানা সামদানী। এতে বলা হয়, ‘ক্ষমতাচ্যুত দলের দুর্নীতি-দুঃশাসনে সমতা, সামাজিক ন্যায়বিচার ও মানুষ হিসেবে মর্যাদা পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা ভূলুণ্ঠিত হয়েছিল। জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অপ্রতিরোধ্য আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সংঘটিত রক্তক্ষয়ী গণ-অভ্যুত্থান–পরবর্তী বাংলাদেশেও স্বস্তি আসেনি। প্রতিহিংসার রাজনীতি অব্যাহতভাবে চলছে। সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান এখনো হয়নি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বাজারের সিন্ডিকেট ভাঙা যায়নি। ধর্মীয় উসকানিতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় মানুষ। আমাদের আকাঙ্ক্ষা কেবল ব্যক্তি ও সরকার বদল নয়। আমরা চাই গণতন্ত্রহীনতা এবং স্বৈরাচারী, কর্তৃত্ববাদী ও বৈষম্যমূলক ব্যবস্থার চির অবসান ঘটিয়ে “সাম্য, সামাজিক ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদার বাংলাদেশ” প্রতিষ্ঠিত হোক।’
নারীপক্ষ ১৯৮৮ সাল থেকে প্রতিবছর বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে মুক্তিযুদ্ধে হারানো স্বজনদের স্মরণে একেকটি প্রতিপাদ্য নিয়ে ‘আলোর স্মরণে কাটুক আঁধার’ অনুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘সাম্য, সামাজিক ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদার বাংলাদেশ কত দূর?’
অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথের ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে’ গানের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধে হারিয়ে যাওয়া স্বজন এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে উপস্থিত সবাই একটি করে আলোর শিখা জ্বালিয়ে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। গান পরিবেশন করেন জলতরঙ্গের শিল্পীরা। কবিতা আবৃত্তি করেন ইকবাল আহমেদ ও সালমা শবনম। স্মৃতিচারণা করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী সুফিয়া আকতার এবং ফরহাদ মাহমুদ।
সমতা, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায়বিচার পাওয়ার প্রত্যাশা নিয়ে মহান মুক্তিযুদ্ধে লাখো শহীদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের সূচনা হয়েছিল। কিন্তু স্বাধীনতার ৫৩ বছরে দাঁড়িয়েও সাম্য, সামাজিক ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদার বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে কি না, তা ভাবতে হচ্ছে। রক্তক্ষয়ী ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান-পরবর্তী বাংলাদেশেও মানুষ স্বস্তিতে নেই। প্রতিহিংসার রাজনীতি অব্যাহতভাবে চলছে। সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান এখনো হয়নি।
আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে মুক্তিযুদ্ধ এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে নারীপক্ষ আয়োজিত ‘আলোর স্মরণে কাটুক আঁধার’ শীর্ষক স্মরণানুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। এ সময় শহীদদের স্মরণে মোমবাতি প্রজ্বালন করা হয়।
অনুষ্ঠানে ঘোষণাপত্র পাঠ করেন নারীপক্ষের সদস্য রেহানা সামদানী। এতে বলা হয়, ‘ক্ষমতাচ্যুত দলের দুর্নীতি-দুঃশাসনে সমতা, সামাজিক ন্যায়বিচার ও মানুষ হিসেবে মর্যাদা পাওয়ার আকাঙ্ক্ষা ভূলুণ্ঠিত হয়েছিল। জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অপ্রতিরোধ্য আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সংঘটিত রক্তক্ষয়ী গণ-অভ্যুত্থান–পরবর্তী বাংলাদেশেও স্বস্তি আসেনি। প্রতিহিংসার রাজনীতি অব্যাহতভাবে চলছে। সাধারণ মানুষের জানমালের নিরাপত্তা বিধান এখনো হয়নি। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। বাজারের সিন্ডিকেট ভাঙা যায়নি। ধর্মীয় উসকানিতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট হওয়ার আশঙ্কায় মানুষ। আমাদের আকাঙ্ক্ষা কেবল ব্যক্তি ও সরকার বদল নয়। আমরা চাই গণতন্ত্রহীনতা এবং স্বৈরাচারী, কর্তৃত্ববাদী ও বৈষম্যমূলক ব্যবস্থার চির অবসান ঘটিয়ে “সাম্য, সামাজিক ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদার বাংলাদেশ” প্রতিষ্ঠিত হোক।’
নারীপক্ষ ১৯৮৮ সাল থেকে প্রতিবছর বিজয় দিবসকে কেন্দ্র করে মুক্তিযুদ্ধে হারানো স্বজনদের স্মরণে একেকটি প্রতিপাদ্য নিয়ে ‘আলোর স্মরণে কাটুক আঁধার’ অনুষ্ঠান আয়োজন করে আসছে। এবারের প্রতিপাদ্য ‘সাম্য, সামাজিক ন্যায়বিচার ও মানবিক মর্যাদার বাংলাদেশ কত দূর?’
অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথের ‘আগুনের পরশমণি ছোঁয়াও প্রাণে’ গানের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধে হারিয়ে যাওয়া স্বজন এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত ব্যক্তিদের স্মরণে উপস্থিত সবাই একটি করে আলোর শিখা জ্বালিয়ে শহীদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। গান পরিবেশন করেন জলতরঙ্গের শিল্পীরা। কবিতা আবৃত্তি করেন ইকবাল আহমেদ ও সালমা শবনম। স্মৃতিচারণা করেন বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী সুফিয়া আকতার এবং ফরহাদ মাহমুদ।
নগরবাসীর নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার উদ্দেশ্যে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ৯০টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়। দুই কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে স্থাপিত এসব ক্যামেরায় ছিল কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই), স্বয়ংক্রিয় গাড়ির নম্বর শনাক্তকরণ, মানুষের মুখাবয়ব চেনার স
৬ মিনিট আগেরাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
২ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৪ ঘণ্টা আগে