প্রতিনিধি
ফরিদপুর: ফরিদপুরের সালথা ও নগরকান্দা উপজেলায় ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে ৬টি গ্রামের শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। হাজারো গাছপালা ভেঙে উপড়ে পড়েছে। বিনষ্ট হয়েছে জমিতে রোপণ করা পাটসহ নানা ফসল। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘূর্ণিঝড়ে ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত ও গাছপালা উপড়ে পড়ার খবর পেয়ে দুই উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান।
দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে ধেয়ে আসা এক মিনিটের ঘূর্ণিঝড়ে সালথা উপজেলার গট্টি ইউনিয়নের বাসুয়ারকান্দি, রাহুতপাড়া, মেহেরদিয়া ও নগরকান্দা উপজেলার তালমা ইউনিয়নের গহেরপুর, বিবিরকান্দী গ্রামের দেড় শ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। হাজারো গাছপালা উপড়ে পড়ে। তবে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে প্রশাসন ও স্থানীয় লোকজন জানিয়েছেন।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন সালথা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ওয়াদুদ মাতুব্বার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ হাসিব সরকার, নগরকান্দা উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেতী প্রু।
সালথা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জানান, দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে ধেয়ে আসা এক মিনিটের ঘূর্ণিঝড়ে সালথা ও নগরকান্দা উপজেলার ৫টি গ্রামের শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। তবে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। ক্ষতিগ্রস্তদের সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।
ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ যেকোনো সময় আঘাত আনতে পারে, সেদিকে নজর রেখেই আমরা জেলার সকল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার নির্দেশনা দিয়ে ছিলাম।’
তিনি জানান, আজ সকালে হঠাৎ করে কয়েক মিনিটের ঝড়ে দুই উপজেলার ৬টি গ্রামের ওপর আঘাত আনে। এতে ঘরবাড়িসহ বেশ খয়-ক্ষতি হয়েছে। আমরা তাৎক্ষণিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ১০ কেজি চাল, এক কেজি ডাল বিতরণ করেছি। এ ছাড়া বসবাসের জন্য ঘর নির্মাণে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
ফরিদপুর: ফরিদপুরের সালথা ও নগরকান্দা উপজেলায় ঘূর্ণিঝড়ের আঘাতে ৬টি গ্রামের শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। হাজারো গাছপালা ভেঙে উপড়ে পড়েছে। বিনষ্ট হয়েছে জমিতে রোপণ করা পাটসহ নানা ফসল। তবে কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। ঘূর্ণিঝড়ে ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত ও গাছপালা উপড়ে পড়ার খবর পেয়ে দুই উপজেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান।
দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে ধেয়ে আসা এক মিনিটের ঘূর্ণিঝড়ে সালথা উপজেলার গট্টি ইউনিয়নের বাসুয়ারকান্দি, রাহুতপাড়া, মেহেরদিয়া ও নগরকান্দা উপজেলার তালমা ইউনিয়নের গহেরপুর, বিবিরকান্দী গ্রামের দেড় শ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। হাজারো গাছপালা উপড়ে পড়ে। তবে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি বলে প্রশাসন ও স্থানীয় লোকজন জানিয়েছেন।
খবর পেয়ে তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের সদস্যদের সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন সালথা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ওয়াদুদ মাতুব্বার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোহাম্মদ হাসিব সরকার, নগরকান্দা উপজেলা নির্বাহী অফিসার জেতী প্রু।
সালথা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান জানান, দক্ষিণ-পশ্চিম থেকে ধেয়ে আসা এক মিনিটের ঘূর্ণিঝড়ে সালথা ও নগরকান্দা উপজেলার ৫টি গ্রামের শতাধিক ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। তবে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি। ক্ষতিগ্রস্তদের সার্বিক সহযোগিতা করা হবে।
ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক অতুল সরকার বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় ‘ইয়াস’ যেকোনো সময় আঘাত আনতে পারে, সেদিকে নজর রেখেই আমরা জেলার সকল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার নির্দেশনা দিয়ে ছিলাম।’
তিনি জানান, আজ সকালে হঠাৎ করে কয়েক মিনিটের ঝড়ে দুই উপজেলার ৬টি গ্রামের ওপর আঘাত আনে। এতে ঘরবাড়িসহ বেশ খয়-ক্ষতি হয়েছে। আমরা তাৎক্ষণিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ১০ কেজি চাল, এক কেজি ডাল বিতরণ করেছি। এ ছাড়া বসবাসের জন্য ঘর নির্মাণে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।
জবানবন্দিতে রিয়াদ বলেছেন, ‘পুলিশের উদ্ধার করা পুরো টাকাটাই শাম্মী আহমেদের বাসা থেকে নেওয়া চাঁদার টাকা।’ রিয়াদ জবানবন্দিতে আরও বলেন, তারা শাম্মী আহমেদের স্বামীকে আওয়ামী লীগ ট্যাগ দিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে ৫০ লাখ টাকা আদায়ের চেষ্টা করে। কিন্তু তিনি ১০ লাখ টাকা দেন।
৭ মিনিট আগেটানা ভারী বর্ষণে খাগড়াছড়ি-রাঙামাটি ও রাঙামাটির বাঘাইছড়ি-দীঘিনালা উপজেলা সড়কের ৯ মাইলসহ বিভিন্ন স্থানে পাহাড়ধস হয়েছে। আজ রোববার সকাল থেকে সেনাবাহিনী, সড়ক বিভাগ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা সড়ক থেকে ধসে পড়া মাটি সরানোর কাজ শুরু করেন। বিকেলের দিকে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। এদিকে পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকা
১৬ মিনিট আগেসামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অজ্ঞান অবস্থায় উদ্ধার সেই তরুণীর বাড়ি ভোলা জেলায়। তিনি কলেজছাত্রী। বর্তমানে ভোলা সদর উপজেলার ধনিয়া ইউনিয়নে নিজ বাড়িতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন তাঁর বাবা মো. ফিরোজ হোসেন।
১ ঘণ্টা আগেচাঁদাবাজির দায় স্বীকার করে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) বহিষ্কৃত আহ্বায়ক সদস্য আব্দুর রাজ্জাক বিন সুলাইমান ওরফে রিয়াদ। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাত উল্লাহর কাছে তিনি ফৌজদার কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেন।
১ ঘণ্টা আগে