নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের কার্যালয়ের সামনে অপেক্ষায় থেকেও ছেলের কোনো সন্ধান পাননি ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির সাবেক শিক্ষক আসিফ মাহতাবের বাবা-মা। তাঁরা অনেকবার ডিবি কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন বলে জানিয়েছেন।
আজ রোববার দুপুরে ডিবি কার্যালয়ে আসিফ মাহতাবের বাবা শাহাবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘কী কারণে ছেলেকে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তুলে আনা হয়েছে, সেটি আমরা জানি না। আমরা ছেলের খোঁজ নিতে মিন্টো রোডে এসেছি। কিন্তু এখানে কেউ কথা বলছেন না। ভেতর থেকে জানানো হচ্ছে, আমরা আনলে তো ফোন করে জানাতাম। এই অবস্থায় আমরা শঙ্কায় আছি। আমরা আসলে আসিফ মাহতাবের খোঁজ চাই। আসলে সে কেমন আছে? জীবিত আছে কি না?’ এ কথা বলেই কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
গতকাল শনিবার রাত ১টার দিকে উত্তরার ৯ নম্বর সেক্টরের ১০/এ সড়কের বাসা থেকে ডিবি পরিচয়ে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় আসিফ মাহতাব উৎসকে। সকালেই বাবা ও মা আসেন মিন্টো রোডে।
মাহাতাবকে তুলে নেওয়ার বর্ণনা দিয়ে বাবা শাহাবুর রহমান বলেন, ‘রাত ১টার দিকে হঠাৎ করে বাসায় নক করেছে। আমার ছেলেই দরজা খুলে দিয়েছে। বাসায় ঢুকে ছেলেকে বলে আমাদের সঙ্গে আপনাকে যেতে হবে। বলা হয়, কেউ নড়াচড়া করবেন না। সবার গায়েই পুলিশের পোশাক ছিল। কেন নিয়ে যাওয়া হচ্ছে জানতে চাইলে বলা হয়, ওকে (আসিফ) জিজ্ঞেস করেন। কোনো কারণ বলেনি। আনার পর কোনো সন্ধানও দিচ্ছে না। তুলে নিয়ে আসার পর ডিবি অফিস থেকে আমাদের কোনো কিছুই জানানো হয়নি।’
মা সালমা জাহান বলেন, ‘ভয়ে আছি। দেশের পরিস্থিতিতে বুঝতেছি অনেককেই তুলে আনা হচ্ছে। কিন্তু আমার ছেলে তো রাজনীতি করে না। তাঁকে তুলে আনার সুনির্দিষ্ট কারণ তো আমাদের জানাতে হবে। সেটা জানানো হয়নি। এখন ডিবি অফিস থেকে কোনো সাড়া নেই। ছেলেকে নিয়ে উৎকণ্ঠায় আছি।’
এদিকে আটকের চার ঘণ্টা আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন আসিফ মাহতাব। সে কারণে তিনি আটক হতে পারেন বলে ধারণা বোন নাফিসার।
রাজধানীর মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের কার্যালয়ের সামনে অপেক্ষায় থেকেও ছেলের কোনো সন্ধান পাননি ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির সাবেক শিক্ষক আসিফ মাহতাবের বাবা-মা। তাঁরা অনেকবার ডিবি কার্যালয়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন বলে জানিয়েছেন।
আজ রোববার দুপুরে ডিবি কার্যালয়ে আসিফ মাহতাবের বাবা শাহাবুর রহমান সাংবাদিকদের বলেন, ‘কী কারণে ছেলেকে ডিবি পুলিশ পরিচয়ে তুলে আনা হয়েছে, সেটি আমরা জানি না। আমরা ছেলের খোঁজ নিতে মিন্টো রোডে এসেছি। কিন্তু এখানে কেউ কথা বলছেন না। ভেতর থেকে জানানো হচ্ছে, আমরা আনলে তো ফোন করে জানাতাম। এই অবস্থায় আমরা শঙ্কায় আছি। আমরা আসলে আসিফ মাহতাবের খোঁজ চাই। আসলে সে কেমন আছে? জীবিত আছে কি না?’ এ কথা বলেই কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
গতকাল শনিবার রাত ১টার দিকে উত্তরার ৯ নম্বর সেক্টরের ১০/এ সড়কের বাসা থেকে ডিবি পরিচয়ে আটক করে নিয়ে যাওয়া হয় আসিফ মাহতাব উৎসকে। সকালেই বাবা ও মা আসেন মিন্টো রোডে।
মাহাতাবকে তুলে নেওয়ার বর্ণনা দিয়ে বাবা শাহাবুর রহমান বলেন, ‘রাত ১টার দিকে হঠাৎ করে বাসায় নক করেছে। আমার ছেলেই দরজা খুলে দিয়েছে। বাসায় ঢুকে ছেলেকে বলে আমাদের সঙ্গে আপনাকে যেতে হবে। বলা হয়, কেউ নড়াচড়া করবেন না। সবার গায়েই পুলিশের পোশাক ছিল। কেন নিয়ে যাওয়া হচ্ছে জানতে চাইলে বলা হয়, ওকে (আসিফ) জিজ্ঞেস করেন। কোনো কারণ বলেনি। আনার পর কোনো সন্ধানও দিচ্ছে না। তুলে নিয়ে আসার পর ডিবি অফিস থেকে আমাদের কোনো কিছুই জানানো হয়নি।’
মা সালমা জাহান বলেন, ‘ভয়ে আছি। দেশের পরিস্থিতিতে বুঝতেছি অনেককেই তুলে আনা হচ্ছে। কিন্তু আমার ছেলে তো রাজনীতি করে না। তাঁকে তুলে আনার সুনির্দিষ্ট কারণ তো আমাদের জানাতে হবে। সেটা জানানো হয়নি। এখন ডিবি অফিস থেকে কোনো সাড়া নেই। ছেলেকে নিয়ে উৎকণ্ঠায় আছি।’
এদিকে আটকের চার ঘণ্টা আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়েছিলেন আসিফ মাহতাব। সে কারণে তিনি আটক হতে পারেন বলে ধারণা বোন নাফিসার।
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১২ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩৮ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৪০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে