ফরিদপুর প্রতিনিধি
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ফরিদপুরের নাম বদলে ফেলা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সরিয়ে পুরোনো পরিচয় ‘ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল’ লেখা ব্যানার সাইনবোর্ড হিসেবে টানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে হাসপাতাল এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালটির মূল ফটকে থাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব নামটি উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর নিচে একটি ব্যানার টানানো হয়েছে। তাতে বড় করে লেখা রয়েছে ‘ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সৌজন্যে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ’। তা ছাড়া আগের সাইনবোর্ড থেকে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব’ অংশটুকু সরিয়ে ফেলা হয়েছে। কলেজের মূল ফটক ও ভবনে থাকা নাম উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে সেখানে কোনো সাইনবোর্ড টানানো হয়নি।
কারা বঙ্গবন্ধুর নাম সরিয়ে সাইনবোর্ড টানিয়েছে, সে বিষয়ে কিছুই জানেন না হাসপাতালটির উপপরিচালক দীপক কুমার বিশ্বাস। তিনি বলেন, ‘আমাদের কেউ পরিবর্তন করেছে বলে জানা নেই। শুনেছি, এটা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী ও স্থানীয় জনতা গতকাল মঙ্গলবার বিকেল বা সন্ধ্যায় করে থাকতে পারেন।’
দীপক বিশ্বাস আরও বলেন, ‘আমরা চাকরি করি, চাইলেই নাম পরিবর্তন করতে পারি না। এটা পরিবর্তন করতে পারে সরকার। সরকার চাইলে এটা পরিবর্তন করবে। তবে আমাদের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী এ সাইনবোর্ড পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত কি না ভালো করে জেনে জানাতে পারব।’
১৯৯২ সালে ফরিদপুর শহরে প্রতিষ্ঠিত হয় ফরিদপুর সরকারি মেডিকেল কলেজ এবং কলেজটির সঙ্গে ছিল ২৫০ শয্যার হাসপাতাল। যা উন্নিত করা হয় ৫০০ শয্যায়। পরে ২০২১ সালের এপ্রিলে কলেজ ও হাসপাতালের নাম পরিবর্তন করে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর’ এবং ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ফরিদপুর’ নামকরণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ফরিদপুরের নাম বদলে ফেলা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সরিয়ে পুরোনো পরিচয় ‘ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল’ লেখা ব্যানার সাইনবোর্ড হিসেবে টানিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার দুপুরে হাসপাতাল এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, হাসপাতালটির মূল ফটকে থাকা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব নামটি উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। এর নিচে একটি ব্যানার টানানো হয়েছে। তাতে বড় করে লেখা রয়েছে ‘ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, সৌজন্যে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ’। তা ছাড়া আগের সাইনবোর্ড থেকে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব’ অংশটুকু সরিয়ে ফেলা হয়েছে। কলেজের মূল ফটক ও ভবনে থাকা নাম উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে সেখানে কোনো সাইনবোর্ড টানানো হয়নি।
কারা বঙ্গবন্ধুর নাম সরিয়ে সাইনবোর্ড টানিয়েছে, সে বিষয়ে কিছুই জানেন না হাসপাতালটির উপপরিচালক দীপক কুমার বিশ্বাস। তিনি বলেন, ‘আমাদের কেউ পরিবর্তন করেছে বলে জানা নেই। শুনেছি, এটা বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী ও স্থানীয় জনতা গতকাল মঙ্গলবার বিকেল বা সন্ধ্যায় করে থাকতে পারেন।’
দীপক বিশ্বাস আরও বলেন, ‘আমরা চাকরি করি, চাইলেই নাম পরিবর্তন করতে পারি না। এটা পরিবর্তন করতে পারে সরকার। সরকার চাইলে এটা পরিবর্তন করবে। তবে আমাদের কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারী এ সাইনবোর্ড পরিবর্তনের সঙ্গে যুক্ত কি না ভালো করে জেনে জানাতে পারব।’
১৯৯২ সালে ফরিদপুর শহরে প্রতিষ্ঠিত হয় ফরিদপুর সরকারি মেডিকেল কলেজ এবং কলেজটির সঙ্গে ছিল ২৫০ শয্যার হাসপাতাল। যা উন্নিত করা হয় ৫০০ শয্যায়। পরে ২০২১ সালের এপ্রিলে কলেজ ও হাসপাতালের নাম পরিবর্তন করে ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ, ফরিদপুর’ এবং ‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ফরিদপুর’ নামকরণ করে প্রজ্ঞাপন জারি করে সরকার।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
৩ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
৩ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
৩ ঘণ্টা আগে