নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের প্রখ্যাত গাইনী চিকিৎসক তৌহিদুল আনোয়ার চৌধুরী (টি এ চৌধুরী) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। গতকাল রোববার দুপুরে রাজধানীতে নিজ বাসায় তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। বাংলাদেশ ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হয়েছে আজকের পত্রিকা।
এ এইচ এম তৌহিদুল আনোয়ার চৌধুরী ১৯৩৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৬০ সালে এমবিবিএস পাস করেন। এডিনবরার রয়্যাল কলেজ অব সার্জনস থেকে এফআরসিএস করেন।
ইংল্যান্ড থেকে ফিরে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজে সহযোগী অধ্যাপক পদে যোগ দেন ডা. টি এ চৌধুরী। এর ছয় বছর পর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বদলি হন। সেখানেই সহযোগী থেকে অধ্যাপকে পদোন্নতি পান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবস অ্যান্ড গাইনোকলজির অধ্যাপক হয়ে ১৯৯৪ সালে অবসরে যান।
ডা. টি এ চৌধুরী অবস অ্যান্ড গাইনোকলজি সোসাইটি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পরে সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন তিনি। এ ছাড়াও তিনি ‘বাংলাদেশ পেরিনেটাল সোসাইটি’ ও ‘ফার্টিলিটি অ্যান্ড স্টেরিলিটি বাংলাদেশের’ প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
টি এ চৌধুরী মানুষের ভালোবাসার পাশাপাশি দেশে–বিদেশে কাজের স্বীকৃতি এবং সম্মাননা পেয়েছেন। স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যার এই চিকিৎসক ২০১৭ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার পান।
বাংলাদেশের প্রখ্যাত গাইনী চিকিৎসক তৌহিদুল আনোয়ার চৌধুরী (টি এ চৌধুরী) মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। গতকাল রোববার দুপুরে রাজধানীতে নিজ বাসায় তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৭ বছর। বাংলাদেশ ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন সূত্রে তাঁর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত হয়েছে আজকের পত্রিকা।
এ এইচ এম তৌহিদুল আনোয়ার চৌধুরী ১৯৩৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৬০ সালে এমবিবিএস পাস করেন। এডিনবরার রয়্যাল কলেজ অব সার্জনস থেকে এফআরসিএস করেন।
ইংল্যান্ড থেকে ফিরে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজে সহযোগী অধ্যাপক পদে যোগ দেন ডা. টি এ চৌধুরী। এর ছয় বছর পর চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজে বদলি হন। সেখানেই সহযোগী থেকে অধ্যাপকে পদোন্নতি পান। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অবস অ্যান্ড গাইনোকলজির অধ্যাপক হয়ে ১৯৯৪ সালে অবসরে যান।
ডা. টি এ চৌধুরী অবস অ্যান্ড গাইনোকলজি সোসাইটি বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পরে সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন তিনি। এ ছাড়াও তিনি ‘বাংলাদেশ পেরিনেটাল সোসাইটি’ ও ‘ফার্টিলিটি অ্যান্ড স্টেরিলিটি বাংলাদেশের’ প্রতিষ্ঠাতা প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
টি এ চৌধুরী মানুষের ভালোবাসার পাশাপাশি দেশে–বিদেশে কাজের স্বীকৃতি এবং সম্মাননা পেয়েছেন। স্ত্রীরোগ ও প্রসূতিবিদ্যার এই চিকিৎসক ২০১৭ সালে স্বাধীনতা পুরস্কার পান।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
৩৯ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
১ ঘণ্টা আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
১ ঘণ্টা আগে