নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শরীয়তপুর জেলার পালং থানার পশ্চিম চররোসুদ্ধি গ্রামের যুবক দেলোয়ার হোসেন সরদার হত্যা মামলায় পাঁচ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক মোহাম্মদ হালিম উল্লাহ চৌধুরী বিকেলে এ রায় দেন।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় অপর ১২ আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ইসমাইল সরদার, ছালমুন সরদার, রেজাউল সরদার, জুয়েল সরদার ও আমিনুল সরদার।
খালাসপ্রাপ্তরা হলেন মজিবর সরদার, ফজলুল সরদার, আ. মালেক সরদার, মোকলেছ সরদার, মাহাবুব সরদার, তোতা সরদার, টিপু সরদার, পারভেজ সরদার, আ. ছালাম সরদার, পাভেল সরদার, আজিজুল হক সরদার ও পারুল বেগম।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মিজানুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১২ জুলাই দেলোয়ার হোসেন সরদার ও তাঁর ভাই দুলাল সরদার শরীয়তপুর জেলার পালং মডেল থানার সুবচনী বাজার থেকে অটোবাইকে করে বাড়ি ফিরছিলেন। পূর্বশত্রুতার জেরে এ সময় দুষ্কৃতকারীরা তাঁদের অটোবাইকের গতিরোধ করেন। অটোবাইক থেকে দেলোয়ার হোসেন সরদারকে টেনেহিঁচড়ে রাস্তায় নামিয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করেন।
তাঁদের স্বজন পারভীন আক্তার ভিকটিমদের ডাকচিৎকার শুনে ঘটনাস্থলে দৌড়ে এসে বাধা দিলে আসামিরা তাঁকেও এলোপাতাড়ি মারধর করে জখম করেন। তখন আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাঁদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য দেলোয়ার হোসেন সরদারকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে রেফার করেন। ওই দিনই রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢামেক হাসপাতালের চিকিৎসক দেলোয়ার হোসেন সরদারকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ২০১৭ সালের ১৪ জুলাই দেলোয়ার হোসেন সরদারের বাবা আ. সালাম সরদার বাদী হয়ে পালং মডেল থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০১৮ সালের ১০ ডিসেম্বর ফরিদপুর জেলার পিবিআই পুলিশের পরিদর্শক দেলোয়ার হোসেন ১৮ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
পরে মামলাটি সরকারের নির্দেশে ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর হয়। মামলার বিচার চলাকালে এক আসামি মারা যাওয়ায় ১৭ জনের বিরুদ্ধে বিচারিক কার্যক্রম চলে। মামলার বিচার চলাকালে ৩১ জন ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন।
শরীয়তপুর জেলার পালং থানার পশ্চিম চররোসুদ্ধি গ্রামের যুবক দেলোয়ার হোসেন সরদার হত্যা মামলায় পাঁচ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪-এর বিচারক মোহাম্মদ হালিম উল্লাহ চৌধুরী বিকেলে এ রায় দেন।
অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় অপর ১২ আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন ইসমাইল সরদার, ছালমুন সরদার, রেজাউল সরদার, জুয়েল সরদার ও আমিনুল সরদার।
খালাসপ্রাপ্তরা হলেন মজিবর সরদার, ফজলুল সরদার, আ. মালেক সরদার, মোকলেছ সরদার, মাহাবুব সরদার, তোতা সরদার, টিপু সরদার, পারভেজ সরদার, আ. ছালাম সরদার, পাভেল সরদার, আজিজুল হক সরদার ও পারুল বেগম।
সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মিজানুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১২ জুলাই দেলোয়ার হোসেন সরদার ও তাঁর ভাই দুলাল সরদার শরীয়তপুর জেলার পালং মডেল থানার সুবচনী বাজার থেকে অটোবাইকে করে বাড়ি ফিরছিলেন। পূর্বশত্রুতার জেরে এ সময় দুষ্কৃতকারীরা তাঁদের অটোবাইকের গতিরোধ করেন। অটোবাইক থেকে দেলোয়ার হোসেন সরদারকে টেনেহিঁচড়ে রাস্তায় নামিয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে উপর্যুপরি আঘাত করেন।
তাঁদের স্বজন পারভীন আক্তার ভিকটিমদের ডাকচিৎকার শুনে ঘটনাস্থলে দৌড়ে এসে বাধা দিলে আসামিরা তাঁকেও এলোপাতাড়ি মারধর করে জখম করেন। তখন আশপাশের লোকজন এগিয়ে এসে তাঁদের উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য শরীয়তপুর সদর হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক উন্নত চিকিৎসার জন্য দেলোয়ার হোসেন সরদারকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে রেফার করেন। ওই দিনই রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢামেক হাসপাতালের চিকিৎসক দেলোয়ার হোসেন সরদারকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ ঘটনায় ২০১৭ সালের ১৪ জুলাই দেলোয়ার হোসেন সরদারের বাবা আ. সালাম সরদার বাদী হয়ে পালং মডেল থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলাটি তদন্ত শেষে ২০১৮ সালের ১০ ডিসেম্বর ফরিদপুর জেলার পিবিআই পুলিশের পরিদর্শক দেলোয়ার হোসেন ১৮ জনকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন।
পরে মামলাটি সরকারের নির্দেশে ট্রাইব্যুনালে স্থানান্তর হয়। মামলার বিচার চলাকালে এক আসামি মারা যাওয়ায় ১৭ জনের বিরুদ্ধে বিচারিক কার্যক্রম চলে। মামলার বিচার চলাকালে ৩১ জন ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দেন।
ময়মনসিংহের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাককানইবি) চলছে চরম শিক্ষক-সংকট। প্রয়োজনীয় শিক্ষকের অর্ধেকও সেখানে কর্মরত নেই। যাঁরা আছেন তাঁদের মধ্যে আবার অনেকে গেছেন শিক্ষাছুটিতে। ফলে পাঠদান, গবেষণাসহ অন্যান্য কাজ মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
১৩ মিনিট আগেচট্টগ্রামের কর্ণফুলীতে বাড়ির ছাদে খেলতে গিয়ে আসিম বিন সাইফ (১৩) নামের সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক শিশু মারা গেছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) বিকেল পৌনে ৫টার দিকে উপজেলার বড়উঠান ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউসুফ মোহাম্মদের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। নিহত শিশু স্থানীয় মোহাম্মদ সাইফুদ্দিনের পুত্র। দুই ভাই ও এক বোনের ম
৩ ঘণ্টা আগেযশোরে নারী-শিশুসহ একই পরিবারের তিনজনের ওপর অ্যাসিড নিক্ষেপের ঘটনা ঘটেছে। এতে দগ্ধ তিনজনকে গুরুতর অবস্থায় যশোর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বিয়ের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় আজ রাত সাড়ে ৮টার দিকে যশোরের ঝিকরগাছা উপজেলার গদখালীতে এ ঘটনা ঘটে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর বনানীর একটি হোটেলে দুই নারীর ওপর হামলার ঘটনায় যুবদলের বহিষ্কৃত নেতা মনির হোসেনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, মামলার আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
৩ ঘণ্টা আগে