নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন না তাঁর মুক্তির সময় এমন শর্ত দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জ বার ভবন উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির নেতারা বলছেন তাঁকে (খালেদা জিয়া) দিয়ে ডিসেম্বরের ১০ তারিখে বক্তব্য দেওয়াবেন। তাঁকে যেই দুই শর্তে মুক্তি দেওয়া হয়েছে সেই শর্তে কিন্তু উনি রাজনীতি করতে পারবেন না এমন শর্ত নেই। কিন্তু তাঁদের (জিয়া পরিবার) যেই আবেদন ছিল, সেখানে পরিষ্কারভাবে লেখা ছিল তাঁর শারীরিক অবস্থা এতই খারাপ যে তিনি চলাফেরা করতে পারেন না। তাঁকে তাড়াতাড়ি মুক্তি দিয়ে চিকিৎসা করাতে হবে। যদি তিনি ১০ তারিখে বক্তব্য দিতে যান, তাহলে সেটা কি মিথ্যা বলে প্রমাণিত হবে না?’
খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি প্রসঙ্গে আনিসুল হক বলেন, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ২০০৭-০৮ সালে দুর্নীতির মামলা করা হয়। সেই মামলায় বিচার হয়েছে, সাজা হয়েছে। তাঁকে জেলে যেতে হয়েছে। তাঁর পরিবার থেকে দরখাস্ত করা হয়েছে তাঁর শরীর খারাপ, তাঁরা জেল থেকে ছাড়ার প্রার্থনা করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহানুভবতা দেখিয়ে ৪০১ ধারায় দণ্ডাদেশ থেকে দুই শর্তে মুক্তি দেন। আমি শুনি, তাঁরা এখনো বলে খালেদা জিয়াকে বেল দিতে হবে। মুক্ত মানুষকে কীভাবে মুক্তি দেবে? তাঁকেতো জেলখানা থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। তাঁকে আবার বেল দেওয়ার কি আছে? মনে রাখতে হবে তাঁকে হাইকোর্ট বেল দেয় নাই, তাঁকে মুক্ত করা হয়েছে। কালকে আমি শুনেছি, বিএনপির নেতারা বলেছেন, তাঁকে মুক্তি দিতে হবে। অথচ উনি প্রায়ই বাসা থেকে বের হয়ে হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা নেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বঙ্গবন্ধু ও নিজের বাবার স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘আমার বাবাকে দেখেছি, তিনি সকালে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় জয় পেয়ে জেলখানায় যেতেন, আর বিকেলে মুখ মলিন করে ফিরে আসতেন। কারণ জেলগেট থেকে পুনরায় বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল পাকিস্তানি আইনে। আমরা এখন স্বাধীন। আমাদের এখন এমন মুখ মলিন হতে হয় না। আমরা আইনের শাসনে বিশ্বাস করি। বঙ্গবন্ধু কন্যা সেই আইনের শাসন পুরস্কার দিয়েছে।’
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের ভেতর আরও উপস্থিত ছিলেন—সংসদ সদস্য শামীম ওসমান, সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান, সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা, অ্যাটর্নি জেনারেল ও বার কাউন্সিল চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট এএম আমিন উদ্দিন, আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সচিব গোলাম সারোয়ার, জেলা প্রশাসক মঞ্জুরুল হাফিজ, পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চন্দন শীল প্রমুখ।
খালেদা জিয়া রাজনীতি করতে পারবেন না তাঁর মুক্তির সময় এমন শর্ত দেওয়া হয়নি বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। আজ বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জ বার ভবন উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপির নেতারা বলছেন তাঁকে (খালেদা জিয়া) দিয়ে ডিসেম্বরের ১০ তারিখে বক্তব্য দেওয়াবেন। তাঁকে যেই দুই শর্তে মুক্তি দেওয়া হয়েছে সেই শর্তে কিন্তু উনি রাজনীতি করতে পারবেন না এমন শর্ত নেই। কিন্তু তাঁদের (জিয়া পরিবার) যেই আবেদন ছিল, সেখানে পরিষ্কারভাবে লেখা ছিল তাঁর শারীরিক অবস্থা এতই খারাপ যে তিনি চলাফেরা করতে পারেন না। তাঁকে তাড়াতাড়ি মুক্তি দিয়ে চিকিৎসা করাতে হবে। যদি তিনি ১০ তারিখে বক্তব্য দিতে যান, তাহলে সেটা কি মিথ্যা বলে প্রমাণিত হবে না?’
খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবি প্রসঙ্গে আনিসুল হক বলেন, খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ২০০৭-০৮ সালে দুর্নীতির মামলা করা হয়। সেই মামলায় বিচার হয়েছে, সাজা হয়েছে। তাঁকে জেলে যেতে হয়েছে। তাঁর পরিবার থেকে দরখাস্ত করা হয়েছে তাঁর শরীর খারাপ, তাঁরা জেল থেকে ছাড়ার প্রার্থনা করেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মহানুভবতা দেখিয়ে ৪০১ ধারায় দণ্ডাদেশ থেকে দুই শর্তে মুক্তি দেন। আমি শুনি, তাঁরা এখনো বলে খালেদা জিয়াকে বেল দিতে হবে। মুক্ত মানুষকে কীভাবে মুক্তি দেবে? তাঁকেতো জেলখানা থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। তাঁকে আবার বেল দেওয়ার কি আছে? মনে রাখতে হবে তাঁকে হাইকোর্ট বেল দেয় নাই, তাঁকে মুক্ত করা হয়েছে। কালকে আমি শুনেছি, বিএনপির নেতারা বলেছেন, তাঁকে মুক্তি দিতে হবে। অথচ উনি প্রায়ই বাসা থেকে বের হয়ে হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা নেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বঙ্গবন্ধু ও নিজের বাবার স্মৃতিচারণ করে বলেন, ‘আমার বাবাকে দেখেছি, তিনি সকালে বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে দায়ের করা মামলায় জয় পেয়ে জেলখানায় যেতেন, আর বিকেলে মুখ মলিন করে ফিরে আসতেন। কারণ জেলগেট থেকে পুনরায় বঙ্গবন্ধুকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল পাকিস্তানি আইনে। আমরা এখন স্বাধীন। আমাদের এখন এমন মুখ মলিন হতে হয় না। আমরা আইনের শাসনে বিশ্বাস করি। বঙ্গবন্ধু কন্যা সেই আইনের শাসন পুরস্কার দিয়েছে।’
অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের ভেতর আরও উপস্থিত ছিলেন—সংসদ সদস্য শামীম ওসমান, সংসদ সদস্য সেলিম ওসমান, সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা, অ্যাটর্নি জেনারেল ও বার কাউন্সিল চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট এএম আমিন উদ্দিন, আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় সচিব গোলাম সারোয়ার, জেলা প্রশাসক মঞ্জুরুল হাফিজ, পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চন্দন শীল প্রমুখ।
গত বৃহস্পতিবার তদন্ত কমিটি মতলব উত্তর উপজেলার মেঘনা নদীর ষাটনল থেকে আমিরাবাদ পর্যন্ত পরিদর্শন করে। এ সময় তারা ষাটনল, ষাটনল বাবু বাজার, মোহনপুর ও এখলাছপুর এলাকা থেকে পানির নমুনা সংগ্রহ করে প্রাথমিক পরীক্ষার পর চূড়ান্ত পরীক্ষার জন্য ঢাকায় ল্যাবরেটরিতে নিয়ে যান।
২৯ মিনিট আগেআজ সকাল থেকে জেলা বিএনপির সিদ্ধান্তকে প্রত্যাখ্যান করে ডাকা হরতালে ভোগান্তিতে পড়ে সাধারণ মানুষ। ভোরে বালিয়াডাঙ্গী চৌরাস্তার চারটি রাস্তায় বাঁশ-বেঞ্চ দিয়ে বন্ধ করে ঠাকুরগাঁও শহর থেকে উপজেলার প্রবেশপথ কালমেঘ বাজারে গাছ ফেলে হরতাল কর্মসূচি পালন করে বিএনপির নেতা-কর্মীরা। তাতে সড়কে চলাচল বন্ধ হয়ে গেলে...
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আজ শনিবার বিকেল ৪টার মধ্যে দাবি পূরণের ঘোষণা না দেওয়া হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) আওতাধীন এলাকায়...
২ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে