নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় রায় ঘোষণার তারিখ পেছানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম রায়ের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১২ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন।
দুদকের বিশেষ দুদকের বিশেষ পিপি বা সরকারি কৌঁসুলি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, মির্জা আব্বাসকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। কিন্তু রায় প্রস্তুত না হওয়ায় আদালত তারিখ পিছিয়ে দেন। এর আগে, ২২ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেছিলেন।
এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে মোট ২৪ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। অন্যদিকে মির্জা আব্বাসসহ পাঁচজন সাক্ষী মির্জা আব্বাসের পক্ষে সাক্ষ্য দেন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপন করার অভিযোগে ২০০৭ সালে ১৬ আগস্ট মির্জা আব্বাস ও তাঁর স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলাটি করে দুদক। মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মোট ৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জন করেন মির্জা আব্বাস। তিনি সম্পদের হিসাব বিবরণীতে ৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার তথ্য গোপন করেন। এই অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করে।
দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ১৪ মে মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। একই বছরের ১৬ জুন দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত। অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে দুজনই হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। হাইকোর্ট আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাতিল করে তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
এদিকে মির্জা আব্বাস তাঁর অংশটুকু বাতিল করার জন্য আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল খারিজ হয়। মির্জা আব্বাস আবার রিভিউ আবেদন করেন। এ বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি রিভিউ আবেদন খারিজ হয়। পরে মামলার কার্যক্রম চলতে থাকে।
সম্পদের তথ্য গোপন ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় রায় ঘোষণার তারিখ পেছানো হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমাম রায়ের তারিখ পিছিয়ে আগামী ১২ ডিসেম্বর দিন ধার্য করেছেন।
দুদকের বিশেষ দুদকের বিশেষ পিপি বা সরকারি কৌঁসুলি মাহমুদ হোসেন জাহাঙ্গীর আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, মির্জা আব্বাসকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। কিন্তু রায় প্রস্তুত না হওয়ায় আদালত তারিখ পিছিয়ে দেন। এর আগে, ২২ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে আদালত রায়ের তারিখ ধার্য করেছিলেন।
এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষে মোট ২৪ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। অন্যদিকে মির্জা আব্বাসসহ পাঁচজন সাক্ষী মির্জা আব্বাসের পক্ষে সাক্ষ্য দেন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপন করার অভিযোগে ২০০৭ সালে ১৬ আগস্ট মির্জা আব্বাস ও তাঁর স্ত্রী আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলাটি করে দুদক। মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, মোট ৫ কোটি ৯৭ লাখ টাকা অবৈধভাবে অর্জন করেন মির্জা আব্বাস। তিনি সম্পদের হিসাব বিবরণীতে ৩ কোটি ৩৩ লাখ টাকার তথ্য গোপন করেন। এই অভিযোগের ভিত্তিতে দুদক রমনা থানায় মামলাটি দায়ের করে।
দুর্নীতি দমন কমিশন ২০০৮ সালের ১৪ মে মির্জা আব্বাস ও আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করে। একই বছরের ১৬ জুন দুজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত। অভিযোগ গঠনকে চ্যালেঞ্জ করে দুজনই হাইকোর্টে মামলা বাতিলের আবেদন করেন। হাইকোর্ট আফরোজা আব্বাসের বিরুদ্ধে অভিযোগ বাতিল করে তাঁকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেন।
এদিকে মির্জা আব্বাস তাঁর অংশটুকু বাতিল করার জন্য আপিল বিভাগে লিভ টু আপিল দায়ের করেন। ২০১৫ সালের ১ সেপ্টেম্বর লিভ টু আপিল খারিজ হয়। মির্জা আব্বাস আবার রিভিউ আবেদন করেন। এ বছরের ১৬ ফেব্রুয়ারি রিভিউ আবেদন খারিজ হয়। পরে মামলার কার্যক্রম চলতে থাকে।
রাজধানীর মালিবাগ ডিআইটি রোডের একটি আবাসিক হোটেল থেকে আলমগীর খান (৫০) নামে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে অসুস্থজনিত কারণে তার মৃত্যু হয়েছে বলে পুলিশের ধারণা।
৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় মীর সরদার হোসেন নামের এক ব্যক্তি খুনের ঘটনার ২৫ বছর পর পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) দিবাগত রাত পৌনে ১টা নাগাদ উপজেলা রাঙ্গুনিয়ার বেতাগী এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৭ হাটহাজারী ক্যাম্পের একটি দল।
৩৩ মিনিট আগেমেহেরপুরের গাংনী উপজেলায় ছিনতাইয়ের মামলায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। আজ বুধবার দুপুরে গাংনী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বানী ইসরাইল এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
৩৬ মিনিট আগে২০২১ সালের ৭ এপ্রিল জমি বিক্রির টাকা হাতিয়ে নিতে দুলাল চন্দ্রশীল ও তাঁর ভাই তপন চন্দ্র শীলকে গলা কেটে হত্যা করা হয়। পরে মাথা বিচ্ছিন্ন করে আসলামপুর ইউনিয়নের একটি পরিত্যক্ত বাগানে পেট্রল দিয়ে মরদেহ পুড়িয়ে গুমের চেষ্টা করেন আসামিরা। ঘটনার এক দিন পর পুলিশ ওই ইউনিয়নের সুন্দরীর খালসংলগ্ন বাগান থেকে মাথা
৪২ মিনিট আগে