নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজধানীর মগবাজার ওয়্যারলেস মোড়ে সেন্ট মেরিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের সামনে ‘ময়লার ড্রামে’ বিস্ফোরণের ঘটনাস্থল থেকে অসংখ্য স্প্লিন্টার উদ্ধার করা হয়েছে। সেখানে একটি বোমা রেখে দেওয়া হয়েছিল, যা ময়লা সরানোর সময় বিস্ফোরিত হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ এসব তথ্য জানান।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘বিস্ফোরক দ্রব্যটি ময়লার একটি প্লাস্টিকের ড্রামের মধ্যে ছিল। ভেতর থেকে ময়লা বের করার সময় তা বিস্ফোরিত হয়। বিস্ফোরণের ঘটনাস্থল থেকে অসংখ্য স্প্লিন্টার পাওয়া গেছে। কী উদ্দেশে বিস্ফোরকটি এখানে রাখা হয়েছিল, আমরা সেটা বের করার জন্য কাজ করছি। বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ঘটনাস্থলে এসেছিল, তারা স্প্লিন্টারগুলো আলামত হিসেবে নিয়ে গেছে।’
ডিবিপ্রধান বলেন, ‘ময়লার ড্রামটিতে শক্তিশালী বিস্ফোরণে চারজন আহত হয়েছেন। একটা ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের সামনে এটা কেন রাখা হয়েছিল, সেটা আমরা বের করার চেষ্টা করছি।’
ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘ড্রাম থেকে বিস্ফোরক দ্রব্য ফেলে দেওয়ার সময় বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে। বিস্ফোরণে চারজন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে দুজন পথচারী। ঘটনাস্থলে আমাদের বোম্ব ডিসপোজাল টিম গিয়ে আলামত সংগ্রহ করে। আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, আগে থেকেই ড্রামের ভিতরে কেউ বিস্ফোরকটি রেখে দিয়েছিল। অসাবধানতাবশত ফেলে দেওয়ার কারণে বিস্ফোরণটি ঘটে। বিস্ফোরকটা কে রেখেছিল বা কীভাবে এখানে এসেছে, সেটা উদঘাটনে কাজ করছি।’
আসাদুজ্জামান বলেন, ‘এটা কী ধরনের বিস্ফোরণ ছিল, দেশি ককটেল নাকি অন্য কোনো বিস্ফোরক দ্রব্য, তা জানার জন্য আমাদের বিশেষজ্ঞ টিম কাজ করছে।’
বিস্ফোরণের বিষয়ে সিটিটিসি কী সন্দেহ করছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে কোনো কিছু সন্দেহ করছি না। ধারণা করছি, কেউ হয়তো বিস্ফোরকটি রেখে গিয়েছিল। তবে মোটিভ জানতে পারলে আমরা এইটা বের করতে পারব।’
এই বিস্ফোরণের সঙ্গে জঙ্গি কোনো সংশ্লিষ্টতা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে সকল বিষয় সামনে রেখে আমরা কাজ করছি।’
আরেক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ও বিস্ফোরণের আঘাতের চিহ্ন দেখে আমরা ধারণা করতে পারছি, বিস্ফোরণটি বড়ই ছিল।’
রাজধানীর মগবাজার ওয়্যারলেস মোড়ে সেন্ট মেরিস ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের সামনে ‘ময়লার ড্রামে’ বিস্ফোরণের ঘটনাস্থল থেকে অসংখ্য স্প্লিন্টার উদ্ধার করা হয়েছে। সেখানে একটি বোমা রেখে দেওয়া হয়েছিল, যা ময়লা সরানোর সময় বিস্ফোরিত হয়েছে বলে ধারণা করছে পুলিশ।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে ঢাকা মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ডিবি) হারুন অর রশীদ এসব তথ্য জানান।
সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘বিস্ফোরক দ্রব্যটি ময়লার একটি প্লাস্টিকের ড্রামের মধ্যে ছিল। ভেতর থেকে ময়লা বের করার সময় তা বিস্ফোরিত হয়। বিস্ফোরণের ঘটনাস্থল থেকে অসংখ্য স্প্লিন্টার পাওয়া গেছে। কী উদ্দেশে বিস্ফোরকটি এখানে রাখা হয়েছিল, আমরা সেটা বের করার জন্য কাজ করছি। বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট ঘটনাস্থলে এসেছিল, তারা স্প্লিন্টারগুলো আলামত হিসেবে নিয়ে গেছে।’
ডিবিপ্রধান বলেন, ‘ময়লার ড্রামটিতে শক্তিশালী বিস্ফোরণে চারজন আহত হয়েছেন। একটা ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের সামনে এটা কেন রাখা হয়েছিল, সেটা আমরা বের করার চেষ্টা করছি।’
ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের প্রধান অতিরিক্ত কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান বলেন, ‘ড্রাম থেকে বিস্ফোরক দ্রব্য ফেলে দেওয়ার সময় বিস্ফোরণের ঘটনাটি ঘটে। বিস্ফোরণে চারজন আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে দুজন পথচারী। ঘটনাস্থলে আমাদের বোম্ব ডিসপোজাল টিম গিয়ে আলামত সংগ্রহ করে। আমরা প্রাথমিকভাবে ধারণা করছি, আগে থেকেই ড্রামের ভিতরে কেউ বিস্ফোরকটি রেখে দিয়েছিল। অসাবধানতাবশত ফেলে দেওয়ার কারণে বিস্ফোরণটি ঘটে। বিস্ফোরকটা কে রেখেছিল বা কীভাবে এখানে এসেছে, সেটা উদঘাটনে কাজ করছি।’
আসাদুজ্জামান বলেন, ‘এটা কী ধরনের বিস্ফোরণ ছিল, দেশি ককটেল নাকি অন্য কোনো বিস্ফোরক দ্রব্য, তা জানার জন্য আমাদের বিশেষজ্ঞ টিম কাজ করছে।’
বিস্ফোরণের বিষয়ে সিটিটিসি কী সন্দেহ করছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা প্রাথমিকভাবে কোনো কিছু সন্দেহ করছি না। ধারণা করছি, কেউ হয়তো বিস্ফোরকটি রেখে গিয়েছিল। তবে মোটিভ জানতে পারলে আমরা এইটা বের করতে পারব।’
এই বিস্ফোরণের সঙ্গে জঙ্গি কোনো সংশ্লিষ্টতা আছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে সকল বিষয় সামনে রেখে আমরা কাজ করছি।’
আরেক প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ও বিস্ফোরণের আঘাতের চিহ্ন দেখে আমরা ধারণা করতে পারছি, বিস্ফোরণটি বড়ই ছিল।’
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
৩০ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩১ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে