Ajker Patrika

দুর্যোগ মোকাবিলার সক্ষমতায় উচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছি: মেয়র তাপস

নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্যোগ মোকাবিলার সক্ষমতায় উচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছি: মেয়র তাপস

দুর্যোগ মোকাবিলার সক্ষমতা অর্জনে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন উচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাতে পেরেছে বলে জানিয়েছেন ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। আজ সোমবার নগর ভবনে দুর্যোগ মোকাবিলায় জরুরি পরিচালন কেন্দ্র, নগর কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ, নগর উপাত্ত কেন্দ্র, নিরাপত্তা ও অন্তর্জাল পরিচালন কেন্দ্র এবং নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। 

শেখ ফজলে নূর তাপস বলেন, ‘আজকের যে ৫টি কেন্দ্র ও নিয়ন্ত্রণ কক্ষের উদ্বোধন করা হলো, এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষমতা অর্জনে আমরা আজকে উচ্চ পর্যায়ে পৌঁছাতে পেরেছি। স্বচ্ছতার সঙ্গে এরই মধ্যে এই প্রকল্পের ৯৭ ভাগ কাজ বাস্তবায়ন হয়েছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকও এই প্রকল্প বাস্তবায়নে খুশি হয়েছে বলেও আপনারা শুনেছেন। এই প্রকল্পে খালি থাকা পদে দ্রুত জনবল নিয়োগ দেওয়া হবে।’

দুর্যোগ মোকাবিলার প্রসঙ্গ টেনে মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপস আরও বলেন, ‘এখন যদি ভূমিকম্প হয়, তাহলে সঙ্গে সঙ্গে আমরা এর তাৎক্ষণিক তথ্য পেয়ে যাব। বন্যা, ঘূর্ণিঝড়সহ সব ধরনের তথ্য ও পূর্বাভাস পেয়ে যাব। আমাদের মাঠ, খোলা জায়গা, পানির প্রবাহ, কোরবানির বর্জ্য অপসারণসহ সব ধরনের কার্যক্রম এই পরিচালনা কেন্দ্র থেকে পরিচালনা করতে পারব। এ জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্মচারীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে। স্মার্ট নাগরিকের সব সেবা যাতে আমরা ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে দিতে পারি সে জন্য আমাদের কাজ চলমান রয়েছে। রাস্তা খনন করার সময় গ্যাস বা অন্য যে কোনো লাইন কোথায় আছে সে তথ্যও আমরা সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরবরাহ করতে পারব। ফলে যে কোনো দুর্ঘটনা রোধ করা সম্ভব হবে।’ 

সভায় মাল্টিমিডিয়ার মাধ্যমে সচিত্র প্রতিবেদন উপস্থাপন করে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান মো. আবু তৈয়ব রোকন বলেন, এই প্রকল্পটি আরবান রিজিলিয়েন্স প্রকল্প-ডিএনসিসি পার্টটি বিশ্বব্যাংকের অর্থায়নে সিটি করপোরেশন বাস্তবায়ন করছে। এই ৫টি কেন্দ্র ও কক্ষের যাবতীয় তথ্য ও সহায়তা ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ওয়েবসাইট www.dscc.gov.bd এ গিয়ে পাওয়া যাবে। দুর্যোগ মোকাবিলায় জরুরি পরিচালন কেন্দ্রের মাধ্যমে দৈনন্দিন মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রম সব তথ্য পাওয়া যাবে এবং এসব তথ্যের ভিত্তিতে কার্যক্রম পরিচালিত হবে।। নগর কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষ সপ্তাহে ৭ দিন ২৪ ঘণ্টা চালু থাকবে। 

নিয়ন্ত্রণ কক্ষের +৮৮০-২২২-৩৩৮৬০১৪ এই নম্বরে ফোন করে যেকোনো অভিযোগ দাখিল ও সিটি করপোরেশনের যেকোনো তথ্যসেবা পাওয়া যাবে। নগর উপাত্ত কেন্দ্র ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের কেন্দ্রীয় তথ্য ভান্ডার হিসেবে কাজ করবে। এই ডেটা সেন্টারের স্টোরেজ ক্যাপাসিটি ১২৮ টেরাবাইট (টিবি)। যা ৩০০০ টিবি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা সম্ভব। এই ডেটা সেন্টারে ১০০০ ড্রাইভ সাপোর্ট রয়েছে। নিরাপত্তা ও অন্তর্জাল পরিচালন কেন্দ্র থেকে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট নেটওয়ার্ক ও নিরাপত্তা সংক্রান্ত কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। আর নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্র থেকে সিসি টিভি ক্যামেরার মাধ্যমে নগর ভবনসহ সিটি করপোরেশনের সকল স্থাপনা নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করা হবে। 

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মিজানুর রহমানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বক্তব্য রাখেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

হবিগঞ্জে বাস উল্টে খাদে পড়ে ১ জন নিহত, আহত ২০

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি   
মাধবপুর উপজেলার বেজুড়া এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় গভীর খাদে পড়ে যায় বাস। ছবি: আজকের পত্রিকা
মাধবপুর উপজেলার বেজুড়া এলাকায় ট্রাকের ধাক্কায় গভীর খাদে পড়ে যায় বাস। ছবি: আজকের পত্রিকা

হবিগঞ্জের মাধবপুরে মাজার জিয়ারত শেষে বাড়ি ফেরার পথে বাস উল্টে খাদে পড়ে বাদল মিয়া (৪০) নামে এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন অন্তত ২০ জন যাত্রী। আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের বেজুড়া নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত বাদল মিয়া ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলার বীরপাশা গ্রামের পল্টু মিয়ার ছেলে। আহতদের সবাই একই এলাকার বাসিন্দা বলে জানা গেছে।

পুলিশ জানায়, রোববার হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার এক মাজারে জিয়ারত শেষে ভোরে দিগন্ত পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাসে করে বাড়ি ফিরছিলেন বাদল। বাসটি মাধবপুর উপজেলার বেজুড়া এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক বাসটিকে সজোরে ধাক্কা দেয়। এর ফলে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মহাসড়কের পাশের গভীর খাদে পড়ে যায়। এতে বাসের নিচে অনেক যাত্রী আটকা পড়েন এবং বাদল মিয়া ঘটনাস্থলেই মারা যান।

দুর্ঘটনার খবর পেয়ে মাধবপুর ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে স্থানীয়দের সহযোগিতায় উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করে। আহতদের উদ্ধার করে মাধবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সসহ বিভিন্ন হাসপাতালে পাঠানো হয়।

শায়েস্তাগঞ্জ হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু তাহের দেওয়ান দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে শিশুকে গলা কেটে হত্যা, সহপাঠী আটক

নোয়াখালী প্রতিনিধি
বাটরা আল মাদ্রাসাতুল ইসলামিয়া মখযানুল উলুম মাদ্রাসা। ছবি: সংগৃহীত
বাটরা আল মাদ্রাসাতুল ইসলামিয়া মখযানুল উলুম মাদ্রাসা। ছবি: সংগৃহীত

নোয়াখালীর সোনাইমুড়ী উপজেলার চাষিরহাট ইউনিয়নে মাথায় টুপি পরাকে কেন্দ্র করে নাজিম উদ্দিন (১৩) নামের এক মাদ্রাসা ছাত্রকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তারই সহপাঠীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত আবু সায়েদকে (১৫) আটক করে পুলিশে সোপর্দ করেছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। রোববার দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে উপজেলার বাটরা আল মাদ্রাসাতুল ইসলামিয়া মখযানুল উলুম মাদ্রাসায় ঘুমের মধ্যে ছুরি দিয়ে গলা কেটে নাজিমকে হত্যা করা হয়।

নিহত নাজিম উদ্দিন ওই উপজেলার চাষিরহাট ইউনিয়নের জাহানাবাদ গ্রামের ওবায়দুল্যার ছেলে।

পুলিশ জানায়, নাজিম ও সায়েদ ওই মাদ্রাসার হিফজ বিভাগের ছাত্র। এর মধ্যে নাজিম ২২ পারা কোরআন মুখস্থ শেষ করে এবং সায়েদ ২৩ পারা শেষ করে। গত ১০-১৫ দিন আগে টুপি পরাকে কেন্দ্র করে নাজিম ও সায়েদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। পরে হুজুর দুজনের মধ্যে বিবাদ মীমাংসা করে দেন। কিন্তু সায়েদের মধ্যে রাগ থেকে যায়। তাই সে বাজার থেকে কিছুদিন আগে ৩০০ টাকা দিয়ে একটি নতুন ছুরি কিনে নিয়ে আসে এবং নাজিমকে হত্যার জন্য সুযোগ খুঁজতে থাকে। রোববার রাতে নাজিম ঘুমিয়ে পড়লে ঘুমের মধ্যে তার গলা কেটে তাকে হত্যা করে সায়েদ। গোঙানি শুনতে পেয়ে হুজুর ও অন্য ছাত্ররা জেগে যায়। পরে ছুরিসহ সায়েদকে আটক করা হয়।

সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদ আলম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আবু সায়েদকে আটক করে। সোমবার ক্রাইমসিনের প্রতিনিধিদল ঘটনাস্থলে গিয়েছে। এ ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

মেট্রোরেল বন্ধের প্রভাব, সকাল থেকেই রাজধানীতে তীব্র যানজট

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
সকালে যানজটে অফিসগামী মানুষ বিপাকে পড়েন। ছবি: ফেসবুক
সকালে যানজটে অফিসগামী মানুষ বিপাকে পড়েন। ছবি: ফেসবুক

রাজধানী ঢাকার ফার্মগেট এলাকায় মেট্রো লাইনের একটি বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে দুর্ঘটনায় এক পথচারী নিহত ঘটনায় আগারগাঁও থেকে মতিঝিল পর্যন্ত ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকায় বিপাকে পড়েছেন অসংখ্য মানুষ। এর মধ্যে আজ সোমবার সকাল থেকে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) লাইন মেরামত শুরু করে। এর ফলে খেজুরবাগান থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত সড়ক আংশিকভাবে বন্ধ হওয়ায় ওই এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।

গতকাল রোববার পথচারী নিহতের ঘটনার পর মেরামতের কাজ শুরু হলে সকাল থেকে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ, ফার্মগেট, সোনারগাঁও, রেইনবো, বিজয় সরণি, উড়োজাহাজ মোড় এবং আগারগাঁও এলাকায় গাড়ির দীর্ঘ সারি দেখা যায়। অফিস সময়ে এসব রাস্তায় যানজটের কারণে সাধারণ যাত্রী ও অফিসগামী মানুষ ভোগান্তিতে পড়েন।

তেজগাঁও ট্রাফিক পুলিশের কর্মকর্তারা জানান, মেট্রোরেলের আংশিক বন্ধ থাকার কারণে সাধারণ যাত্রী বিভিন্ন ধরনের বিকল্প যানবাহনে রওনা হচ্ছেন। ফলে রাস্তায় গাড়ির চাপ বেড়ে যানজটের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে।

এ ছাড়া রেইনবো ক্রসিং এলাকায় একটি বড় লরি নষ্ট হয়ে পড়ায় এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে থেকে নামা যান চলাচল ব্যাহত হয়।

অন্যদিকে, যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে লেক রোড এলাকায় হেঁটে, পিকআপ ও ট্রাকযোগে বিপুলসংখ্যক লোক সমাগম হওয়ায় ওই সড়কেও যানজটের সৃষ্টি হয়।

জনগণের ভোগান্তি কমাতে ট্রাফিক তেজগাঁও বিভাগ মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পশ্চিম পাশে বিকল্প ডাইভারশন চালু করে। ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা যানজট নিরসনে সক্রিয়ভাবে কাজ করছে বলে জানিয়েছে বিভাগটি।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত

উত্তরা থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল স্বাভাবিক

‎নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা‎
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

রাজধানী ফার্মগেটে বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে এক পথচারী নিহতের পর বন্ধ থাকা মেট্রোরেল সেবা আজ সোমবার সকাল ১১টা থেকে পুনরায় চালু হয়েছে। উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল এখন নিরবচ্ছিন্নভাবে চলাচল করছে।

আজ ঢাকা ম্যাস টারজেট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।

ডিএমটিসিএল এক বিবৃতিতে জানায়, ‘মেট্রোরেলের সম্মানিত যাত্রী সাধারণের জ্ঞাতার্থে জানানো যাচ্ছে যে, সকাল ১১টা থেকে উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল পর্যন্ত মেট্রোরেল সেবা নিরবচ্ছিন্নভাবে পুনরায় চালু করা হয়েছে। সাময়িক অসুবিধার জন্য আমরা আন্তরিকভাবে দুঃখিত।’

এর আগে রোববার (২৬ অক্টোবর) দুপুরে ফার্মগেট এলাকায় মেট্রোরেলের ৪৩৩ নম্বর পিয়ার থেকে একটি বিয়ারিং প্যাড খুলে পড়ে আবুল কালাম (৩৫) নামের এক পথচারীর মৃত্যু হয় এবং দু’জন আহত হন। এ ঘটনার পর নিরাপত্তার স্বার্থে মেট্রোরেল চলাচল বন্ধ করে দেওয়া হয়।

দীর্ঘ প্রায় তিন ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর বিকেল ৩টার দিকে উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত সীমিত পরিসরে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। পরে সন্ধ্যা ৭টা ১৫ মিনিটে মতিঝিল থেকে শাহবাগ পর্যন্ত মেট্রোরেল চালু করা হয়।

তবে বিজয় সরণি থেকে কারওয়ান বাজার পর্যন্ত অংশে মেরামত কাজ চলমান থাকায় গতকাল দুপুর থেকে ওই অংশে ট্রেন চলাচল বন্ধ ছিল। আজ সকালেই মেরামত কাজ শেষ হওয়ার পর পুরো রুটে সেবা স্বাভাবিক করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
Loading...

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত