নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রমজানের পর নিত্যপ্রয়োজনীয় সবজি ও দ্রব্যাদির দাম কিছুটা কমেছে। শুক্রবার সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে গিয়ে দেখা যায়, রমজানের শুরুতে যে দামে বেগুন, শসা, লেবু ও অন্যান্য সবজি বিক্রি হচ্ছিল, তা এখন বিক্রি হচ্ছে অর্ধেকেরও কম দামে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ক্রেতার অভাব এবং পণ্যের আধিক্যের কারণেই দাম কমেছে। আগামী কিছুদিন জিনিসপত্রের দাম স্থিতিশীল থাকবে।
বাজারে দেখা যায়, রমজানে ১০০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া বেগুন এখন ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ৮০ টাকার শসা বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকায়। মরিচের দাম কিছুটা কমে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৬০ টাকা হালি বিক্রি হওয়া লেবু বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকা হালিতে।
কমেছে অন্যান্য সবজির দামও। কারওয়ান বাজারে ঢ্যাঁড়স ২০ টাকা, বরবটি ৫০ টাকা, পটোল ২৫ টাকা, করলা ৪০ টাকা, টমেটো ৪০ টাকা, লাউ ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁপে ৮০ টাকা, গাজর ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা এবং বাঁধাকপি ৭০ টাকায় প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে।
চিনি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬৫ টাকায়। গরুর মাংস প্রতি কেজি ৬৫০ টাকা। ব্রয়লার মুরগি কেজি ১৬৫ টাকা। তবে কোনো দোকানেই সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি। অধিকাংশ বিক্রেতা জানিয়েছেন, ঈদের পর থেকে তাঁরা আর তেল কিনতে পারেননি।
দুপুরে কারওয়ান বাজারে বাজার করতে এসেছিলেন শহিদুল ইসলাম। তিনি একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করেন। তিনি বলেন, ‘বাঙালি হচ্ছে ব্যবসাবান্ধব জাতি। যখন যেটার চাহিদা থাকে ওইটার দাম তখন তাঁরা বাড়িয়ে দেয়। এখন চাহিদা নাই, তাই দাম কমে গেছে। রমজানে তো বেগুন কেনাই যায় নাই। এখন দাম কম, তাই কিনে নিয়ে যাচ্ছি।’
সবজি ব্যবসায়ী জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রমজানে সবকিছুরই চাহিদা থাকে। এখন শহরে মানুষ কম, জিনিস বেশি, তাই দাম কম। কিছুদিন পরে শহরে মানুষ বাড়লে জিনিসের দাম আবার একটু বাড়তে পারে।’
ব্যবসায়ী মো. আনিস বলেন, ‘মৌসুম না হওয়ায় গাজরের দাম বাড়তি। অন্যান্য সবজির দাম একেবারেই কম। কিছুদিন পর আবার সবজির টান পড়ব। কোরবানি ঈদের সময় ইনশাআল্লাহ আবার দাম বাড়ব।’
কাঁঠালবাগানের বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সামনের সপ্তাহে লোকজন ঢাকায় এলে জিনিসপত্রের দাম আবারও বাড়তে পারে। তাই দুই সপ্তাহের বাজার একবারে করে নিচ্ছি ৷ সবকিছুর দামই কিছুটা কমে পাচ্ছি।’
তবে কারওয়ান বাজার থেকে স্থানীয় বাজারে এসব সবজি কেজিপ্রতি ১৫ থেকে ২০ টাকা বেড়ে যাচ্ছে। খিলগাঁও রেলগেট বাজারে এসে দেখা যায়, প্রতিটি সবজির ক্ষেত্রেই কেজিতে প্রায় ২০ টাকা বাড়তি নেওয়া হচ্ছে। রেলগেট বাজারের ব্যবসায়ী মো. সিদ্দিক বলেন, ‘আমাদের তো ওইখান থেকা আবার ভ্যানে কইরা আনা লাগে। দোকানভাড়াও বেশি। তাই একটু বেশি দামে না বেচলে পোষায় না। সামনে বৃষ্টির সিজন। সবজির দাম আরও বাড়বে।’
রমজানের পর নিত্যপ্রয়োজনীয় সবজি ও দ্রব্যাদির দাম কিছুটা কমেছে। শুক্রবার সকালে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে গিয়ে দেখা যায়, রমজানের শুরুতে যে দামে বেগুন, শসা, লেবু ও অন্যান্য সবজি বিক্রি হচ্ছিল, তা এখন বিক্রি হচ্ছে অর্ধেকেরও কম দামে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ক্রেতার অভাব এবং পণ্যের আধিক্যের কারণেই দাম কমেছে। আগামী কিছুদিন জিনিসপত্রের দাম স্থিতিশীল থাকবে।
বাজারে দেখা যায়, রমজানে ১০০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া বেগুন এখন ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। ৮০ টাকার শসা বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকায়। মরিচের দাম কিছুটা কমে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৬০ টাকা হালি বিক্রি হওয়া লেবু বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ৩০ টাকা হালিতে।
কমেছে অন্যান্য সবজির দামও। কারওয়ান বাজারে ঢ্যাঁড়স ২০ টাকা, বরবটি ৫০ টাকা, পটোল ২৫ টাকা, করলা ৪০ টাকা, টমেটো ৪০ টাকা, লাউ ৪০ থেকে ৫০ টাকা, পেঁপে ৮০ টাকা, গাজর ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। ফুলকপি ৪০ থেকে ৫০ টাকা এবং বাঁধাকপি ৭০ টাকায় প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে।
চিনি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬৫ টাকায়। গরুর মাংস প্রতি কেজি ৬৫০ টাকা। ব্রয়লার মুরগি কেজি ১৬৫ টাকা। তবে কোনো দোকানেই সয়াবিন তেল পাওয়া যায়নি। অধিকাংশ বিক্রেতা জানিয়েছেন, ঈদের পর থেকে তাঁরা আর তেল কিনতে পারেননি।
দুপুরে কারওয়ান বাজারে বাজার করতে এসেছিলেন শহিদুল ইসলাম। তিনি একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করেন। তিনি বলেন, ‘বাঙালি হচ্ছে ব্যবসাবান্ধব জাতি। যখন যেটার চাহিদা থাকে ওইটার দাম তখন তাঁরা বাড়িয়ে দেয়। এখন চাহিদা নাই, তাই দাম কমে গেছে। রমজানে তো বেগুন কেনাই যায় নাই। এখন দাম কম, তাই কিনে নিয়ে যাচ্ছি।’
সবজি ব্যবসায়ী জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রমজানে সবকিছুরই চাহিদা থাকে। এখন শহরে মানুষ কম, জিনিস বেশি, তাই দাম কম। কিছুদিন পরে শহরে মানুষ বাড়লে জিনিসের দাম আবার একটু বাড়তে পারে।’
ব্যবসায়ী মো. আনিস বলেন, ‘মৌসুম না হওয়ায় গাজরের দাম বাড়তি। অন্যান্য সবজির দাম একেবারেই কম। কিছুদিন পর আবার সবজির টান পড়ব। কোরবানি ঈদের সময় ইনশাআল্লাহ আবার দাম বাড়ব।’
কাঁঠালবাগানের বাসিন্দা নজরুল ইসলাম বলেন, ‘সামনের সপ্তাহে লোকজন ঢাকায় এলে জিনিসপত্রের দাম আবারও বাড়তে পারে। তাই দুই সপ্তাহের বাজার একবারে করে নিচ্ছি ৷ সবকিছুর দামই কিছুটা কমে পাচ্ছি।’
তবে কারওয়ান বাজার থেকে স্থানীয় বাজারে এসব সবজি কেজিপ্রতি ১৫ থেকে ২০ টাকা বেড়ে যাচ্ছে। খিলগাঁও রেলগেট বাজারে এসে দেখা যায়, প্রতিটি সবজির ক্ষেত্রেই কেজিতে প্রায় ২০ টাকা বাড়তি নেওয়া হচ্ছে। রেলগেট বাজারের ব্যবসায়ী মো. সিদ্দিক বলেন, ‘আমাদের তো ওইখান থেকা আবার ভ্যানে কইরা আনা লাগে। দোকানভাড়াও বেশি। তাই একটু বেশি দামে না বেচলে পোষায় না। সামনে বৃষ্টির সিজন। সবজির দাম আরও বাড়বে।’
ঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১৬ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
৩৩ মিনিট আগেমাঝনদীতে আটকা পড়া এসব ফেরিতে ১৫টির মতো যাত্রীবাহী বাস আছে। এসব বাসের যাত্রীরা কনকনে শীতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন। এদিকে পাটুরিয়া ঘাটে ৩০টির মতো যাত্রীবাহী বাস এবং শতাধিক পণ্যবাহী যানবাহন আটকা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগে