নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন আজ। যিশুখ্রিষ্টের জন্মের দিনেই উদ্যাপিত হয় দিনটি। যিশু ও তাঁর মা মেরির প্রতি শ্রদ্ধা, প্রার্থনা, বন্দনা আর সবার মঙ্গল কামনার মধ্য দিয়ে মহাসমারোহে উদ্যাপিত হচ্ছে বড়দিন।
রোববার কাকরাইলের সেন্ট মেরিস ক্যাথিড্রাল গির্জায় প্রার্থনা শেষে সবাইকে আনন্দমুখর পরিবেশে দিনটি উদ্যাপন করতে দেখা যায়। ছোট ছোট শিশুরা এখানে এসেছে কেউ বাবার সঙ্গে আবার কেউ পুরো পরিবারের সঙ্গে। আবার অনেক শিশু দল বেঁধে এসেছে পরিবারের যেকোনো একজনের সঙ্গে। প্রার্থনা শেষ করে সবাই চলে যাচ্ছিল যে যার মতো।
ফার্মগেটে অবস্থিত হলি রোজারি চার্চে প্রার্থনা শেষে মোমবাতি জ্বালিয়ে সমাধির সামনে বসে, দাঁড়িয়ে প্রিয়জনদের স্মরণ করেছেন অনেকেই। স্যামুয়েল সেজান নামের একজন বলেন, ‘দিনটা যেমন আনন্দের তেমন কষ্টেরও। কারণ আনন্দের দিনে, উৎসবের দিনেই আমরা আমাদের ছেড়ে চলে যাওয়া প্রিয়জনদের বেশি মিস করি। এখানে আমার বাবার সমাধি আছে। মাঝে মাঝেই আসি। কিন্তু এই দিনে বাবাকে বেশি মিস করি।’
চার্চগুলোতে ২৪ ডিসেম্বর রাত থেকেই শুরু হয় প্রার্থনা আর উৎসবের আয়োজন। ভক্তরা সারা রাত প্রার্থনারত থাকেন মঙ্গল কামনায়। প্রার্থনা করতে আসা ষাটোর্ধ্ব সিমিন মেরিনা জানান, ‘ধর্মীয় উৎসবগুলোতে সবাই সবার মঙ্গল কামনা করেই প্রার্থনা করেন। আমরা আমাদের নিজেদের, পরিবারের, পরিজনসহ গোটা দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করেই প্রার্থনা করি।’ সিমিন মনে করেন, একমাত্র প্রার্থনাই যেকোনো অমঙ্গল আর অশুভ দিক থেকে সবাইকে বাঁচাতে পারে।
খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব বড়দিন আজ। যিশুখ্রিষ্টের জন্মের দিনেই উদ্যাপিত হয় দিনটি। যিশু ও তাঁর মা মেরির প্রতি শ্রদ্ধা, প্রার্থনা, বন্দনা আর সবার মঙ্গল কামনার মধ্য দিয়ে মহাসমারোহে উদ্যাপিত হচ্ছে বড়দিন।
রোববার কাকরাইলের সেন্ট মেরিস ক্যাথিড্রাল গির্জায় প্রার্থনা শেষে সবাইকে আনন্দমুখর পরিবেশে দিনটি উদ্যাপন করতে দেখা যায়। ছোট ছোট শিশুরা এখানে এসেছে কেউ বাবার সঙ্গে আবার কেউ পুরো পরিবারের সঙ্গে। আবার অনেক শিশু দল বেঁধে এসেছে পরিবারের যেকোনো একজনের সঙ্গে। প্রার্থনা শেষ করে সবাই চলে যাচ্ছিল যে যার মতো।
ফার্মগেটে অবস্থিত হলি রোজারি চার্চে প্রার্থনা শেষে মোমবাতি জ্বালিয়ে সমাধির সামনে বসে, দাঁড়িয়ে প্রিয়জনদের স্মরণ করেছেন অনেকেই। স্যামুয়েল সেজান নামের একজন বলেন, ‘দিনটা যেমন আনন্দের তেমন কষ্টেরও। কারণ আনন্দের দিনে, উৎসবের দিনেই আমরা আমাদের ছেড়ে চলে যাওয়া প্রিয়জনদের বেশি মিস করি। এখানে আমার বাবার সমাধি আছে। মাঝে মাঝেই আসি। কিন্তু এই দিনে বাবাকে বেশি মিস করি।’
চার্চগুলোতে ২৪ ডিসেম্বর রাত থেকেই শুরু হয় প্রার্থনা আর উৎসবের আয়োজন। ভক্তরা সারা রাত প্রার্থনারত থাকেন মঙ্গল কামনায়। প্রার্থনা করতে আসা ষাটোর্ধ্ব সিমিন মেরিনা জানান, ‘ধর্মীয় উৎসবগুলোতে সবাই সবার মঙ্গল কামনা করেই প্রার্থনা করেন। আমরা আমাদের নিজেদের, পরিবারের, পরিজনসহ গোটা দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনা করেই প্রার্থনা করি।’ সিমিন মনে করেন, একমাত্র প্রার্থনাই যেকোনো অমঙ্গল আর অশুভ দিক থেকে সবাইকে বাঁচাতে পারে।
উজান থেকে নেমে আসা ঢলে হুহু করে বাড়ছে তিস্তা নদীর পানি। সোমবার সকাল ৬টায় দেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্প তিস্তা ব্যারাজ ডালিয়া পয়েন্টে পানি রেকর্ড করা হয় ৫২ দশমিক শূন্য ৭ মিটার, যা বিপৎসীমার ৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। ফলে তীরবর্তী নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে বন্যার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
১৬ মিনিট আগেস্থানীয় বিএনপি নেতা ফরিদ খাঁ বলেন, ‘৫ আগস্ট ৩টার দিকে আনন্দ মিছিল থেকে ফেরার সময় ওয়াজেদ ও তার লোকজন আমাদের ওপর দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করে। এখন তারাই “জুলাই যোদ্ধা” হয়ে গেছে।’
২০ মিনিট আগেঝিনাইদহ সদর খাদ্যগুদাম থেকে দুই সপ্তাহ আগে ৩০০ টন গমের চাহিদা দেওয়া হয়। চাহিদার বিপরীতে গত বৃহস্পতিবার আটটি ট্রাকে ৬৪ টন গম আসে। বাহকদের কাছ থেকে বুঝে নেওয়ার সময় দেখা যায় গমগুলো ছত্রাক ধরা ও নিম্নমানের। তখন আনলোড না করে এই গম খুলনাতে ফেরত দেওয়ার জন্য প্রক্রিয়া শুরু করি।
১ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ পৌর এলাকার ডিসি কার্যালয়ের সামনে কালেক্টর চত্বর, সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনেসহ নিউমার্কেট, ক্লাব সুপার মার্কেট, প্রফেসরপাড়া, বালুবাগান, আরামবাগ, মেথরপাড়া, নবাবগঞ্জ সরকারি কলেজের সামনে, বাতেন খাঁসহ অনেক জায়গায় হাঁটুপানি জমে আছে।
২ ঘণ্টা আগে