নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এইচআইভি বা এইডস আক্রান্ত জনগোষ্ঠীর বাস্তবতাকে বিবেচনা করে তাদের সুষ্ঠু পুনর্বাসনের জন্য ১১ দফা দাবি জানিয়েছে তিন সংগঠন। ‘এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তিদের সামাজিক সুরক্ষা ও মানবাধিকার নিশ্চিতকরণ’ শীর্ষক এক সমন্বয় সভা থেকে এ দাবি জানায় সভার আয়োজক নেটওয়ার্ক অব পিএলএইচআইভি (এনওপি), অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন প্রোগ্রাম ও আশার আলো সোসাইটি।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ গার্লস গাইড অ্যাসোসিয়েশন মিলনায়তনে ‘সামাজিক সুরক্ষা ও মানবাধিকার নিশ্চিত করে, অসমতা দূর করি ও পিএল এইচআইভি/এইডস নির্মূল করি’—প্রতিপাদ্য সামনে রেখে এ সভার আয়োজন করা হয়। সভা থেকে পিএলএইচআইভি জনগোষ্ঠীর সঠিক সংখ্যা নির্ধারণ করে তাদের সবাইকে চিকিৎসার আওতায় নিয়ে আসার পাশাপাশি তাদের জন্য ওষুধ ও অন্যান্য চিকিৎসাসেবা সহজলভ্য ও বৈষম্যহীন করাসহ ১১ দফা দাবি জানানো হয়।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নাছিমা বেগম। আক্রান্ত না হওয়ার ক্ষেত্রে সচেতনতা বৃদ্ধি ও আক্রান্ত ব্যক্তির সঠিক চিকিৎসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মানুষ যদি একে অপরের পাশে দাঁড়ায় তাহলেই অধিকার আদায় করা সম্ভব। সরকার যে একা সব করতে পারবে—এমন নয়। আপনাদের দাবির সঙ্গে আমিও সহমত প্রকাশ করছি। মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে সবারই সম্মানের সঙ্গে বেঁচে থাকার অধিকার আছে।’
অনুষ্ঠানে নিজেদের অধিকার আদায়ের দাবি তুলে ধরেন বিভিন্ন কমিউনিটির প্রধানেরা। কর্মক্ষমতা ও কর্মদক্ষতা দিয়ে সমাজে এইচআইভিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের বিবেচনার দাবি জানিয়ে পিএলএইচআইভি কমিউনিটি প্রধান আহসানুল আলম কিশোর বলেন, ‘বেঁচে থাকতে অনেকেই পারে। কিন্তু আমরা সম্মানের সঙ্গে বেঁচে থাকতে চাই। আমরা এইচআইভি পজিটিভ বললে সমাজে আমাদের বৈষম্যের শিকার হতে হয়। যে অসুখই হোক না কেন, এটা একটা অসুখ। আমরা এইচআইভি পজিটিভ হতে পারি; কিন্তু এই উন্নয়নশীল জাতির উন্নয়নে আমরাও ভূমিকা রাখতে চাই।’
শুরুতে এইচআইভি টেস্টিং বুথ ও গণস্বাক্ষর কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন সভার সভাপতি স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী জেবুন্নেছা বেগম। তিনি বলেন, ‘একটি জাতি কখনোই উন্নতি করতে পারে না, যখন সেখানের কোনো একটি গোষ্ঠী পিছিয়ে পড়ে। প্রথমে পরিবারের সঙ্গে লড়ে পরে সমাজের সঙ্গে নিজের অধিকার নিয়ে লড়তে হবে। নিজেকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলার চেষ্টা করে অধিকার আদায়ের লড়াইয়ের কথা উল্লেখ করেন কাজী জেবুন্নেছা বেগম। আক্রান্ত ব্যক্তির ওপর যেমন সমাজের দায়িত্ব আছে, তেমনি আক্রান্ত ব্যক্তিরও সমাজের প্রতি দায়িত্ব আছে।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের পরিচালক, ইউএনএইড বাংলাদেশের কর্মকর্তাসহ সরকারি-বেসরকারি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
এইচআইভি বা এইডস আক্রান্ত জনগোষ্ঠীর বাস্তবতাকে বিবেচনা করে তাদের সুষ্ঠু পুনর্বাসনের জন্য ১১ দফা দাবি জানিয়েছে তিন সংগঠন। ‘এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তিদের সামাজিক সুরক্ষা ও মানবাধিকার নিশ্চিতকরণ’ শীর্ষক এক সমন্বয় সভা থেকে এ দাবি জানায় সভার আয়োজক নেটওয়ার্ক অব পিএলএইচআইভি (এনওপি), অভিবাসী কর্মী উন্নয়ন প্রোগ্রাম ও আশার আলো সোসাইটি।
আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টায় বাংলাদেশ গার্লস গাইড অ্যাসোসিয়েশন মিলনায়তনে ‘সামাজিক সুরক্ষা ও মানবাধিকার নিশ্চিত করে, অসমতা দূর করি ও পিএল এইচআইভি/এইডস নির্মূল করি’—প্রতিপাদ্য সামনে রেখে এ সভার আয়োজন করা হয়। সভা থেকে পিএলএইচআইভি জনগোষ্ঠীর সঠিক সংখ্যা নির্ধারণ করে তাদের সবাইকে চিকিৎসার আওতায় নিয়ে আসার পাশাপাশি তাদের জন্য ওষুধ ও অন্যান্য চিকিৎসাসেবা সহজলভ্য ও বৈষম্যহীন করাসহ ১১ দফা দাবি জানানো হয়।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নাছিমা বেগম। আক্রান্ত না হওয়ার ক্ষেত্রে সচেতনতা বৃদ্ধি ও আক্রান্ত ব্যক্তির সঠিক চিকিৎসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘মানুষ যদি একে অপরের পাশে দাঁড়ায় তাহলেই অধিকার আদায় করা সম্ভব। সরকার যে একা সব করতে পারবে—এমন নয়। আপনাদের দাবির সঙ্গে আমিও সহমত প্রকাশ করছি। মানবাধিকারের দৃষ্টিকোণ থেকে সবারই সম্মানের সঙ্গে বেঁচে থাকার অধিকার আছে।’
অনুষ্ঠানে নিজেদের অধিকার আদায়ের দাবি তুলে ধরেন বিভিন্ন কমিউনিটির প্রধানেরা। কর্মক্ষমতা ও কর্মদক্ষতা দিয়ে সমাজে এইচআইভিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের বিবেচনার দাবি জানিয়ে পিএলএইচআইভি কমিউনিটি প্রধান আহসানুল আলম কিশোর বলেন, ‘বেঁচে থাকতে অনেকেই পারে। কিন্তু আমরা সম্মানের সঙ্গে বেঁচে থাকতে চাই। আমরা এইচআইভি পজিটিভ বললে সমাজে আমাদের বৈষম্যের শিকার হতে হয়। যে অসুখই হোক না কেন, এটা একটা অসুখ। আমরা এইচআইভি পজিটিভ হতে পারি; কিন্তু এই উন্নয়নশীল জাতির উন্নয়নে আমরাও ভূমিকা রাখতে চাই।’
শুরুতে এইচআইভি টেস্টিং বুথ ও গণস্বাক্ষর কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন সভার সভাপতি স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাজী জেবুন্নেছা বেগম। তিনি বলেন, ‘একটি জাতি কখনোই উন্নতি করতে পারে না, যখন সেখানের কোনো একটি গোষ্ঠী পিছিয়ে পড়ে। প্রথমে পরিবারের সঙ্গে লড়ে পরে সমাজের সঙ্গে নিজের অধিকার নিয়ে লড়তে হবে। নিজেকে উপযুক্ত করে গড়ে তোলার চেষ্টা করে অধিকার আদায়ের লড়াইয়ের কথা উল্লেখ করেন কাজী জেবুন্নেছা বেগম। আক্রান্ত ব্যক্তির ওপর যেমন সমাজের দায়িত্ব আছে, তেমনি আক্রান্ত ব্যক্তিরও সমাজের প্রতি দায়িত্ব আছে।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সমাজসেবা অধিদপ্তরের পরিচালক, ইউএনএইড বাংলাদেশের কর্মকর্তাসহ সরকারি-বেসরকারি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা।
প্রতিবন্ধী ব্যবসায়ী সাইফুল ইসলামের কাছে ১ লাখ টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ উঠেছে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলার রতনকান্দি ইউনিয়ন যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ রানাসহ বেশ কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় সিরাজগঞ্জ জেলা বিএনপির পক্ষ থেকে ১০ সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। আগামী তিন দিনের মধ্যে জেলা বিএনপির..
১৮ মিনিট আগেইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্র ইউনিয়নের ১৯তম কাউন্সিল সম্পন্ন হয়েছে। এতে সভাপতি পদে চারুকলা বিভাগের শিক্ষার্থী নূর আলম ও হিসাববিজ্ঞান বিভাগের আহমাদ গালিব সাধারণ সম্পাদক মনোনীত হয়েছেন।
২০ মিনিট আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, ‘আমরা সফলভাব স্বৈরাচার সরকারকে পতন ঘটাতে পেরেছি। কিন্তু আমরা সফলভাবে রাষ্ট্র গঠন করতে পারিনি। আমাদের এখন রাষ্ট্র গঠনের দিকে মনোযোগ দিতে হবে।’ আজ রোববার (২০ জুলাই) রাতে নগরের বিপ্লব উদ্যানে আয়োজিত এনসিপির জুলাই পদযাত্রা ও সমাবেশে
৪৩ মিনিট আগেনানা পরাশক্তি চট্টগ্রামের দিকে চোখ তুলে তাকাচ্ছে। আমরা হুঁশিয়ারি দিতে চাই—চট্টগ্রাম বাংলাদেশের জাতীয় নিরাপত্তার অংশ, চট্টগ্রাম বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের ভিত্তি। এই চট্টগ্রামের দিকে যদি কেউ চোখ তুলে তাকায়, তা হলে সারা দেশের মানুষ একসঙ্গে বিদ্রোহ ঘোষণা করবে।
১ ঘণ্টা আগে