কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
আইটেক দিবস ২০২১ পালন করেছে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন। হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, ৫৭তম ভারতীয় কারিগরি এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা (আইটেক) দিবস উদযাপন উপলক্ষে ঢাকার বাংলাদেশ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটে একটি অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সেই সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
১৯৬৪ সালে ভারতীয় কারিগরি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা কৌশল কাঠামোর আওতায় ভারতের উন্নয়ন সহযোগিতা কর্মসূচির অংশ হিসেবে আইটেক কর্মসূচি প্রচলিত হয়। যার মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে ভারতের উন্নয়ন অভিজ্ঞতা ও উপযুক্ত প্রযুক্তিগত সুবিধা দেওয়া হয়। প্রতি বছর হিসাব, নিরীক্ষা, ব্যবস্থাপনা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ, গ্রামীণ উন্নয়ন, সংসদীয় বিষয়াবলীর মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ কোর্সের জন্য ১৬১টি সহযোগী দেশে ১০ হাজারের বেশি প্রশিক্ষণ পর্বের আয়োজন করা হয়।
আইটেক সহযোগিতায় বাংলাদেশ প্রধানতম এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। গত বছর করোনা মহামারীর কারণে ই-আইটেকের অধীনে বেশ কয়েকটি ভার্চুয়াল কোর্সের আয়োজন করা হয়েছিল। এসব কোর্সের মধ্যে ছিল প্রথম সারির বিভিন্ন ভারতীয় ইনস্টিটিউটে নারীকেন্দ্রিক প্রোগ্রাম, কোভিড ব্যবস্থাপনা, সুশাসন অনুশীলন, ডেটা অ্যানালিটিক্স, দূর অনুধাবন, অ্যাডাল্ট হেপাটোলজি ইত্যাদি বিষয়ক কোর্স।
২০০৭ সাল থেকে আইটেক কর্মসূচির অধীনে চার হাজারের বেশি বাংলাদেশি তরুণ পেশাজীবী ভারতে এ ধরনের বিশেষায়িত স্বল্প ও মধ্যমেয়াদি কোর্স সম্পন্ন করেছে।
বিশিষ্ট অতিথিদের পাশাপশি ছাড়াও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে প্রায় ১০০ জন সাবেক আইটেক শিক্ষার্থী আইটেক দিবসে উপস্থিত ছিলেন। চলমান মহামারি বিধিনিষেধ বিবেচনায় সীমিত পরিসরে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
আইটেক দিবস ২০২১ পালন করেছে ঢাকার ভারতীয় হাইকমিশন। হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, ৫৭তম ভারতীয় কারিগরি এবং অর্থনৈতিক সহযোগিতা (আইটেক) দিবস উদযাপন উপলক্ষে ঢাকার বাংলাদেশ ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউটে একটি অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে। শিক্ষা উপমন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। সেই সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী।
১৯৬৪ সালে ভারতীয় কারিগরি ও অর্থনৈতিক সহযোগিতা কৌশল কাঠামোর আওতায় ভারতের উন্নয়ন সহযোগিতা কর্মসূচির অংশ হিসেবে আইটেক কর্মসূচি প্রচলিত হয়। যার মাধ্যমে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে ভারতের উন্নয়ন অভিজ্ঞতা ও উপযুক্ত প্রযুক্তিগত সুবিধা দেওয়া হয়। প্রতি বছর হিসাব, নিরীক্ষা, ব্যবস্থাপনা, ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোগ, গ্রামীণ উন্নয়ন, সংসদীয় বিষয়াবলীর মতো বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রশিক্ষণ কোর্সের জন্য ১৬১টি সহযোগী দেশে ১০ হাজারের বেশি প্রশিক্ষণ পর্বের আয়োজন করা হয়।
আইটেক সহযোগিতায় বাংলাদেশ প্রধানতম এবং গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। গত বছর করোনা মহামারীর কারণে ই-আইটেকের অধীনে বেশ কয়েকটি ভার্চুয়াল কোর্সের আয়োজন করা হয়েছিল। এসব কোর্সের মধ্যে ছিল প্রথম সারির বিভিন্ন ভারতীয় ইনস্টিটিউটে নারীকেন্দ্রিক প্রোগ্রাম, কোভিড ব্যবস্থাপনা, সুশাসন অনুশীলন, ডেটা অ্যানালিটিক্স, দূর অনুধাবন, অ্যাডাল্ট হেপাটোলজি ইত্যাদি বিষয়ক কোর্স।
২০০৭ সাল থেকে আইটেক কর্মসূচির অধীনে চার হাজারের বেশি বাংলাদেশি তরুণ পেশাজীবী ভারতে এ ধরনের বিশেষায়িত স্বল্প ও মধ্যমেয়াদি কোর্স সম্পন্ন করেছে।
বিশিষ্ট অতিথিদের পাশাপশি ছাড়াও সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে প্রায় ১০০ জন সাবেক আইটেক শিক্ষার্থী আইটেক দিবসে উপস্থিত ছিলেন। চলমান মহামারি বিধিনিষেধ বিবেচনায় সীমিত পরিসরে এই কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তে গুরুতর দগ্ধ সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী মাহতাব রহমান ভূঁইয়া (১৫) মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে। রাজধানীর জাতীয় বার্ন ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে অচেতন হয়ে পড়ে আছে সে। হাসপাতালের বাইরে দাঁড়িয়ে অসহায় বাবা মিনহাজুর রহমান ভূঁইয়া বারবার ছেলের নাম ধরে
৪ মিনিট আগেপ্রায় ৫ ঘণ্টা অবরুদ্ধের পর আইন উপদেষ্টা ও শিক্ষা উপদেষ্টা পুলিশ পাহারায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে থেকে বের হন। তবে প্রধান সড়কে তাঁদের গাড়িবহর উঠতেই বাইরে থাকা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভের মুখে ফের তাঁদের আটকে দেওয়া হয়। আজ মঙ্গলবার (২২ জুলাই) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে ক্যাম্পাস থেকে বের হন তাঁরা।
১০ মিনিট আগেমাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তের পর শিক্ষার্থীদের বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ হারানো শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী তাঁর নিজ গ্রামে শিক্ষানুরাগী হিসেবে পরিচিত ছিলেন। আজ মঙ্গলবার নীলফামারীর ডিমলায় ওই শিক্ষকের গ্রামের লোকজনের কাছে এ কথা জানা যায়।
১১ মিনিট আগেগয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, ‘সবাই আমরা শোকাহত, কোনো ভাষা নাই। এই ক্ষতি পূরণ হওয়ার নয়। মৃত্যু মনে হয় ২৭ ছাড়িয়েছে। যারা বেঁচে থাকবে, তারাও সুস্থ জীবন যাপন করতে পারবে না। যে শিশুরা মরে গেল, তাদের মা-বাবার চোখের জল কী দিয়ে পূরণ করব?’
৩০ মিনিট আগে