শরীয়তপুর প্রতিনিধি
শরীয়তপুরে কালবৈশাখীতে ছিঁড়ে পড়া বিদ্যুতের তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে সানজিদা (৭) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শরীয়তপুরের গোসাইরহাট পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের হাটুরিয়া বাগানবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
সানজিদা ওই গ্রামের ভ্যানচালক মো. মনির খান ও খাদিজা বেগম দম্পতির মেয়ে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শরীয়তপুরের বিভিন্ন উপজেলার ওপর দিয়ে কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যায়। ঝড়ে একাধিক স্থানে বিদ্যুতের তার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাড়ির পাশের পরিত্যক্ত একটি ভিটার ওপর পড়ে ছিল বিদ্যুতের তার। সকালে সেখান দিয়ে একা খালার বাড়ি যাচ্ছিল শিশুটি।
পথে ঝড়ে বিদ্যুতের ছিঁড়ে পড়া তারের ওপর পা পড়লে বিদ্যুতায়িত হয় শিশু সানজিদা। এ সময় কিছুটা দূরে খেলছিল কয়েকটি শিশু। তারা দেখে চিৎকার করলে স্থানীয়রা শিশুটিকে উদ্ধার করে গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত সানজিদার চাচা মো. রাকিব বলেন, ‘বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন যদি ছিঁড়ে যাওয়া তার ঠিক করে রাখত অথবা বিদ্যুতের সংযোগ বন্ধ রাখত, তাহলে আমার ভাতিজির করুণ মৃত্যু হতো না। এর বিচার কার কাছে দেব?’
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পুষ্পেন দেবনাথ বলেন, বিদ্যুতায়িত হয়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ বিষয়ে শিশুর পরিবারের কোনো অভিযোগ নেই। তারা ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের আবেদন করেন। তখন লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা হবে।
এদিকে শরীয়তপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মো. আলতাপ হোসেন বলেন, ‘ছিঁড়ে যাওয়া তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক শিশু মারা যাওয়ার সংবাদ একটু আগে জানতে পেরেছি। বিষয়টি দুঃখজনক। যদি বিদ্যুৎ অফিসের গাফিলতির কারণে এমন ঘটনা ঘটে থাকে, তাহলে নিহতের পরিবারের আবেদনের ভিত্তিতে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।’
শরীয়তপুরে কালবৈশাখীতে ছিঁড়ে পড়া বিদ্যুতের তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে সানজিদা (৭) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে শরীয়তপুরের গোসাইরহাট পৌরসভার ৯ নম্বর ওয়ার্ডের হাটুরিয়া বাগানবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
সানজিদা ওই গ্রামের ভ্যানচালক মো. মনির খান ও খাদিজা বেগম দম্পতির মেয়ে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার বিকেল থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত শরীয়তপুরের বিভিন্ন উপজেলার ওপর দিয়ে কালবৈশাখী ঝড় বয়ে যায়। ঝড়ে একাধিক স্থানে বিদ্যুতের তার ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বাড়ির পাশের পরিত্যক্ত একটি ভিটার ওপর পড়ে ছিল বিদ্যুতের তার। সকালে সেখান দিয়ে একা খালার বাড়ি যাচ্ছিল শিশুটি।
পথে ঝড়ে বিদ্যুতের ছিঁড়ে পড়া তারের ওপর পা পড়লে বিদ্যুতায়িত হয় শিশু সানজিদা। এ সময় কিছুটা দূরে খেলছিল কয়েকটি শিশু। তারা দেখে চিৎকার করলে স্থানীয়রা শিশুটিকে উদ্ধার করে গোসাইরহাট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানকার চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত সানজিদার চাচা মো. রাকিব বলেন, ‘বিদ্যুৎ অফিসের লোকজন যদি ছিঁড়ে যাওয়া তার ঠিক করে রাখত অথবা বিদ্যুতের সংযোগ বন্ধ রাখত, তাহলে আমার ভাতিজির করুণ মৃত্যু হতো না। এর বিচার কার কাছে দেব?’
গোসাইরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) পুষ্পেন দেবনাথ বলেন, বিদ্যুতায়িত হয়ে এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এ বিষয়ে শিশুর পরিবারের কোনো অভিযোগ নেই। তারা ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশ দাফনের আবেদন করেন। তখন লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা হবে।
এদিকে শরীয়তপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির জেনারেল ম্যানেজার মো. আলতাপ হোসেন বলেন, ‘ছিঁড়ে যাওয়া তারে বিদ্যুতায়িত হয়ে এক শিশু মারা যাওয়ার সংবাদ একটু আগে জানতে পেরেছি। বিষয়টি দুঃখজনক। যদি বিদ্যুৎ অফিসের গাফিলতির কারণে এমন ঘটনা ঘটে থাকে, তাহলে নিহতের পরিবারের আবেদনের ভিত্তিতে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।’
রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল ও কলেজ ক্যাম্পাসে বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানটি বিধ্বস্ত হওয়ার প্রায় ১ ঘণ্টা পর উদ্ধার করা হয় এর পাইলট ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মো. তৌকির ইসলামকে। তখনো তাঁর দেহে প্রাণ ছিল। প্যারাস্যুট না খোলায় পাইলট অনিয়ন্ত্রিত গতিতে মূল দুর্ঘটনাস্থলের অদূরেই পড়ে গুরুতর আহত হন। তবে ভয়াবহ..
৫ ঘণ্টা আগেঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের গৌরনদীর ভুরঘাটা বাসস্ট্যান্ড থেকে উজিরপুরের জয়শ্রী পর্যন্ত ২৩ কিলোমিটার অংশে প্রায় ৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে সংস্কারকাজ করা হচ্ছে। কিন্তু সেই কাজ শেষ না হতেই আবার অসংখ্য খানাখন্দ সৃষ্টি হয়েছে। এতে প্রতিদিনই ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে শত শত দূরপাল্লার বাস, ট্রাকসহ স্থানীয় যানবাহন।
৫ ঘণ্টা আগেআসল দুধের সঙ্গে সোডা, পাম তেল, ডিটারজেন্ট, হাইড্রোজেন পার-অক্সাইডসহ বিভিন্ন উপাদান মিশিয়ে বিপুল পরিমাণ ভেজাল দুধ তৈরি করা হতো। সরবরাহ করা হতো স্থানীয় প্রাণ দুগ্ধ সংগ্রহ কেন্দ্রে। সেই দুধ চলে যেত রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশে।
৫ ঘণ্টা আগেগ্রামীণ এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে মুরগির খামার। সেই খামারের গন্ধ ছড়িয়ে পড়ছে বসতবাড়িতে। এখানেই শেষ নয়, মুরগির বিষ্ঠা ফেলা হচ্ছে গ্রামের খালে। এতে দুর্গন্ধ যেমন ছড়াচ্ছে, তেমনি নষ্ট হচ্ছে জলাধারের পরিবেশ। এলাকাবাসী অভিযোগ করলে দেওয়া হচ্ছে হুমকি। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পদক্ষেপ নেওয়ার পরও থামছে না পরিবেশদূষণ।
৫ ঘণ্টা আগে