নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বসিলায় খাল উদ্ধারে দ্বিতীয় দিনের মতো উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। এ সময় কাটাসুর খালের শাখা খাল লাউতলা খালের অবৈধ স্থাপনায় উচ্ছেদ করা হয়। আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চালানো হয় এই অভিযান।
অভিযানে খালের শুরুর দিকের দুটি বড় মার্কেট, আশপাশের গ্যারেজ ও বিভিন্ন দোকানপাট গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। খালের ওপর ৫ একর জায়গা দখল করে তৈরি হয়েছিল ট্রাকস্ট্যান্ড। সেখানে রাখা হতো শত শত ট্রাক। সেই ট্রাকগুলো সরিয়ে পুরোনো খালের নকশা অনুসারে আবার খাল কাটা শুরু করেছে সিটি করপোরেশন।
এ বিষয়ে ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, অবৈধ দখলদারদের নামে কোনো বৈধ নোটিশ ইস্যু করা হবে না। বিনা নোটিশেই তাঁদের উচ্ছেদ করা হবে।
মেয়র বলেন, খালটির দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ যা থাকার কথা, বাস্তবে তার কিছুই নেই। অবৈধভাবে দখল ও স্থাপনা নির্মাণ করে খালটির অস্তিত্বই বিলীন করে দেওয়া হয়েছে। তাই প্রায় আড়াই কিলোমিটার দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট খালটিকে উদ্ধার করে বুড়িগঙ্গা নদীর সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। এরই মধ্যে যারা অবৈধভাবে খাল দখল করে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করেছেন তাঁদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে অবৈধ দখল ছেড়ে দিতে হবে। অন্যথায় অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ স্থাপনাগুলো ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে।
তবে কোনো ধরনের নোটিশ ছাড়াই এই অভিযান চালানোতে বিপাকে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ীরা। তাঁদের অভিযোগ, কোনো ধরনের নোটিশ ছাড়াই এই অভিযান চালানো হয়েছে। এর ফলে তাঁরা তাঁদের অনেক জিনিসপত্র সরিয়ে নিতে পারেননি। তবে খালে যারা মাটি ভরাট করে জায়গা ভাড়া দিয়েছেন, তাঁদের কাউকে পাওয়া যায়নি। ভাড়াটিয়ারাও তাদের কথিত মালিকদের খুঁজে পাচ্ছেন না।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সেলিম রেজা, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ আমিরুল ইসলাম, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমোডর এস এম শরিফ-উল ইসলাম, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক, স্থানীয় কাউন্সিলর আসিফ আহমেদ প্রমুখ।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বসিলায় খাল উদ্ধারে দ্বিতীয় দিনের মতো উচ্ছেদ অভিযান চালিয়েছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি)। এ সময় কাটাসুর খালের শাখা খাল লাউতলা খালের অবৈধ স্থাপনায় উচ্ছেদ করা হয়। আজ সোমবার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত চালানো হয় এই অভিযান।
অভিযানে খালের শুরুর দিকের দুটি বড় মার্কেট, আশপাশের গ্যারেজ ও বিভিন্ন দোকানপাট গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। খালের ওপর ৫ একর জায়গা দখল করে তৈরি হয়েছিল ট্রাকস্ট্যান্ড। সেখানে রাখা হতো শত শত ট্রাক। সেই ট্রাকগুলো সরিয়ে পুরোনো খালের নকশা অনুসারে আবার খাল কাটা শুরু করেছে সিটি করপোরেশন।
এ বিষয়ে ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেন, অবৈধ দখলদারদের নামে কোনো বৈধ নোটিশ ইস্যু করা হবে না। বিনা নোটিশেই তাঁদের উচ্ছেদ করা হবে।
মেয়র বলেন, খালটির দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ যা থাকার কথা, বাস্তবে তার কিছুই নেই। অবৈধভাবে দখল ও স্থাপনা নির্মাণ করে খালটির অস্তিত্বই বিলীন করে দেওয়া হয়েছে। তাই প্রায় আড়াই কিলোমিটার দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট খালটিকে উদ্ধার করে বুড়িগঙ্গা নদীর সঙ্গে সংযুক্ত করা হবে। এরই মধ্যে যারা অবৈধভাবে খাল দখল করে বিভিন্ন স্থাপনা নির্মাণ করেছেন তাঁদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে অবৈধ দখল ছেড়ে দিতে হবে। অন্যথায় অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ স্থাপনাগুলো ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে।
তবে কোনো ধরনের নোটিশ ছাড়াই এই অভিযান চালানোতে বিপাকে পড়েছেন স্থানীয় বাসিন্দা ও ব্যবসায়ীরা। তাঁদের অভিযোগ, কোনো ধরনের নোটিশ ছাড়াই এই অভিযান চালানো হয়েছে। এর ফলে তাঁরা তাঁদের অনেক জিনিসপত্র সরিয়ে নিতে পারেননি। তবে খালে যারা মাটি ভরাট করে জায়গা ভাড়া দিয়েছেন, তাঁদের কাউকে পাওয়া যায়নি। ভাড়াটিয়ারাও তাদের কথিত মালিকদের খুঁজে পাচ্ছেন না।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) সেলিম রেজা, প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মুহাম্মদ আমিরুল ইসলাম, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা কমোডর এস এম শরিফ-উল ইসলাম, প্রধান সম্পত্তি কর্মকর্তা মো. মোজাম্মেল হক, স্থানীয় কাউন্সিলর আসিফ আহমেদ প্রমুখ।
নরসিংদীর রায়পুরায় সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী সোহেল মিয়ার সহযোগী দুই নারীকে আটক এবং অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার করেছে থানা-পুলিশ।
২৫ মিনিট আগেতিনি বলেন, ‘যারা চাঁদাবাজ, সন্ত্রাসী—তাদের তো অ্যারেস্ট করতে হবে। মানুষকে তো স্বস্তিতে রাখতে হবে। মানুষ বিগত দিনগুলোতে সাফার করেছে, যার জন্য মানুষের মধ্যে ক্ষোভ ছিল। এখন আমরা যদি এই ক্ষোভের জায়গাগুলো না কমাতে পারি, যদি এখনো স্বস্তিতে না রাখতে পারি, তাহলে তো ভবিষ্যতে আবার মানুষকে রাস্তায় নামতে হবে।
২৮ মিনিট আগে৫ আগস্টের পর রাজৈর থানায় হামলা, ভাঙচুর, লুটপাট ও বোমা বিস্ফোরণের একটি মামলা দায়ের করেন রাজৈর উপজেলার ইশিবপুর ইউনিয়নের পাঠানকান্দি গ্রামের শাহ আলম শেখ ওরফে কোব্বাস শেখ। এ মামলায় বীর মুক্তিযোদ্ধা ইউসুফ আলী মিয়াকে ৬৪ নম্বর আসামি করা হয়। পরে উচ্চ আদালত (হাইকোর্ট) থেকে জামিন পেলেও পরবর্তীকালে মাদারীপুর
১ ঘণ্টা আগেআটককৃতদের কাছ থেকে পাঁচটি ইয়াবা ট্যাবলেট, দুই গ্রাম গাঁজা, পাঁচটি এক্সপেন্ডেবল ব্যাটন, দুটি চায়নিজ কুড়াল, একটি ছুরি, একটি রামদা, দুটি ককটেল, চারটি ভুয়া আইডি কার্ড, তিনটি খালি পিস্তলের কার্তুজ, ১২টি মোবাইল ফোন ও চারটি লাইটার উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগে