নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্তমানে বাংলাদেশ কঠিন সংকটে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতিবিদ ও রাজনীতি বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ। তিনি বলেন, ‘এই সংকট থেকে উত্তরণ কীভাবে হবে সেটি আট–দশটি দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন দেখে নিঃসন্দেহে নিরূপণ করতে পারব না। আমাদেরই আমাদের পথ চয়ন করত হবে, নিরূপণ করতে হবে, খুঁজে বের করতে হবে।’
আজ শনিবার আত্মজীবনী ‘আমার জীবন আমার সংগ্রাম’ বইয়ের পাঠ উন্মোচন ও আলোচনা সভায় অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ এসব কথা বলেন। জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে বাঙ্গালা গবেষণা।
নিজের বইয়ের পাঠ উন্মোচন অনুষ্ঠানের আলোচনায় ড. মাহবুব উল্লাহ আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের লক্ষ্য খুব সীমিত। লক্ষ্যটা হচ্ছে—একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চাই, যে বাংলাদেশে আমরা কথা বলতে পারব, মুক্তভাবে মত প্রকাশ করতে পারব, আমাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে পারব—এগুলো নিয়ে আমাদের চিন্তা করতে হবে।’
এই বই এবং মাহবুব উল্লাহ সম্পর্কে ইংরেজি দৈনিক নিউ এইজ–এর সম্পাদক নুরুল কবির বলেন, ‘এই বইটা পড়লে বোঝা যায়, মাহবুব উল্লাহ ভাইয়ের জীবনটাকে তাৎপর্যপূর্ণ করার জন্য তার অন্তর্গত প্রণোদনা ছিল। বইটা পড়ে আমি তিনটা পর্বে ভাগ করতে পারি। একটা হলো কলেজজীবন, আরেকটা হচ্ছে তাঁর সক্রিয় ছাত্র রাজনীতির জীবন। যা ছিল বাংলাদেশ সৃষ্টি লগ্নের আগের সময় এবং আরেকটা হলো, স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে বর্তমান প্রেক্ষাপট।’
কবি ও সাংবাদিক সোহরাব হাসান বলেন, ‘মাহবুব উল্লাহ দেশের উনসত্তরের নায়ক, দেশের অন্যতম প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ। তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। কিন্তু সেটিই তাঁর একমাত্র পরিচয় নয়। তিনি সারা জীবন যে লক্ষ্য নিয়ে মানবমুক্তির জন্য কাজ করেছেন সেই মানবমুক্তি বা বাংলাদেশের মুক্তি কতটা এসেছে...। আমার মনে হচ্ছে, তাঁর বইয়ের দুটি অংশ—একটি হচ্ছে জীবন, অন্যটি হচ্ছে সংগ্রাম।’
দীর্ঘ এই বইতে তৎকালীন ও বর্তমান রাজনীতির নানা প্রেক্ষাপট উঠে এসেছে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অর্থনীতিবিদ ড. সালেহ উদ্দিন বলেন, ‘এত বড় বইটিতে তিনি শুধু জীবন সম্পর্কে বলেন নাই; খুব স্পষ্টভাবে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতি, বাংলাদেশের রাজনীতি এবং বর্তমান প্রেক্ষাপট নিয়েও আলোচনা করেছেন।’
বইটির প্রকাশক আফজালুল বাশার বলেন, ‘এই বইটা পড়লে মনে হয়, এতে কি মাহমুদউল্লাহ ভাইয়ের জীবনী পড়তেছি নাকি গত ৬০ বছরের ইতিহাস পড়তেছি!’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. দিলারা চৌধুরী এবং জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) সভাপতি মোস্তফা জামাল হায়দার প্রমুখ।
বর্তমানে বাংলাদেশ কঠিন সংকটে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন অর্থনীতিবিদ ও রাজনীতি বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ। তিনি বলেন, ‘এই সংকট থেকে উত্তরণ কীভাবে হবে সেটি আট–দশটি দেশের গণতান্ত্রিক আন্দোলন দেখে নিঃসন্দেহে নিরূপণ করতে পারব না। আমাদেরই আমাদের পথ চয়ন করত হবে, নিরূপণ করতে হবে, খুঁজে বের করতে হবে।’
আজ শনিবার আত্মজীবনী ‘আমার জীবন আমার সংগ্রাম’ বইয়ের পাঠ উন্মোচন ও আলোচনা সভায় অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ এসব কথা বলেন। জাতীয় প্রেসক্লাবের জহুর হোসেন চৌধুরী হলে এই আলোচনা সভার আয়োজন করে বাঙ্গালা গবেষণা।
নিজের বইয়ের পাঠ উন্মোচন অনুষ্ঠানের আলোচনায় ড. মাহবুব উল্লাহ আরও বলেন, ‘এই মুহূর্তে আমাদের লক্ষ্য খুব সীমিত। লক্ষ্যটা হচ্ছে—একটি গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ চাই, যে বাংলাদেশে আমরা কথা বলতে পারব, মুক্তভাবে মত প্রকাশ করতে পারব, আমাদের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করতে পারব—এগুলো নিয়ে আমাদের চিন্তা করতে হবে।’
এই বই এবং মাহবুব উল্লাহ সম্পর্কে ইংরেজি দৈনিক নিউ এইজ–এর সম্পাদক নুরুল কবির বলেন, ‘এই বইটা পড়লে বোঝা যায়, মাহবুব উল্লাহ ভাইয়ের জীবনটাকে তাৎপর্যপূর্ণ করার জন্য তার অন্তর্গত প্রণোদনা ছিল। বইটা পড়ে আমি তিনটা পর্বে ভাগ করতে পারি। একটা হলো কলেজজীবন, আরেকটা হচ্ছে তাঁর সক্রিয় ছাত্র রাজনীতির জীবন। যা ছিল বাংলাদেশ সৃষ্টি লগ্নের আগের সময় এবং আরেকটা হলো, স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে বর্তমান প্রেক্ষাপট।’
কবি ও সাংবাদিক সোহরাব হাসান বলেন, ‘মাহবুব উল্লাহ দেশের উনসত্তরের নায়ক, দেশের অন্যতম প্রখ্যাত অর্থনীতিবিদ। তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। কিন্তু সেটিই তাঁর একমাত্র পরিচয় নয়। তিনি সারা জীবন যে লক্ষ্য নিয়ে মানবমুক্তির জন্য কাজ করেছেন সেই মানবমুক্তি বা বাংলাদেশের মুক্তি কতটা এসেছে...। আমার মনে হচ্ছে, তাঁর বইয়ের দুটি অংশ—একটি হচ্ছে জীবন, অন্যটি হচ্ছে সংগ্রাম।’
দীর্ঘ এই বইতে তৎকালীন ও বর্তমান রাজনীতির নানা প্রেক্ষাপট উঠে এসেছে মন্তব্য করে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অর্থনীতিবিদ ড. সালেহ উদ্দিন বলেন, ‘এত বড় বইটিতে তিনি শুধু জীবন সম্পর্কে বলেন নাই; খুব স্পষ্টভাবে পূর্ব পাকিস্তানের রাজনীতি, বাংলাদেশের রাজনীতি এবং বর্তমান প্রেক্ষাপট নিয়েও আলোচনা করেছেন।’
বইটির প্রকাশক আফজালুল বাশার বলেন, ‘এই বইটা পড়লে মনে হয়, এতে কি মাহমুদউল্লাহ ভাইয়ের জীবনী পড়তেছি নাকি গত ৬০ বছরের ইতিহাস পড়তেছি!’
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক ড. দিলারা চৌধুরী এবং জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) সভাপতি মোস্তফা জামাল হায়দার প্রমুখ।
গোপালগঞ্জে বাস ও ট্রাকের সংঘর্ষে নিহতের সংখ্যা বেড়ে তিনজন হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে ১৪ জন যাত্রী। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ফুকরা এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
৪ মিনিট আগেচট্টগ্রামের অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গরুর নিলাম অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (১৫ মে) বিকেল সাড়ে ৪টায় এ নিলাম হয়। এতে ২টি গাভী ও ১টি বাছুর চট্টগ্রাম আদালতেরই আইনজীবী মোহাম্মদ ফরিদুল আলম কিনে নেন।
২২ মিনিট আগেনাটোরের নলডাঙ্গার বারনই নদীতে গোঁসলে নেমে নিখোঁজের ১৭ ঘণ্টা পর রিমি খাতুন নামের এক শিশুর ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করেছে এলাকাবাসী ও রাজশাহী ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরী দল।
৩৯ মিনিট আগেরাজধানীর বনানীতে অজ্ঞাত গাড়ির ধাক্কায় এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আনুমানিক ৩২ বছর বয়সী ওই নারীর পরিচয় জানা যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত আড়াইটার দিকে নৌবাহিনী সদর দপ্তরের সামনের সড়কে এ ঘটনা ঘটে। মুমূর্ষু অবস্থায় পুলিশ সদস্যরা ওই নারীকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসলে চিকিৎসক ভোর ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা
৪৪ মিনিট আগে