ঢাবি প্রতিনিধি
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন, সেই আইনের শাসন এখন ধরে রাখতে হবে।’
আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের মাঠে ‘বাংলাদেশ আইন সমিতি’–এর ৩৬ তম বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্র এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যাকাণ্ডের পর কোনো এজাহার দায়ের করা হয়নি। অথচ কোনো হত্যাকাণ্ড অথবা অপরাধ হলে এজাহার হয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আঠারো জনকে হত্যা করা হলেও কোনো মামলা হয়নি। বঙ্গবন্ধু কন্যা ক্ষমতায় এসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার করার মাধ্যমে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন। আইনের শাসন চলছে, আইনের শাসনের চেতনা ধরে রাখতে দলমত-নির্বিশেষে কাজ করা দরকার।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনাদের (আইন সমিতির সদস্যরা) ওপর অনেক আস্থা। আপনাদের মাধ্যমে আইনের শাসন আরও দৃঢ় হবে বলে বিশ্বাস রাখি, আপনারা শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার কাজ জারি রাখুন।’
বাংলাদেশ আইন সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট একেএম আফজাল উল-মুনীর সভাপতিত্বে বার্ষিক সম্মেলন উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
উপাচার্য বলেন, ‘আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ সংরক্ষণে সমিতির সদস্যরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। মহান মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে দেশের অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের এই ধারাকে আরও বেগবান করার জন্য আইন সমিতির সদস্যরা অগ্রগণ্য ভূমিকা রাখবেন।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সীমা জামান, সম্মেলনের আহ্বায়ক ও ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব অ্যাডভোকেট মোল্লা মোহাম্মদ আবু কাওছার ও আইন সমিতির সাধারণ সম্পাদক কেশব রায় চৌধুরী প্রমুখ বক্তব্য দেন।
সম্মেলনে আইন সমিতির সদস্যরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করেন।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন, সেই আইনের শাসন এখন ধরে রাখতে হবে।’
আজ শুক্রবার বিকেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদের মাঠে ‘বাংলাদেশ আইন সমিতি’–এর ৩৬ তম বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্র এ কথা বলেন।
আইনমন্ত্রী বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যাকাণ্ডের পর কোনো এজাহার দায়ের করা হয়নি। অথচ কোনো হত্যাকাণ্ড অথবা অপরাধ হলে এজাহার হয়। কিন্তু বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আঠারো জনকে হত্যা করা হলেও কোনো মামলা হয়নি। বঙ্গবন্ধু কন্যা ক্ষমতায় এসে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার করার মাধ্যমে দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছেন। আইনের শাসন চলছে, আইনের শাসনের চেতনা ধরে রাখতে দলমত-নির্বিশেষে কাজ করা দরকার।’
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আপনাদের (আইন সমিতির সদস্যরা) ওপর অনেক আস্থা। আপনাদের মাধ্যমে আইনের শাসন আরও দৃঢ় হবে বলে বিশ্বাস রাখি, আপনারা শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করার কাজ জারি রাখুন।’
বাংলাদেশ আইন সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট একেএম আফজাল উল-মুনীর সভাপতিত্বে বার্ষিক সম্মেলন উদ্বোধন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান।
উপাচার্য বলেন, ‘আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ও গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ সংরক্ষণে সমিতির সদস্যরা পেশাদারিত্বের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। মহান মুক্তিযুদ্ধের অসাম্প্রদায়িক চেতনা, গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে দেশের অপ্রতিরোধ্য উন্নয়নের এই ধারাকে আরও বেগবান করার জন্য আইন সমিতির সদস্যরা অগ্রগণ্য ভূমিকা রাখবেন।’
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সীমা জামান, সম্মেলনের আহ্বায়ক ও ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব অ্যাডভোকেট মোল্লা মোহাম্মদ আবু কাওছার ও আইন সমিতির সাধারণ সম্পাদক কেশব রায় চৌধুরী প্রমুখ বক্তব্য দেন।
সম্মেলনে আইন সমিতির সদস্যরা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং দেশাত্মবোধক গান পরিবেশন করেন।
‘যদি টাহা দিত তাইলে আমার বাবারে গুলি কইর্যা মারত না। আমার ছাওয়ালরে আইন্না দে রে... আমি টাহা চাই না রে...।’ এসব বলতে বলতে বিলাপ করছেন লিবিয়ায় নিহত আকাশ হাওলাদার ওরফে রাসেলের মা লিপিয়া বেগম।
২ ঘণ্টা আগেবইমেলার দ্বিতীয় দিন ছিল গতকাল। ঝকঝকে নতুন স্টল আর প্যাভিলিয়নগুলো এরই মধ্যে দর্শক-ক্রেতার পদচারণে মুখর। নতুন বইয়ের খোঁজখবর নিচ্ছেন বইপ্রেমীরা। নতুন বই অবশ্য আসা শুরু হয়েছে মাত্র। প্রকাশকদের ভাষ্য, সব বই মেলায়...
২ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দাবিতে গতকাল রোববার রাজধানীর চারটি স্থানে সড়ক অবরোধ করে আন্দোলন করেছেন শিক্ষার্থী, জুলাই অভ্যুত্থানের আহত ছাত্র-জনতা এবং চাকরিচ্যুত পুলিশ সদস্যরা। এতে মহানগরীর বড় এলাকাজুড়ে ব্যাপক যানজটের সৃষ্টি হয়।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনার সামনে অবস্থান নিয়েছেন জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে আহতরা। সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন, ক্ষতিপূরণের দাবিতে রোববার (২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টার দিকে পুলিশের ব্যারিকেড ভেঙে যমুনার সামনে তারা অবস্থান নেন। এর কয়েক মিনিট পরই আহতদের সঙ্গে কথা বলতে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী
৩ ঘণ্টা আগে