কক্সবাজার প্রতিনিধি
কক্সবাজারে উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় গুলিবিদ্ধ মোহাম্মদ সলিম (২৮) মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী। তিনি বলেন, সকালে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোহাম্মদ সলিমের মৃত্যু হয়েছে।
মোহাম্মদ সলিম কুতুপালং ৫ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের সি-২ ব্লকের বাসিন্দা রফিক উদ্দিনের ছেলে।
গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে স্বেচ্ছায় রাতের পাহারায় নিয়োজিত স্বেচ্ছাসেবকদের কাজ তদারকির সময় তাঁর ওপর হামলা চালানো হয়। উপজেলার কুতুপালং ৫ নম্বর রোহিঙ্গা শিবিরের সি-২ ব্লকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সলিম এ ব্লকের সাব মাঝি ছিলেন।
রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে মাদক চোরাচালান ও অস্ত্র বেচা-কেনা নিয়ে নিয়ে মিয়ানমারের দুই সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী এবং একাধিক সন্ত্রাসী দল সক্রিয় রয়েছে। এর জের ধরে ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছেন সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
রোহিঙ্গা শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (এডিআইজি) ছৈয়দ হারুনুর রশীদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সলিম সি-২ ব্লকের ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত সাব-মাঝি হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। রাতে ওই ব্লকের ‘স্বেচ্ছা পাহারায়’ নিয়োজিত কর্মীদের মাঠপর্যায়ে কাজের তদারকি করছিলেন। এ সময় মুখোশ পরিহিত ১০-১৫ জনের অজ্ঞাত একদল দুষ্কৃতকারী তাদের ওপর হামলা চালায়। হামলায় মোহাম্মদ সলিমকে লক্ষ্য করে দুষ্কৃতকারীরা উপর্যুপরি গুলি ছোড়ে। এতে তিনি গুলিবিদ্ধ হন।’
উপমহাপরিদর্শক ছৈয়দ হারুনুর রশীদ আরও বলেন, ‘খবর পেয়ে এপিবিএনের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগে দুষ্কৃতকারীরা পালিয়ে যায়। এরপর সলিমকে উদ্ধার করে প্রথমে কুতুপালং এমএসএফ হাসপাতাল ভর্তি করা হয়। এ সময় হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠান। সেখান থেকে রাতেই সলিমকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়।’
এ দিকে গতকাল বুধবার দুপুরে উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের বালুখালী ৮-ডব্লিউ নম্বর শিবিরের এ-৫৮ ব্লকে মিয়ানমারের দুই সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরসা ও আরএসওর মধ্যে গোলাগুলি ও সংঘর্ষ হয়েছে। ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
এ সময় দুই শিশু গুলিবিদ্ধ হয়। গুলিবিদ্ধ দুই শিশু শিশুকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল থেকে সন্ধ্যায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
কক্সবাজারে উখিয়ায় রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরে সশস্ত্র গোষ্ঠীর হামলায় গুলিবিদ্ধ মোহাম্মদ সলিম (২৮) মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (চমেক) চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন উখিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আলী। তিনি বলেন, সকালে চমেক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মোহাম্মদ সলিমের মৃত্যু হয়েছে।
মোহাম্মদ সলিম কুতুপালং ৫ নম্বর রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের সি-২ ব্লকের বাসিন্দা রফিক উদ্দিনের ছেলে।
গতকাল বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে স্বেচ্ছায় রাতের পাহারায় নিয়োজিত স্বেচ্ছাসেবকদের কাজ তদারকির সময় তাঁর ওপর হামলা চালানো হয়। উপজেলার কুতুপালং ৫ নম্বর রোহিঙ্গা শিবিরের সি-২ ব্লকে এ ঘটনা ঘটে। নিহত সলিম এ ব্লকের সাব মাঝি ছিলেন।
রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরে মাদক চোরাচালান ও অস্ত্র বেচা-কেনা নিয়ে নিয়ে মিয়ানমারের দুই সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী এবং একাধিক সন্ত্রাসী দল সক্রিয় রয়েছে। এর জের ধরে ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে এ হামলা চালানো হয় বলে জানিয়েছেন সেখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা।
রোহিঙ্গা শিবিরে নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত ১৪ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অধিনায়ক ও অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (এডিআইজি) ছৈয়দ হারুনুর রশীদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সলিম সি-২ ব্লকের ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত সাব-মাঝি হিসেবে দায়িত্বরত ছিলেন। রাতে ওই ব্লকের ‘স্বেচ্ছা পাহারায়’ নিয়োজিত কর্মীদের মাঠপর্যায়ে কাজের তদারকি করছিলেন। এ সময় মুখোশ পরিহিত ১০-১৫ জনের অজ্ঞাত একদল দুষ্কৃতকারী তাদের ওপর হামলা চালায়। হামলায় মোহাম্মদ সলিমকে লক্ষ্য করে দুষ্কৃতকারীরা উপর্যুপরি গুলি ছোড়ে। এতে তিনি গুলিবিদ্ধ হন।’
উপমহাপরিদর্শক ছৈয়দ হারুনুর রশীদ আরও বলেন, ‘খবর পেয়ে এপিবিএনের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগে দুষ্কৃতকারীরা পালিয়ে যায়। এরপর সলিমকে উদ্ধার করে প্রথমে কুতুপালং এমএসএফ হাসপাতাল ভর্তি করা হয়। এ সময় হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে পাঠান। সেখান থেকে রাতেই সলিমকে চমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়।’
এ দিকে গতকাল বুধবার দুপুরে উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের বালুখালী ৮-ডব্লিউ নম্বর শিবিরের এ-৫৮ ব্লকে মিয়ানমারের দুই সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরসা ও আরএসওর মধ্যে গোলাগুলি ও সংঘর্ষ হয়েছে। ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তাদের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে বলে জানা গেছে।
এ সময় দুই শিশু গুলিবিদ্ধ হয়। গুলিবিদ্ধ দুই শিশু শিশুকে কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতাল থেকে সন্ধ্যায় আশঙ্কাজনক অবস্থায় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর দিয়াবাড়িতে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের হায়দার আলী ভবনটির কাঠামোই দৃশ্যত সোমবারের বিপর্যয়কে এতটা প্রাণঘাতী করে তুলেছে। সরেজমিন ঘুরে এবং ভুক্তভোগী অভিভাবকদের সঙ্গে কথা বলে এমন ধারণাই পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেঝালকাঠি শহরের কিফাইতনগর এলাকায় দেড় কোটি টাকার বেশি ব্যয়ে নির্মিত আরসিসি সড়ক উদ্বোধনের মাত্র দুই মাসের মাথায় ধসে পড়েছে। খালের পাড়ঘেঁষা গাইড ওয়াল ভেঙে পড়ায় সড়কের একটি বড় অংশ এখন কার্যত শূন্যে ঝুলছে। ভারী যানবাহন চলাচলের ফলে পুরো রাস্তা ধসে পড়তে পারে, এমন আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
২ ঘণ্টা আগেস্বপ্নের দেশ ইতালি। সেখানে গিয়ে নিজেরসহ পরিবারের সব স্বপ্ন পূরণ করবেন। এই আশায় লিবিয়া হয়ে অবৈধভাবে ইউরোপের দেশটিতে যাওয়ার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ আছেন মাদারীপুরের রাজৈরের ১৪ যুবক। পাঁচ মাস ধরে তাঁদের কোনো খোঁজ পাচ্ছেন না স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগেবাবার কপালে চুমু দিয়ে স্কুলে গিয়েছিল সারিয়া আক্তার। আর মাকে সালাম করে বিদায় নিয়েছিল জুনায়েত হাসান। হাসিমুখে স্কুলে যাওয়া এই দুই শিশু দিনশেষে ঘরে ফেরে লাশ হয়ে। সম্পর্কে তারা চাচাতো ভাই-বোন। মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ‘সেকশন ক্লাউডের’ শিক্ষার্থী ছিল তারা। বাংলা মাধ্যমের তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ত এই দুই ভ
২ ঘণ্টা আগে