নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে টানা দুই ঘন্টার বৃষ্টিপাতের সঙ্গে কালবৈশাখী ঝড়ে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় গাছপালা ভেঙে পড়েছে। নিচু এলাকায় জমেছে পানি, বিঘ্নিত হয়েছে বিদ্যুৎ ও যান চলাচল। তবে ঝড়ে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। আজ সোমবার বেলা ৩টা দিকে শুরু হওয়া কালবৈশাখী ঝড়ে এ তাণ্ডব চালায়।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস কর্মকর্তা মেঘনাথ তঞ্চঙ্গা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে সোমবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১২৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এর মধ্যে আজ বেলা ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ৯৭ দশমিক ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।’
কালবৈশাখী ঝড়ে নগরীর আসকারদীঘির পাড়, পাহাড়তলীসহ কয়েকটি এলাকায় বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। এতে ওসব এলাকার বিদ্যুৎ ব্যবস্থা বিঘ্নিত হলেও কেউ হতাহত হননি। টানা বৃষ্টিপাতে নগরীর চকবাজার, কাতালগঞ্জ, বাদুরতলা, মুরাদপুর, বহদ্দারহাট, নতুন ব্রিজ, আগ্রাবাদসহ আরও কয়েকটি নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। জলাবদ্ধতার কারণে ওই সব এলাকার সড়কগুলোতে যান চলাচল সাময়িকভাবে বিঘ্নিত হয়। এ ছাড়া অলিগলির বিভিন্ন সড়ক পানি জমে যাওয়ায় মানুষ হাঁটু পানি মাড়িয়ে চলাচল করেন।
নগরীর পাঁচ তারকা হোটেল রেডিসন ব্লু থেকে কাজীর দেউড়ি পর্যন্ত সড়কে ৪ /৫টি গাছ উপড়ে পড়ে। এতে ব্যস্ততম ওই সড়কে যান চলাচল কিছু সময় বন্ধ থাকে। নগরীর জাকির হোসেন রোড, সিআরবিসহ কয়েকটি এলাকার সড়কে গাছ উপড়ে পড়ে। সিআরবি, এনায়েতবাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় বৈদ্যুতিক খুঁটিও উপড়ে গেছে। কোনো কোনো জায়গায় ট্রান্সফরমার নষ্ট হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
চকবাজারের মুহাম্মদ আলী শাহ লেনের বাসিন্দা আব্দুল হামিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এলাকায় বাসা-বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পানিতে ডুবে গেছে। অনেক মালামাল পানিতে নষ্ট হয়েছে। এখন ধীরে ধীরে পানি নামতে শুরু করেছে। আশপাশের এলাকাগুলোও পানিতে ডুবে ছিল। কালবৈশাখীর তাণ্ডবে নগরের বিভিন্ন কলোনির কাঁচাঘরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। উড়ে যায় বিভিন্ন বাড়ির চাল।
এ ছাড়া নগরীর বাইরেও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই উপজেলায়, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পটিয়ার আমজুরহাট, কমলমুন্সির হাট, বাইপাস ও চন্দনাইশের কাঞ্চননগর এলাকায় সড়কে গাছ উপড়ে পড়ে। এতে সেখানে যান চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে।
চট্টগ্রামে টানা দুই ঘন্টার বৃষ্টিপাতের সঙ্গে কালবৈশাখী ঝড়ে নগরীর বিভিন্ন এলাকায় গাছপালা ভেঙে পড়েছে। নিচু এলাকায় জমেছে পানি, বিঘ্নিত হয়েছে বিদ্যুৎ ও যান চলাচল। তবে ঝড়ে হতাহতের কোনো খবর পাওয়া যায়নি। আজ সোমবার বেলা ৩টা দিকে শুরু হওয়া কালবৈশাখী ঝড়ে এ তাণ্ডব চালায়।
পতেঙ্গা আবহাওয়া অফিসের পূর্বাভাস কর্মকর্তা মেঘনাথ তঞ্চঙ্গা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে সোমবার সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১২৯ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এর মধ্যে আজ বেলা ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ৯৭ দশমিক ৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রসহ বৃষ্টিপাত হতে পারে। কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।’
কালবৈশাখী ঝড়ে নগরীর আসকারদীঘির পাড়, পাহাড়তলীসহ কয়েকটি এলাকায় বজ্রপাতের ঘটনা ঘটে। এতে ওসব এলাকার বিদ্যুৎ ব্যবস্থা বিঘ্নিত হলেও কেউ হতাহত হননি। টানা বৃষ্টিপাতে নগরীর চকবাজার, কাতালগঞ্জ, বাদুরতলা, মুরাদপুর, বহদ্দারহাট, নতুন ব্রিজ, আগ্রাবাদসহ আরও কয়েকটি নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দেয়। জলাবদ্ধতার কারণে ওই সব এলাকার সড়কগুলোতে যান চলাচল সাময়িকভাবে বিঘ্নিত হয়। এ ছাড়া অলিগলির বিভিন্ন সড়ক পানি জমে যাওয়ায় মানুষ হাঁটু পানি মাড়িয়ে চলাচল করেন।
নগরীর পাঁচ তারকা হোটেল রেডিসন ব্লু থেকে কাজীর দেউড়ি পর্যন্ত সড়কে ৪ /৫টি গাছ উপড়ে পড়ে। এতে ব্যস্ততম ওই সড়কে যান চলাচল কিছু সময় বন্ধ থাকে। নগরীর জাকির হোসেন রোড, সিআরবিসহ কয়েকটি এলাকার সড়কে গাছ উপড়ে পড়ে। সিআরবি, এনায়েতবাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় বৈদ্যুতিক খুঁটিও উপড়ে গেছে। কোনো কোনো জায়গায় ট্রান্সফরমার নষ্ট হওয়ার খবর পাওয়া গেছে।
চকবাজারের মুহাম্মদ আলী শাহ লেনের বাসিন্দা আব্দুল হামিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এলাকায় বাসা-বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পানিতে ডুবে গেছে। অনেক মালামাল পানিতে নষ্ট হয়েছে। এখন ধীরে ধীরে পানি নামতে শুরু করেছে। আশপাশের এলাকাগুলোও পানিতে ডুবে ছিল। কালবৈশাখীর তাণ্ডবে নগরের বিভিন্ন কলোনির কাঁচাঘরে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়। উড়ে যায় বিভিন্ন বাড়ির চাল।
এ ছাড়া নগরীর বাইরেও ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক সীতাকুণ্ড ও মিরসরাই উপজেলায়, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের পটিয়ার আমজুরহাট, কমলমুন্সির হাট, বাইপাস ও চন্দনাইশের কাঞ্চননগর এলাকায় সড়কে গাছ উপড়ে পড়ে। এতে সেখানে যান চলাচলে ব্যাঘাত ঘটে।
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১৬ মিনিট আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৮ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৮ ঘণ্টা আগে