ফেনী প্রতিনিধি
ফেনীর সদর উপজেলার গোবিন্দপুরে হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার অধ্যক্ষ–সম্পাদকের বিরুদ্ধে প্রায় অর্ধকোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি মাদ্রাসাসংলগ্ন মসজিদ নির্মাণের সময় বিষয়টি জানাজানি হয়। এ ঘটনার পর থেকে মাদ্রাসা অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদকে সরিয়ে রেখেছেন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা।
পরিচালনা কমিটির সদস্য শাহ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটির মসজিদ নির্মাণ করতে গিয়ে হিসাব-নিকাশে ৮ লাখ টাকার গরমিল পাওয়া যায়। বিষয়টি সভাপতি নুর উদ্দিনকে জানানো হলে তিনি আরও বিষদভাবে হিসাব-নিকাশ করার কথা বলেন। পরে হিসাব করে দেখা যায়, ৩৫ লাখ টাকা অধ্যক্ষ ও সাধারণ সম্পাদক যোগসাজশে আত্মসাৎ করেছেন।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফেনীর সদর উপজেলার গোবিন্দপুর হাজির বাজারের দক্ষিণ পার্শ্বে ১৯৩৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় নুরানি হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা। প্রতিষ্ঠার পর থেকে স্থানীয়দের অনুদানে পরিচালিত হয়। গত ১৭ বছর ধরে একই ব্যক্তি সাধারণ সম্পাদক, আর তাঁর একক সিদ্ধান্তে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ ওরফে হানিফ মেম্বার ও অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদ মাদ্রাসাটি পরিচালনা করেন। সম্প্রতি মসজিদ নির্মাণ কমিটি অডিট করতে গিয়ে টাকা আত্মসাতের বিষয়টি ধরা পড়ে।
এ বিষয়ে মাদ্রাসা কমিটির সভাপতি নুর উদ্দিন আফছার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১৭ সালের শুরুর দিকে আমি প্রতিষ্ঠানটির সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করি। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে প্রায় ৮ শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়ন করছে। এদের মধ্যে আবাসিক ও অনাবাসিক ছাত্ররা রয়েছে। বেশ কিছুসংখ্যক এতিম ছাত্র-ছাত্রীও পড়ালেখা করছে।’
তিনি বলেন, ‘স্থানীয় এলাকাবাসীর অর্থায়নে প্রতিষ্ঠানটি বেশ সুনামের সঙ্গেই চলছিল। কিছুদিন আগে এলাকার মানুষের অনুদানে প্রতিষ্ঠানসংলগ্ন একটি মসজিদ নির্মাণকাজ শুরু করি। কাজের আয়-ব্যয়ের হিসাবের স্বার্থে তিন সদস্যের একটি অডিট কমিটি করা হয়। তারা অডিট করতে গিয়ে দেখে মাদ্রাসা ফান্ডে ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার গরমিল রয়েছে। পরে মাদ্রাসা কমিটির জরুরি বৈঠক হয়। সেখানে আরও ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার হিসাবে গরমিল পাওয়া যায়।’
নুর উদ্দিন আফছার আরও বলেন, ‘গরমিল টাকার বিষয়ে আমি কমিটির সাধারণ সম্পাদক হানিফ মেম্বারের কাছে জানতে চাইলে তিনি টাকাটা উদ্ধার করেছেন বলে আমাকে অবহিত করেন। জানতে চাইলে এত দিন কেন প্রতিষ্ঠানটির আয়–ব্যয়ের হিসাব করা হয়নি? তখন তিনি বলেন, আমি অসুস্থ ছিলাম। তাই এত দিন এ বিষয়ে তেমন কাজ করতে পারিনি। আগামীতে সাধারণ সভা হবে। তখন সব বিষয়ে আলোচনা হবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানান, হানিফ মেম্বার স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন ডালিমের বড় ভাই। তিনি মাদ্রাসার অর্থ কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত। নিজের অনিয়ম ঢাকতে মাদ্রাসার অধ্যক্ষকে সরিয়ে রেখেছেন।
তিনি প্রায় সময় ব্যক্তিগত কাজে মাদ্রাসা ফান্ডের টাকা অধ্যক্ষের মাধ্যমে নিজেই ব্যবহার করেন, যা সম্পূর্ণ অনৈতিক, তার এ অপরাধের সুযোগে অধ্যক্ষও একই পথের পথিক হয়েছেন। এর তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তি দাবি করেন তাঁরা। অভিযোগের বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত অধ্যক্ষের বাড়িতে গিয়ে ও মোবাইল ফোনে কল করে খোঁজ পাওয়া যায়নি।
অপর অভিযুক্ত কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ ওরফে হানিফ মেম্বার বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন, আমরা তাঁর কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করেছি। অনিয়ম খুঁজে পাওয়ায় তাঁকে প্রতিষ্ঠান থেকে বিদায় করে দেওয়া হয়েছে।’ তবে টাকাটা কোথায় জমা হয়েছে, সেটির কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি তিনি।
এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন ডালিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাদ্রাসার অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি অবগত আছি। এ বিষয়ে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানসহ বৈঠক হয়েছে। পরে অধ্যক্ষের বাড়ি থেকে ১৬ লাখ টাকা এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ১৮ লাখ টাকা উদ্ধার করতে সক্ষম হই।’ টাকাগুলো প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবে জমা হয়েছে কি না এ বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি তিনি।
ফেনী সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার হুমায়ন রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেহেতু বেসরকারি হাফেজিয়া মাদ্রাসা, সেহেতু অভিযোগের ভিত্তিতে স্থানীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষা কর্মকর্তা ও পরিচালনা কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে একটি তদন্ত প্রতিবেদন বেপাকে পাঠানো হবে। পরামর্শ থাকবে যে, যাদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ, তাদের আসামি করে আদালত অথবা থানায় একটি মামলা রুজু করার। আইনের মাধ্যমে তাঁদের সাজা নিশ্চিত করা, যেন কেউ এ ধরনের দুর্নীতি করতে না পারে।’
ফেনীর সদর উপজেলার গোবিন্দপুরে হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানার অধ্যক্ষ–সম্পাদকের বিরুদ্ধে প্রায় অর্ধকোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি মাদ্রাসাসংলগ্ন মসজিদ নির্মাণের সময় বিষয়টি জানাজানি হয়। এ ঘটনার পর থেকে মাদ্রাসা অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদকে সরিয়ে রেখেছেন অভিযুক্ত ব্যক্তিরা।
পরিচালনা কমিটির সদস্য শাহ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটির মসজিদ নির্মাণ করতে গিয়ে হিসাব-নিকাশে ৮ লাখ টাকার গরমিল পাওয়া যায়। বিষয়টি সভাপতি নুর উদ্দিনকে জানানো হলে তিনি আরও বিষদভাবে হিসাব-নিকাশ করার কথা বলেন। পরে হিসাব করে দেখা যায়, ৩৫ লাখ টাকা অধ্যক্ষ ও সাধারণ সম্পাদক যোগসাজশে আত্মসাৎ করেছেন।’
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফেনীর সদর উপজেলার গোবিন্দপুর হাজির বাজারের দক্ষিণ পার্শ্বে ১৯৩৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় নুরানি হাফেজিয়া মাদ্রাসা ও এতিমখানা। প্রতিষ্ঠার পর থেকে স্থানীয়দের অনুদানে পরিচালিত হয়। গত ১৭ বছর ধরে একই ব্যক্তি সাধারণ সম্পাদক, আর তাঁর একক সিদ্ধান্তে চলছে প্রতিষ্ঠানটি। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ ওরফে হানিফ মেম্বার ও অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদ মাদ্রাসাটি পরিচালনা করেন। সম্প্রতি মসজিদ নির্মাণ কমিটি অডিট করতে গিয়ে টাকা আত্মসাতের বিষয়টি ধরা পড়ে।
এ বিষয়ে মাদ্রাসা কমিটির সভাপতি নুর উদ্দিন আফছার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০১৭ সালের শুরুর দিকে আমি প্রতিষ্ঠানটির সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করি। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটিতে প্রায় ৮ শতাধিক ছাত্র-ছাত্রী অধ্যয়ন করছে। এদের মধ্যে আবাসিক ও অনাবাসিক ছাত্ররা রয়েছে। বেশ কিছুসংখ্যক এতিম ছাত্র-ছাত্রীও পড়ালেখা করছে।’
তিনি বলেন, ‘স্থানীয় এলাকাবাসীর অর্থায়নে প্রতিষ্ঠানটি বেশ সুনামের সঙ্গেই চলছিল। কিছুদিন আগে এলাকার মানুষের অনুদানে প্রতিষ্ঠানসংলগ্ন একটি মসজিদ নির্মাণকাজ শুরু করি। কাজের আয়-ব্যয়ের হিসাবের স্বার্থে তিন সদস্যের একটি অডিট কমিটি করা হয়। তারা অডিট করতে গিয়ে দেখে মাদ্রাসা ফান্ডে ৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার গরমিল রয়েছে। পরে মাদ্রাসা কমিটির জরুরি বৈঠক হয়। সেখানে আরও ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকার হিসাবে গরমিল পাওয়া যায়।’
নুর উদ্দিন আফছার আরও বলেন, ‘গরমিল টাকার বিষয়ে আমি কমিটির সাধারণ সম্পাদক হানিফ মেম্বারের কাছে জানতে চাইলে তিনি টাকাটা উদ্ধার করেছেন বলে আমাকে অবহিত করেন। জানতে চাইলে এত দিন কেন প্রতিষ্ঠানটির আয়–ব্যয়ের হিসাব করা হয়নি? তখন তিনি বলেন, আমি অসুস্থ ছিলাম। তাই এত দিন এ বিষয়ে তেমন কাজ করতে পারিনি। আগামীতে সাধারণ সভা হবে। তখন সব বিষয়ে আলোচনা হবে।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যক্তি জানান, হানিফ মেম্বার স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা দেলোয়ার হোসেন ডালিমের বড় ভাই। তিনি মাদ্রাসার অর্থ কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত। নিজের অনিয়ম ঢাকতে মাদ্রাসার অধ্যক্ষকে সরিয়ে রেখেছেন।
তিনি প্রায় সময় ব্যক্তিগত কাজে মাদ্রাসা ফান্ডের টাকা অধ্যক্ষের মাধ্যমে নিজেই ব্যবহার করেন, যা সম্পূর্ণ অনৈতিক, তার এ অপরাধের সুযোগে অধ্যক্ষও একই পথের পথিক হয়েছেন। এর তদন্ত করে দোষীদের বিরুদ্ধে শাস্তি দাবি করেন তাঁরা। অভিযোগের বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত অধ্যক্ষের বাড়িতে গিয়ে ও মোবাইল ফোনে কল করে খোঁজ পাওয়া যায়নি।
অপর অভিযুক্ত কমিটির সাধারণ সম্পাদক মো. হানিফ ওরফে হানিফ মেম্বার বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা। মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মামুনুর রশিদ অর্থ আত্মসাৎ করেছেন, আমরা তাঁর কাছ থেকে টাকা উদ্ধার করেছি। অনিয়ম খুঁজে পাওয়ায় তাঁকে প্রতিষ্ঠান থেকে বিদায় করে দেওয়া হয়েছে।’ তবে টাকাটা কোথায় জমা হয়েছে, সেটির কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি তিনি।
এ বিষয়ে ইউপি চেয়ারম্যান দেলোয়ার হোসেন ডালিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মাদ্রাসার অর্থ আত্মসাতের বিষয়টি অবগত আছি। এ বিষয়ে উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যানসহ বৈঠক হয়েছে। পরে অধ্যক্ষের বাড়ি থেকে ১৬ লাখ টাকা এবং ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থেকে ১৮ লাখ টাকা উদ্ধার করতে সক্ষম হই।’ টাকাগুলো প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক হিসাবে জমা হয়েছে কি না এ বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি তিনি।
ফেনী সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার হুমায়ন রশিদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যেহেতু বেসরকারি হাফেজিয়া মাদ্রাসা, সেহেতু অভিযোগের ভিত্তিতে স্থানীয় চেয়ারম্যান, শিক্ষা কর্মকর্তা ও পরিচালনা কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে একটি তদন্ত প্রতিবেদন বেপাকে পাঠানো হবে। পরামর্শ থাকবে যে, যাদের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ, তাদের আসামি করে আদালত অথবা থানায় একটি মামলা রুজু করার। আইনের মাধ্যমে তাঁদের সাজা নিশ্চিত করা, যেন কেউ এ ধরনের দুর্নীতি করতে না পারে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আজ শনিবার বিকেল ৪টার মধ্যে দাবি পূরণের ঘোষণা না দেওয়া হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) আওতাধীন এলাকায়...
৩৫ মিনিট আগেমাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১ ঘণ্টা আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১ ঘণ্টা আগে