হাতিয়া (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
ইলিশের প্রজনন নিরাপদ রাখতে মাছ শিকারে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞার মধ্যে জেলেদের জন্য সরকারিভাবে সহযোগিতার জন্য চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তবে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলায় চাল বিতরণ শেষে দেখা গেছে, ওই এলাকার নিবন্ধিত ১৯ হাজার ৫৯৫ জন জেলের মধ্যে বরাদ্দের ২৫ কেজি চাল দেওয়া হয়েছে ১২ হাজার জনকে। নিবন্ধিত জেলেদের মধ্যেই বাদ পড়েছেন ৭ হাজার ৫৯৫ জন।
এ বিষয়ে মৎস্য কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ বরাদ্দই বিতরণ করা হয়েছে। এর বাইরে কাউকে দেওয়ার সুযোগ নেই।
উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার হাতিয়া উপজেলার জেলেদের জন্য ৩০০ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, যেগুলো ২৫ কেজি করে ১১টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার ১২ হাজার জেলের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।
নোয়াখালীর এই দ্বীপ উপজেলায় অধিকাংশই মৎস্যজীবী। মৎস্যজীবী সমিতির তথ্য অনুযায়ী এই এলাকায় জেলের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ। মাছ শিকার বন্ধ থাকায় একরকম অলস সময় পার করতে হচ্ছে তাঁদের। এ ছাড়া এই মৌসুমে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ মাছ না পেয়ে অধিকাংশ জেলে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাতিয়ার বুড়িরচর ইউনিয়নের কালিরচর সুউজের ঘাটে ছোট-বড় ৫ শতাধিক মাছ ধরার ট্রলার বাঁধা রয়েছে। সেখানে জাল বোনার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কালিরচর গ্রামের শ্যামল মাঝির ট্রলারের মাঝি-মাল্লারা। বেশ কিছু জেলে সেখানে বসে অলস সময় পার করছেন।
সেখানে কথা হয় ওই ঘাটের ট্রলারমালিক ও মুদি দোকানি মো. হাসানের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ঘাটে জেলে ও ব্যবসায়ীসহ প্রায় ১০ হাজার লোক মাছের সঙ্গে জড়িত। এ বছর মৌসুমের প্রথম থেকে মাছ না পাওয়ায় কারও অস্তিত্ব নাই। অনেক মাঝি-মাল্লা জালসহ ট্রলার ফেলে রেখে পালিয়ে গেছে। অনেক ট্রলারমালিক হিসাব না দিয়ে আত্মগোপন করেছে। ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে ২ নভেম্বর, এরপর আর মাছ পাওয়ার সম্ভাবনা নেই।’
শ্যামল মাঝি নামের একজন জেলে ও ট্রলারমালিক বলেন, ‘যে চাল দেওয়া হয়েছে, তাতে আমার ট্রলারের ১৮ জন জেলের মধ্যে দুজন পেয়েছে। এই চালের জন্য ওই দুজনকে জাল বোনার কাজ ফেলে ইউনিয়ন পরিষদে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে।’
এ বিষয়ে বুড়িরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বুড়িরচর হাতিয়ার সবচেয়ে বড় দুটি ইউনিয়নের মধ্যে একটি। ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞায় আমার ইউনিয়নে ১ হাজার ৮০০ জেলেকে ২৫ কেজি করে চাল দেওয়া হয়েছে। অথচ এই ইউনিয়নে ছয়টি ঘাটে জেলে আছেন ১০ হাজার। এর মধ্যে নিবন্ধিত জেলে আছেন ৩ হাজার ৬০০ জন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা অনুপাতে অর্ধেক জেলেকে চাল দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে একাধিকবার উপজেলা পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভায় উত্থাপন করেও কোনো সুফল পাইনি।’
চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘এ বছর নদীতে মাছ না পেয়ে অনেক জেলে ও ট্রলারমালিক দেউলিয়া হয়ে গেছে। অনেকে ঋণগ্রস্ত হয়ে আত্মগোপনে রয়েছে, কেউ বিদেশে চলে গেছে। প্রতিদিন ইউনিয়ন পরিষদে জেলে ও ট্রলারমালিকদের দেনা-পাওনার সালিসবৈঠক করতে হচ্ছে।’
এ বিষয়ে হাতিয়া মৎস্য ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাতিয়ায় ৪১টি ঘাটে ছোট-বড় প্রায় ১০ হাজার জেলে নৌকা রয়েছে। এসব নৌকায় ১০ জন করে হলেও ১ লাখ লোক এই পেশার সঙ্গে জড়িত। ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞায় ১২ হাজার জেলেকে ২৫ কেজি করে চাল দেওয়া হয়েছে। বড় একটি অংশ সরকারি এই সুবিধা থেকে বাদ পড়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘২৫ কেজি চাল হয়তো কয়েক সদস্যের একটি জেলে পরিবারের জন্য তেমন উপকার হবে না। কিন্তু এ বছর নদীতে মাছ না পেয়ে জেলেদের মধ্যে এই চাল পাওয়ার জন্য হাহাকার অনেক বেশি।’
এ বিষয়ে হাতিয়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সাজু চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২২ দিনের নিষেধাজ্ঞায় জেলেদের জন্য হাতিয়াতে ৩০০ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। উপজেলা পরিষদের সমন্বয় সভায় জেলেদের সংখ্যা অনুপাতে নিজ নিজ ইউনিয়নে এই বরাদ্দ বিভাজন করে দেওয়া হয়েছে। প্রতি ইউনিয়নে এই চাল বিতরণ শেষ হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘হাতিয়ায় নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা ১৯ হাজার ৫৯৫, কিন্তু বরাদ্দের ২৫ কেজি করে চাল ১২ হাজার জেলের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এর বাইরে আমাদের কিছুই করার নেই। আমার জানামতে অন্যান্য উপজেলায়ও একই অবস্থা।’
মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, ‘হাতিয়ায় জেলের সংখ্যা অনেক বেশি। আমরা বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। এ বছর গত বছরের তুলনায় বরাদ্দ কিছুটা বেশি দেওয়া হয়েছিল।’
উল্লেখ্য, ইলিশের প্রজনন নিরাপদ করার জন্য সরকার সমুদ্রে ও নদীতে মাছ শিকারের ওপর ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এই সময়ে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকার, মজুত ও ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ২ নভেম্বর পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা থাকবে।
ইলিশের প্রজনন নিরাপদ রাখতে মাছ শিকারে ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞার মধ্যে জেলেদের জন্য সরকারিভাবে সহযোগিতার জন্য চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। তবে নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলায় চাল বিতরণ শেষে দেখা গেছে, ওই এলাকার নিবন্ধিত ১৯ হাজার ৫৯৫ জন জেলের মধ্যে বরাদ্দের ২৫ কেজি চাল দেওয়া হয়েছে ১২ হাজার জনকে। নিবন্ধিত জেলেদের মধ্যেই বাদ পড়েছেন ৭ হাজার ৫৯৫ জন।
এ বিষয়ে মৎস্য কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ বরাদ্দই বিতরণ করা হয়েছে। এর বাইরে কাউকে দেওয়ার সুযোগ নেই।
উপজেলা মৎস্য অফিস সূত্রে জানা যায়, এবার হাতিয়া উপজেলার জেলেদের জন্য ৩০০ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, যেগুলো ২৫ কেজি করে ১১টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার ১২ হাজার জেলের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।
নোয়াখালীর এই দ্বীপ উপজেলায় অধিকাংশই মৎস্যজীবী। মৎস্যজীবী সমিতির তথ্য অনুযায়ী এই এলাকায় জেলের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ। মাছ শিকার বন্ধ থাকায় একরকম অলস সময় পার করতে হচ্ছে তাঁদের। এ ছাড়া এই মৌসুমে কাঙ্ক্ষিত পরিমাণ মাছ না পেয়ে অধিকাংশ জেলে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাতিয়ার বুড়িরচর ইউনিয়নের কালিরচর সুউজের ঘাটে ছোট-বড় ৫ শতাধিক মাছ ধরার ট্রলার বাঁধা রয়েছে। সেখানে জাল বোনার কাজে ব্যস্ত সময় পার করছেন কালিরচর গ্রামের শ্যামল মাঝির ট্রলারের মাঝি-মাল্লারা। বেশ কিছু জেলে সেখানে বসে অলস সময় পার করছেন।
সেখানে কথা হয় ওই ঘাটের ট্রলারমালিক ও মুদি দোকানি মো. হাসানের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এই ঘাটে জেলে ও ব্যবসায়ীসহ প্রায় ১০ হাজার লোক মাছের সঙ্গে জড়িত। এ বছর মৌসুমের প্রথম থেকে মাছ না পাওয়ায় কারও অস্তিত্ব নাই। অনেক মাঝি-মাল্লা জালসহ ট্রলার ফেলে রেখে পালিয়ে গেছে। অনেক ট্রলারমালিক হিসাব না দিয়ে আত্মগোপন করেছে। ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হবে ২ নভেম্বর, এরপর আর মাছ পাওয়ার সম্ভাবনা নেই।’
শ্যামল মাঝি নামের একজন জেলে ও ট্রলারমালিক বলেন, ‘যে চাল দেওয়া হয়েছে, তাতে আমার ট্রলারের ১৮ জন জেলের মধ্যে দুজন পেয়েছে। এই চালের জন্য ওই দুজনকে জাল বোনার কাজ ফেলে ইউনিয়ন পরিষদে সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়েছে।’
এ বিষয়ে বুড়িরচর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বুড়িরচর হাতিয়ার সবচেয়ে বড় দুটি ইউনিয়নের মধ্যে একটি। ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞায় আমার ইউনিয়নে ১ হাজার ৮০০ জেলেকে ২৫ কেজি করে চাল দেওয়া হয়েছে। অথচ এই ইউনিয়নে ছয়টি ঘাটে জেলে আছেন ১০ হাজার। এর মধ্যে নিবন্ধিত জেলে আছেন ৩ হাজার ৬০০ জন।’
তিনি আরও বলেন, ‘নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা অনুপাতে অর্ধেক জেলেকে চাল দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে একাধিকবার উপজেলা পরিষদের মাসিক সমন্বয় সভায় উত্থাপন করেও কোনো সুফল পাইনি।’
চেয়ারম্যান ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘এ বছর নদীতে মাছ না পেয়ে অনেক জেলে ও ট্রলারমালিক দেউলিয়া হয়ে গেছে। অনেকে ঋণগ্রস্ত হয়ে আত্মগোপনে রয়েছে, কেউ বিদেশে চলে গেছে। প্রতিদিন ইউনিয়ন পরিষদে জেলে ও ট্রলারমালিকদের দেনা-পাওনার সালিসবৈঠক করতে হচ্ছে।’
এ বিষয়ে হাতিয়া মৎস্য ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক ইসমাইল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাতিয়ায় ৪১টি ঘাটে ছোট-বড় প্রায় ১০ হাজার জেলে নৌকা রয়েছে। এসব নৌকায় ১০ জন করে হলেও ১ লাখ লোক এই পেশার সঙ্গে জড়িত। ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞায় ১২ হাজার জেলেকে ২৫ কেজি করে চাল দেওয়া হয়েছে। বড় একটি অংশ সরকারি এই সুবিধা থেকে বাদ পড়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘২৫ কেজি চাল হয়তো কয়েক সদস্যের একটি জেলে পরিবারের জন্য তেমন উপকার হবে না। কিন্তু এ বছর নদীতে মাছ না পেয়ে জেলেদের মধ্যে এই চাল পাওয়ার জন্য হাহাকার অনেক বেশি।’
এ বিষয়ে হাতিয়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা সাজু চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২২ দিনের নিষেধাজ্ঞায় জেলেদের জন্য হাতিয়াতে ৩০০ টন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। উপজেলা পরিষদের সমন্বয় সভায় জেলেদের সংখ্যা অনুপাতে নিজ নিজ ইউনিয়নে এই বরাদ্দ বিভাজন করে দেওয়া হয়েছে। প্রতি ইউনিয়নে এই চাল বিতরণ শেষ হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘হাতিয়ায় নিবন্ধিত জেলের সংখ্যা ১৯ হাজার ৫৯৫, কিন্তু বরাদ্দের ২৫ কেজি করে চাল ১২ হাজার জেলের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে। এর বাইরে আমাদের কিছুই করার নেই। আমার জানামতে অন্যান্য উপজেলায়ও একই অবস্থা।’
মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, ‘হাতিয়ায় জেলের সংখ্যা অনেক বেশি। আমরা বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। এ বছর গত বছরের তুলনায় বরাদ্দ কিছুটা বেশি দেওয়া হয়েছিল।’
উল্লেখ্য, ইলিশের প্রজনন নিরাপদ করার জন্য সরকার সমুদ্রে ও নদীতে মাছ শিকারের ওপর ২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। এই সময়ে ইলিশসহ সব ধরনের মাছ শিকার, মজুত ও ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ২ নভেম্বর পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা থাকবে।
রাজশাহীর পবা উপজেলায় অতি নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে একটি বক্স কালভার্ট নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে। ৪০ লাখ টাকা ব্যয়ের কালভার্টটি নির্মাণে ৩ সুতা বা ১০ মিলিমিটার পুরুত্বের রড ব্যবহার করা হচ্ছে। এমন অবস্থায় ব্যস্ত সড়কের এই কালভার্ট কত দিন টিকবে, তা নিয়ে উদ্বিগ্ন স্থানীয়রা। তাঁরা বলছেন, বিষয়টি জানানোর পরও কোন
৫ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগরে সরকারি গভীর নলকূপ বসানোর কাজে অনিয়মের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে ব্যবহার করা হচ্ছে নিম্নমানের নকল পাইপ। তবে ঠিকাদার ও সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দাবি, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) থেকে পরীক্ষিত সঠিক পাইপ ব্যবহার করা হচ্ছে।
৫ ঘণ্টা আগেপাবনার ঈশ্বরদীসহ আশপাশের উপজেলায় ডায়রিয়ার কারণে সাধারণ মানুষের মধ্যে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাবের কারণ জানতে তিন দিন ধরে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের (আইইডিসিআর) ৬ সদস্যের একটি দল ঈশ্বরদীতে অবস্থান করছে।
৫ ঘণ্টা আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে গরুর খামার থেকে অস্ত্রের মুখে গরু ছিনতাইচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। গরু ছিনিয়ে নেওয়া সময় খামারমালিককে মারধরের পর আশপাশে লোকজন ছুটে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়।
৮ ঘণ্টা আগে