চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে সেচ প্রকল্প এলাকায় বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত হয়েছে প্রায় অর্ধশতাধিক মাছের ঘের। এর চারপাশে জাল দিয়ে মাছ আটকে রাখার চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি। এতে লাখ লাখ টাকার মাছ এখন পাশের ডাকাতিয়া নদীতে। এমন পরিস্থিতিতে ডাকাতিয়া নদীর পার এবং পাম্প হাউসের পাশে শত শত মানুষ ঘের থেকে বেরিয়ে আসা মাছ ধরছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত সেচ প্রকল্প এলাকার বাগাদিন ও উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, শত শত একরের মাছের ঘেরগুলো রক্ষায় কাজ করছেন শ্রমিকেরা। চারপাশে উঁচু করে জাল টানানোসহ মাছের খাবার দিচ্ছেন তাঁরা। খামারিরা দিন ও রাতে মাছ রক্ষা কাজ করে যাচ্ছেন।
উপজেলার সবচেয়ে বড় মাছের ঘের ধানুয়া গ্রামে ডাকাতিয়া নদীসংলগ্ন এলাকায়। এখানে ১৩ জন অংশীদারের চারটি মাছের ঘের রয়েছে। তাঁরাই মূলত উপজেলার মৎস্য খামারিদের মডেল। তাঁদের দেখে উপজেলায় অর্ধশতাধিক ছোট-বড় মৎস্য খামার তৈরি হয়েছে।
এঁদের মধ্যে মূল উদ্যোক্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলায় অর্ধশতাধিক মাছের ঘের আছে। এর মধ্যে ৪০ জন মাছের বড় খামারি। এসব খামারে কয়েক শ কোটি টাকার মাছ আছে। আমরা কয়েক লাখ টাকার জাল দিয়েও মাছ রক্ষা করতে পারিনি। সব ডাকাতিয়া নদীতে চলে গেছে। আমরা বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছি।’
একই এলাকার খামারি হেলাল উদ্দিন কবির ও নাঈম জানান, তাঁরা প্রায় ১৩ জন উদ্যোক্তা ২৫ কোটি টাকা খরচ করে খামার করেছেন। রুই, কাতল, মৃগেল, তেলাপিয়া ও পাঙাশ মাছ রয়েছে খামারে। গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে অনেক মাছ নদীতে চলে গেছে। পানি নিষ্কাশনের জন্য পাম্প হাউসের দায়িত্বরতদের অনুরোধ জানিয়েছেন।
উপজেলার বালিথুবা ইউনিয়নের সেকদি চরে দুটি ঘের রয়েছে। এর মধ্যে একটি প্লাবিত হয়েছে। আরেকটি রক্ষায় কাজ করছেন শ্রমিকেরা। ওই খামারের দায়িত্বরত প্রতিনিধি মিজানুর রহমান বলেন, আরও কয়েক দিন বৃষ্টি হলে এই ঘেরের মাছও রক্ষা করা যাবে না। এই খামারে বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় অর্ধকোটি টাকার মাছ রয়েছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘বৃষ্টি মৌসুমের আগে থেকেই আমরা উপজেলা মৎস্য খামারিদের নেট ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছি। সে আলোকে তাঁরা ব্যবস্থা নিয়েছেন। তারপরও গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে অনেক খামারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠাব।’
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জে সেচ প্রকল্প এলাকায় বৃষ্টির পানিতে প্লাবিত হয়েছে প্রায় অর্ধশতাধিক মাছের ঘের। এর চারপাশে জাল দিয়ে মাছ আটকে রাখার চেষ্টা করেও সম্ভব হয়নি। এতে লাখ লাখ টাকার মাছ এখন পাশের ডাকাতিয়া নদীতে। এমন পরিস্থিতিতে ডাকাতিয়া নদীর পার এবং পাম্প হাউসের পাশে শত শত মানুষ ঘের থেকে বেরিয়ে আসা মাছ ধরছে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুর থেকে বিকেল পর্যন্ত সেচ প্রকল্প এলাকার বাগাদিন ও উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ঘুরে দেখা গেছে, শত শত একরের মাছের ঘেরগুলো রক্ষায় কাজ করছেন শ্রমিকেরা। চারপাশে উঁচু করে জাল টানানোসহ মাছের খাবার দিচ্ছেন তাঁরা। খামারিরা দিন ও রাতে মাছ রক্ষা কাজ করে যাচ্ছেন।
উপজেলার সবচেয়ে বড় মাছের ঘের ধানুয়া গ্রামে ডাকাতিয়া নদীসংলগ্ন এলাকায়। এখানে ১৩ জন অংশীদারের চারটি মাছের ঘের রয়েছে। তাঁরাই মূলত উপজেলার মৎস্য খামারিদের মডেল। তাঁদের দেখে উপজেলায় অর্ধশতাধিক ছোট-বড় মৎস্য খামার তৈরি হয়েছে।
এঁদের মধ্যে মূল উদ্যোক্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘উপজেলায় অর্ধশতাধিক মাছের ঘের আছে। এর মধ্যে ৪০ জন মাছের বড় খামারি। এসব খামারে কয়েক শ কোটি টাকার মাছ আছে। আমরা কয়েক লাখ টাকার জাল দিয়েও মাছ রক্ষা করতে পারিনি। সব ডাকাতিয়া নদীতে চলে গেছে। আমরা বড় ধরনের ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছি।’
একই এলাকার খামারি হেলাল উদ্দিন কবির ও নাঈম জানান, তাঁরা প্রায় ১৩ জন উদ্যোক্তা ২৫ কোটি টাকা খরচ করে খামার করেছেন। রুই, কাতল, মৃগেল, তেলাপিয়া ও পাঙাশ মাছ রয়েছে খামারে। গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে অনেক মাছ নদীতে চলে গেছে। পানি নিষ্কাশনের জন্য পাম্প হাউসের দায়িত্বরতদের অনুরোধ জানিয়েছেন।
উপজেলার বালিথুবা ইউনিয়নের সেকদি চরে দুটি ঘের রয়েছে। এর মধ্যে একটি প্লাবিত হয়েছে। আরেকটি রক্ষায় কাজ করছেন শ্রমিকেরা। ওই খামারের দায়িত্বরত প্রতিনিধি মিজানুর রহমান বলেন, আরও কয়েক দিন বৃষ্টি হলে এই ঘেরের মাছও রক্ষা করা যাবে না। এই খামারে বিভিন্ন প্রজাতির প্রায় অর্ধকোটি টাকার মাছ রয়েছে।
উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. বেলায়েত হোসেন বলেন, ‘বৃষ্টি মৌসুমের আগে থেকেই আমরা উপজেলা মৎস্য খামারিদের নেট ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছি। সে আলোকে তাঁরা ব্যবস্থা নিয়েছেন। তারপরও গত কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে অনেক খামারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে আমরা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠাব।’
বগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার দত্তবাড়িয়া গ্রামে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ৩২টি ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেটসহ তিন মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করেছে।
৬ মিনিট আগেসাবেক মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। আজ সোমবার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শামছুর রহমানের আদালতে জামিন ও ডিভিশনের আবেদন করেন তাঁর আইনজীবীরা। আদালত শুনানি শেষে জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে ডিভিশনের আদেশ দেন।
৭ মিনিট আগেহাফ ভাড়া নিয়ে বিতর্কের জেরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে চলাচলকারী নীলাচল পরিবহনের ৯টি বাস আটকে রেখে পরে ছেড়ে দিয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। তবে বাস ছেড়ে দেওয়ার সময় টাকা নিয়ে মধ্যস্থতার অভিযোগ উঠেছে।
৯ মিনিট আগেসিলেটের মুরারিচাঁদ (এমসি) কলেজ ছাত্রাবাসে দলবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনার দ্রুত বিচার এবং আসামিদের ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন হয়েছে। আজ সোমবার সকালে কলেজের প্রধান ফটকে সাধারণ শিক্ষার্থীদের ব্যানারে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে কলেজের শিক্ষার্থীরা অংশ নেন। এদিকে গত মঙ্গলবার দলবদ্ধ ধর্ষণ মামলার বিচার দ্রুত বিচার
১২ মিনিট আগে