সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়ন এলাকার বিএম কনটেইনার ডিপো পরিদর্শন করেছেন সরকারের দুই প্রতিমন্ত্রী। এ সময় তাঁরা সেখানে আগুন নির্বাপণ ও উদ্ধারকাজে থাকা সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন।
আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বিএম ডিপো পরিদর্শন করেন। এদিকে এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর আগুন।
পরিদর্শন শেষে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনায় আমরা খুবই মর্মাহত। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আমরা তিন প্রতিমন্ত্রী ঘটনাস্থলে ছুটে এসেছি। বিএম ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিস্ফোরণের ঘটনায় দায়িত্ব অবহেলা কিংবা ঘটনার পেছনে কেউ জড়িত রয়েছে কি না, তা তদন্ত শেষে বেরিয়ে আসবে। তদন্তে বেরিয়ে আসা প্রকৃত ঘটনার আলোকে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তাই সঠিক তদন্ত রিপোর্ট বাস্তবায়নে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বনের ঘোষণা দেন তিনি।
নৌ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনায় দেশব্যাপী তোলপাড়, পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও আমাদের দেশের ভাবমূর্তিতে বড় ধরনের ধাক্কা লেগেছে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। তাই জিরো টলারেন্স নীতির মাধ্যমে বিস্ফোরণের সঠিক তদন্ত করা হবে।’
ডা. মো. এনামুর রহমান বলেন, ‘বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণে আহতদের সম্পূর্ণ চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছে সরকার। আহতদের সর্বোচ্চ চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কোনো ধরনের ওষুধ ও খাবার সংকট নেই। চিকিৎসার জন্য যা কিছু প্রয়োজন, সবকিছু ব্যবস্থার পাশাপাশি সার্বিক বিষয়গুলো তদারকি করছেন জেলা প্রশাসক।’
মৃত ব্যক্তির সংখ্যায় তারতম্য রয়েছে জানিয়ে এনামুর রহমান বলেন, ‘অফিশিয়ালি ৪১ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মধ্যে ২৪ জনের মরদেহ শনাক্ত করার পাশাপাশি ২২ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
বিস্ফোরণ পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে ১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বরাদ্দ করা হয়েছে ২ হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার। বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮২ জন, চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ২, পার্ক ভিউ হাসপাতালে ১০, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে ৪ জন, ঢাকায় শেখ হাসিনার বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ১৪ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সেনাবাহিনী উন্নত চিকিৎসার জন্য ৭ জনের দায়িত্ব নিয়েছে, তার মধ্যে দুজন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।
পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, স্থানীয় সংসদ সদস্য দিদারুল আলম, বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহজাহান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল জয়নাল আবেদীন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) আশরাফুল আলম, সীতাকুণ্ড সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আশরাফুল করিম, সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল্লাহ আল বাকের ভূঁইয়া ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদসহ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়ন এলাকার বিএম কনটেইনার ডিপো পরিদর্শন করেছেন সরকারের দুই প্রতিমন্ত্রী। এ সময় তাঁরা সেখানে আগুন নির্বাপণ ও উদ্ধারকাজে থাকা সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলেন।
আজ সোমবার বেলা ৩টার দিকে নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডা. মো. এনামুর রহমান, শিক্ষা উপমন্ত্রী ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল বিএম ডিপো পরিদর্শন করেন। এদিকে এখনো নিয়ন্ত্রণে আসেনি চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের বিএম কনটেইনার ডিপোর আগুন।
পরিদর্শন শেষে খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘বিএম কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনায় আমরা খুবই মর্মাহত। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে আমরা তিন প্রতিমন্ত্রী ঘটনাস্থলে ছুটে এসেছি। বিএম ডিপোতে বিস্ফোরণের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। বিস্ফোরণের ঘটনায় দায়িত্ব অবহেলা কিংবা ঘটনার পেছনে কেউ জড়িত রয়েছে কি না, তা তদন্ত শেষে বেরিয়ে আসবে। তদন্তে বেরিয়ে আসা প্রকৃত ঘটনার আলোকে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’ তাই সঠিক তদন্ত রিপোর্ট বাস্তবায়নে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বনের ঘোষণা দেন তিনি।
নৌ প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘কনটেইনার ডিপোতে বিস্ফোরণে হতাহতের ঘটনায় দেশব্যাপী তোলপাড়, পাশাপাশি আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রেও আমাদের দেশের ভাবমূর্তিতে বড় ধরনের ধাক্কা লেগেছে। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হচ্ছে। তাই জিরো টলারেন্স নীতির মাধ্যমে বিস্ফোরণের সঠিক তদন্ত করা হবে।’
ডা. মো. এনামুর রহমান বলেন, ‘বিএম কনটেইনার ডিপোতে অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণে আহতদের সম্পূর্ণ চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছে সরকার। আহতদের সর্বোচ্চ চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। কোনো ধরনের ওষুধ ও খাবার সংকট নেই। চিকিৎসার জন্য যা কিছু প্রয়োজন, সবকিছু ব্যবস্থার পাশাপাশি সার্বিক বিষয়গুলো তদারকি করছেন জেলা প্রশাসক।’
মৃত ব্যক্তির সংখ্যায় তারতম্য রয়েছে জানিয়ে এনামুর রহমান বলেন, ‘অফিশিয়ালি ৪১ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। তার মধ্যে ২৪ জনের মরদেহ শনাক্ত করার পাশাপাশি ২২ জনের মরদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
বিস্ফোরণ পরবর্তী সময়ে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে ১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে জানিয়ে প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বরাদ্দ করা হয়েছে ২ হাজার প্যাকেট শুকনা খাবার। বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৮২ জন, চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালে ২, পার্ক ভিউ হাসপাতালে ১০, চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে ৪ জন, ঢাকায় শেখ হাসিনার বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ১৪ জন চিকিৎসাধীন রয়েছেন। সেনাবাহিনী উন্নত চিকিৎসার জন্য ৭ জনের দায়িত্ব নিয়েছে, তার মধ্যে দুজন আইসিইউতে চিকিৎসাধীন।
পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন ব্যারিস্টার মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, স্থানীয় সংসদ সদস্য দিদারুল আলম, বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল শাহজাহান, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল জয়নাল আবেদীন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. শাহাদাত হোসেন, সহকারী কমিশনার (ভূমি) আশরাফুল আলম, সীতাকুণ্ড সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. আশরাফুল করিম, সীতাকুণ্ড থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুল্লাহ আল বাকের ভূঁইয়া ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. নুর উদ্দিন রাশেদসহ সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস ও পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
রাজধানীর হাতিরঝিল মোড়ল গলিতে এক যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত পৌনে ১২টার দিকে তাঁকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।
১৬ মিনিট আগে২০৩০ সালের মধ্যে রাজধানীতে নিরাপদ গণপরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে ঢাকা শহরের বাস রুট যৌক্তিকীকরণ এবং প্রতি রুটে অভিন্ন কোম্পানির অধীনে বাস সার্ভিস চালুর একটি উদ্যোগ নিয়েছিল বিগত সরকার। এজন্য ২৪ কোটি ৪৯ লাখ টাকা ব্যয়ে একটি প্রকল্প শুরু করা হয় ২০২০ সালের ১ মার্চ।
১ ঘণ্টা আগেপুরোপুরি পাকেনি সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের হাওরের ধান। তবে অকালবন্যার শঙ্কায় ১ বৈশাখ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষি বিভাগ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে ৩০ ভাগের বেশি জমির বোরো ফসল ঘরে তুলেছেন কৃষক।
৫ ঘণ্টা আগেবরগুনার আমতলী উপজেলার খেকুয়ানী মাধ্যমিক বিদ্যালয় ভবনের নিচতলায় বসছে পানের বাজার। খেকুয়ানী বাজারের ইজারাদার শাহ আলম শিকদার এ বাজার বসাচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
৬ ঘণ্টা আগে