চাঁদপুর প্রতিনিধি
চাঁদপুরে ঘন কুয়াশার কারণে মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে লঞ্চ দুটি হালকা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। গতকাল শনিবার রাত ২টার দিকে জেলা সদরের হরিণাঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আজ রোববার সকালে নৌ-পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার কার্যালয়ের উপপরিদর্শক (এসআই) শেখ আব্দুর সবুর গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
লঞ্চের যাত্রীরা জানান, গতকাল শনিবার রাত ২টার দিকে ঘন কুয়াশার কারণে মেঘনা নদীর মাঝখানে ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া বরিশালের প্রিন্স আওলাদ-১০ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের সংঘর্ষ হয়। এতে আওলাদ-১০ লঞ্চের তলা ফেটে গেছে এবং কীর্তনখোলা ১০ লঞ্চের সামনের অংশ হালকা ভেঙে পড়েছে। তবে এই দুর্ঘটনায় হতাহতের ঘটনা না ঘটলেও যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের ইকবাল নামের যাত্রী জানান, মধ্যরাতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষে প্রিন্স আওলাদ-১০ লঞ্চের বেশি ক্ষতি হয়েছে। এই লঞ্চের মাঝ বরাবর তলা ফেটে গেছে। তাই নদীর মাঝে একটি চরে লঞ্চটিকে নোঙর করে রাখা হয়। তবে রাতেই শুভরাজ-৯ লঞ্চ ঢাকা থেকে এসে প্রিন্স আওলাদ-১০-এর যাত্রী নিয়ে বরিশাল চলে যায়। আর কীর্তনখোলা-১০-এর তেমন একটা ক্ষতি না হওয়ায় ঢাকায় পৌঁছেছে।
চাঁদপুর লঞ্চঘাটের দায়িত্বরত নৌ নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগের (টিআই) সমর কৃষ্ণ বলেন, চাঁদপুর সদরের হরিণাঘাটের কাছাকাছি মেঘনা নদী অতিক্রমকালে ঘন কুয়াশার কারণে লঞ্চ দুটির মধ্যে সংঘর্ষ হয়। বরিশালগামী এমভি প্রিন্স আওলাদ লঞ্চে ৫৮০ জন যাত্রী ছিল, যাদের অন্য একটি লঞ্চ এসে গন্তব্যে নিয়ে গেছে।
এসআই শেখ আব্দুস সবুর বলেন, ঘটনাস্থল চাঁদপুরের মেঘনা নদী হলেও ঠিক কোথায় তা আমরা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। কিন্তু ৯৯৯-এর কল আসে কীর্তনখোলা লঞ্চের এক যাত্রী থেকে। তাঁরা আওলাদ ১০ লঞ্চের সঙ্গে ধাক্কা লাগার খবর জানিয়েছেন। লঞ্চ দুটির মাস্টারদের সঙ্গে কথা হয়েছে। ওই ঘটনায় কেউ আহত ও নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেনি এবং বড় কোনো সমস্যা হয়নি।
চাঁদপুরে ঘন কুয়াশার কারণে মেঘনা নদীতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে লঞ্চ দুটি হালকা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। গতকাল শনিবার রাত ২টার দিকে জেলা সদরের হরিণাঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
আজ রোববার সকালে নৌ-পুলিশ চাঁদপুর অঞ্চলের পুলিশ সুপার কার্যালয়ের উপপরিদর্শক (এসআই) শেখ আব্দুর সবুর গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
লঞ্চের যাত্রীরা জানান, গতকাল শনিবার রাত ২টার দিকে ঘন কুয়াশার কারণে মেঘনা নদীর মাঝখানে ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া বরিশালের প্রিন্স আওলাদ-১০ লঞ্চের সঙ্গে বরিশাল থেকে ছেড়ে আসা এমভি কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের সংঘর্ষ হয়। এতে আওলাদ-১০ লঞ্চের তলা ফেটে গেছে এবং কীর্তনখোলা ১০ লঞ্চের সামনের অংশ হালকা ভেঙে পড়েছে। তবে এই দুর্ঘটনায় হতাহতের ঘটনা না ঘটলেও যাত্রীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন।
কীর্তনখোলা-১০ লঞ্চের ইকবাল নামের যাত্রী জানান, মধ্যরাতে দুই লঞ্চের সংঘর্ষে প্রিন্স আওলাদ-১০ লঞ্চের বেশি ক্ষতি হয়েছে। এই লঞ্চের মাঝ বরাবর তলা ফেটে গেছে। তাই নদীর মাঝে একটি চরে লঞ্চটিকে নোঙর করে রাখা হয়। তবে রাতেই শুভরাজ-৯ লঞ্চ ঢাকা থেকে এসে প্রিন্স আওলাদ-১০-এর যাত্রী নিয়ে বরিশাল চলে যায়। আর কীর্তনখোলা-১০-এর তেমন একটা ক্ষতি না হওয়ায় ঢাকায় পৌঁছেছে।
চাঁদপুর লঞ্চঘাটের দায়িত্বরত নৌ নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা বিভাগের (টিআই) সমর কৃষ্ণ বলেন, চাঁদপুর সদরের হরিণাঘাটের কাছাকাছি মেঘনা নদী অতিক্রমকালে ঘন কুয়াশার কারণে লঞ্চ দুটির মধ্যে সংঘর্ষ হয়। বরিশালগামী এমভি প্রিন্স আওলাদ লঞ্চে ৫৮০ জন যাত্রী ছিল, যাদের অন্য একটি লঞ্চ এসে গন্তব্যে নিয়ে গেছে।
এসআই শেখ আব্দুস সবুর বলেন, ঘটনাস্থল চাঁদপুরের মেঘনা নদী হলেও ঠিক কোথায় তা আমরা এখনো নিশ্চিত হতে পারিনি। কিন্তু ৯৯৯-এর কল আসে কীর্তনখোলা লঞ্চের এক যাত্রী থেকে। তাঁরা আওলাদ ১০ লঞ্চের সঙ্গে ধাক্কা লাগার খবর জানিয়েছেন। লঞ্চ দুটির মাস্টারদের সঙ্গে কথা হয়েছে। ওই ঘটনায় কেউ আহত ও নিহত হওয়ার ঘটনা ঘটেনি এবং বড় কোনো সমস্যা হয়নি।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জে সোনামসজিদ স্থলবন্দরে যাওয়ার রাস্তাটিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হওয়ায় চরম জনদুর্ভোগ দেখা দিয়েছে। জানা গেছে, কয়েক দিনের টানা বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ-সোনামসজিদ মহাসড়কের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। চাঁপাইনবাবগঞ্জের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ সড়কে টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে খানাখন্দ সৃষ্টি হয়। এতে করে
১ ঘণ্টা আগেদিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) জুলাই অভ্যুত্থানে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার ঘটনায় শাস্তি পাচ্ছেন নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা। গত বছরের ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত এসব হামলার তদন্তে গঠিত ফ্যাক্ট ফাইন্ডিং কমিটির সুপারিশ করা ১০২ জনের শাস
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহে নির্মিত হচ্ছে বহুল প্রত্যাশিত হাই-টেক পার্ক। তবে দেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের জেরে গত বছরের ৫ আগস্টের পর থমকে যায় প্রকল্পের কাজ। সাত মাস বন্ধ থাকার পর এখন ধীরগতিতে চলছে পার্কটির নির্মাণ। ইতিমধ্যে এক দফা প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানোর পর আরেক দফা বৃদ্ধির আবেদন করা হয়েছে। তবে পুরোদমে কাজ শুরু করা না
১ ঘণ্টা আগেএকপশলা বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতা দেখা দেয় বেনাপোল স্থলবন্দরে। টানা বৃষ্টি হলে তো কথাই নেই। পণ্যাগারে পানি ঢুকে নষ্ট হয় শত শত কোটি টাকার আমদানি পণ্য। ক্ষতির মুখে পড়েন ব্যবসায়ীরা, ভোগান্তি বাড়ে শ্রমিকদের।
২ ঘণ্টা আগে