আলীকদম (বান্দরবান) প্রতিনিধি
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, ‘ধম্মজাদী সবার সহযোগিতায় গড়ে উঠবে। মারাইংতং ধম্মজাদী সরকারি খরচে তৈরি হবে না। ফলে ধর্মীয় এই তীর্থস্থান সবার সহযোগিতায় গড়ে উঠবে। মারাইংতং পাহাড়কে একটি আকর্ষণীয় পর্যটন স্থান হিসেবে গড়ে তোলা হবে। দেশের নানা স্থান থেকে পর্যটক এলে এলাকার উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি হবে।’
আজ শুক্রবার আলীকদম উপজেলায় মারাইংতং ধম্মজাদী ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও মাঙ্গলিক ধর্মীয় অনুষ্ঠানের উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন মন্ত্রী। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী। আলীকদম কেন্দ্রীয় বৌদ্ধবিহারের অধ্যক্ষ ধম্মজাদীর ভদন্ত উঃ ঞানিকা মহাথের মারাইংতং ধম্মজাদী উদ্বোধন করেছেন। এ সময় মন্ত্রী ব্যক্তিগত অর্থ থেকে ৩ লাখ টাকা অনুদান হিসেবে ধম্মজাদী স্থাপনের জন্য দিয়েছেন।
এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য কেশপ্রু মার্মা। সভাপতিত্ব করেন মারাইংতং ধম্মজাদী প্রতিষ্ঠাতা উঃ উইচারা মহাথের। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আলীকদম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জাবের মো. সোয়াইব, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল কালম, আলীকদম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জামাল উদ্দীন, পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য দুংড়ি মং মার্মা, লামা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল।
মারাইংতং ধম্মজাদী পরিচালনা কমিটি জানিয়েছে, উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে পাঁচ দিনব্যাপী মাঙ্গলিক ধর্মীয় মেলা অনুষ্ঠিত হবে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ হাজার ৬০০ ফুট উচ্চতায় পাহাড়ের চূড়ায় এই মাঙ্গলিক ধর্মীয় বৌদ্ধ মেলা ‘মারাইংতং জাদী’ মেলা নামে পরিচিত। মেলাকে কেন্দ্র করে দেশের নানা প্রান্ত থেকে পুণ্যার্থী ও দর্শনার্থীর সমাগম হয়। গত বছরও সাত দিনব্যাপী এই মেলা হয়েছিল।
১৯৯২ সাল থেকে মারাইংতং জাদী মাঙ্গলিক ধর্মীয় বৌদ্ধ মেলা শুরু হয়। এ বছর বৌদ্ধদের মাঙ্গলিক ধর্মীয় বৌদ্ধ মেলা ৩০ বছর পূর্ণ হবে।
মারাইংতং জাদী মাঙ্গলিক বৌদ্ধ মেলায় বৌদ্ধ পুণ্যার্থীদের সমবেত প্রার্থনা, বৌদ্ধ পতাকা উত্তোলন, প্রদীপ পূজা, পিণ্ডদান, সংঘদান, আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে ভিক্ষুসংঘকে চীবরদান, মারাইংতং বৌদ্ধ চৈত্যকে স্বর্ণচীবর দান এবং পুণ্যার্থীদের উদ্দেশ্যে ভিক্ষুসংঘ ধর্মীয় দেশনা দেওয়া হয়।
এ ছাড়া স্থানীয় ও অতিথি শিল্পীদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ক্ষুদ্র নৃ-জনগোষ্ঠীর নিজস্ব সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্য তুলে ধরেন মেলায়। মেলা উপলক্ষে নানা ধরনের বিপণিবিতান, ঐতিহ্যবাহী খাবারের দোকান গড়ে ওঠে। রাতভর চলে এই মেলা। পর্যটকদের সেখানে তাঁবুতে থাকার ব্যবস্থা আছে।
জানা গেছে, ১৯৯৩ সালে তৎকালীন স্থানীয় সরকার পরিষদের অর্থায়নে ৯ ফুট উচ্চতা ও ৬ ফুট দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট মহইদই বৌদ্ধধাম্মা জেদী নামে একটি বৌদ্ধমূর্তি স্থাপন করা হয়। সেখানে নতুন করে বৌদ্ধ ধম্মজাদী স্থাপন করা হচ্ছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ হাজার ৬০০ ফুট উচ্চতায় ১০ একর পাহাড়ি ভূমি নিয়ে মারাইংতং জাদী গড়ে ওঠে। দেশের নানা প্রান্ত থেকে সারা বছর এখানে পর্যটকে ভরপুর থাকে। মেলাস্থল থেকে বিশ্বের বৃহত্তম বালুকাময় কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত দেখা যায়।
পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং বলেছেন, ‘ধম্মজাদী সবার সহযোগিতায় গড়ে উঠবে। মারাইংতং ধম্মজাদী সরকারি খরচে তৈরি হবে না। ফলে ধর্মীয় এই তীর্থস্থান সবার সহযোগিতায় গড়ে উঠবে। মারাইংতং পাহাড়কে একটি আকর্ষণীয় পর্যটন স্থান হিসেবে গড়ে তোলা হবে। দেশের নানা স্থান থেকে পর্যটক এলে এলাকার উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি হবে।’
আজ শুক্রবার আলীকদম উপজেলায় মারাইংতং ধম্মজাদী ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন ও মাঙ্গলিক ধর্মীয় অনুষ্ঠানের উদ্বোধনকালে এ কথা বলেন মন্ত্রী। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রী। আলীকদম কেন্দ্রীয় বৌদ্ধবিহারের অধ্যক্ষ ধম্মজাদীর ভদন্ত উঃ ঞানিকা মহাথের মারাইংতং ধম্মজাদী উদ্বোধন করেছেন। এ সময় মন্ত্রী ব্যক্তিগত অর্থ থেকে ৩ লাখ টাকা অনুদান হিসেবে ধম্মজাদী স্থাপনের জন্য দিয়েছেন।
এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বান্দরবান পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য কেশপ্রু মার্মা। সভাপতিত্ব করেন মারাইংতং ধম্মজাদী প্রতিষ্ঠাতা উঃ উইচারা মহাথের। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আলীকদম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জাবের মো. সোয়াইব, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আবুল কালম, আলীকদম উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জামাল উদ্দীন, পার্বত্য জেলা পরিষদ সদস্য দুংড়ি মং মার্মা, লামা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মোস্তফা কামাল।
মারাইংতং ধম্মজাদী পরিচালনা কমিটি জানিয়েছে, উদ্বোধন অনুষ্ঠান শেষে পাঁচ দিনব্যাপী মাঙ্গলিক ধর্মীয় মেলা অনুষ্ঠিত হবে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ হাজার ৬০০ ফুট উচ্চতায় পাহাড়ের চূড়ায় এই মাঙ্গলিক ধর্মীয় বৌদ্ধ মেলা ‘মারাইংতং জাদী’ মেলা নামে পরিচিত। মেলাকে কেন্দ্র করে দেশের নানা প্রান্ত থেকে পুণ্যার্থী ও দর্শনার্থীর সমাগম হয়। গত বছরও সাত দিনব্যাপী এই মেলা হয়েছিল।
১৯৯২ সাল থেকে মারাইংতং জাদী মাঙ্গলিক ধর্মীয় বৌদ্ধ মেলা শুরু হয়। এ বছর বৌদ্ধদের মাঙ্গলিক ধর্মীয় বৌদ্ধ মেলা ৩০ বছর পূর্ণ হবে।
মারাইংতং জাদী মাঙ্গলিক বৌদ্ধ মেলায় বৌদ্ধ পুণ্যার্থীদের সমবেত প্রার্থনা, বৌদ্ধ পতাকা উত্তোলন, প্রদীপ পূজা, পিণ্ডদান, সংঘদান, আয়োজক কমিটির পক্ষ থেকে ভিক্ষুসংঘকে চীবরদান, মারাইংতং বৌদ্ধ চৈত্যকে স্বর্ণচীবর দান এবং পুণ্যার্থীদের উদ্দেশ্যে ভিক্ষুসংঘ ধর্মীয় দেশনা দেওয়া হয়।
এ ছাড়া স্থানীয় ও অতিথি শিল্পীদের পরিবেশনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, ক্ষুদ্র নৃ-জনগোষ্ঠীর নিজস্ব সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্য তুলে ধরেন মেলায়। মেলা উপলক্ষে নানা ধরনের বিপণিবিতান, ঐতিহ্যবাহী খাবারের দোকান গড়ে ওঠে। রাতভর চলে এই মেলা। পর্যটকদের সেখানে তাঁবুতে থাকার ব্যবস্থা আছে।
জানা গেছে, ১৯৯৩ সালে তৎকালীন স্থানীয় সরকার পরিষদের অর্থায়নে ৯ ফুট উচ্চতা ও ৬ ফুট দৈর্ঘ্যবিশিষ্ট মহইদই বৌদ্ধধাম্মা জেদী নামে একটি বৌদ্ধমূর্তি স্থাপন করা হয়। সেখানে নতুন করে বৌদ্ধ ধম্মজাদী স্থাপন করা হচ্ছে। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ হাজার ৬০০ ফুট উচ্চতায় ১০ একর পাহাড়ি ভূমি নিয়ে মারাইংতং জাদী গড়ে ওঠে। দেশের নানা প্রান্ত থেকে সারা বছর এখানে পর্যটকে ভরপুর থাকে। মেলাস্থল থেকে বিশ্বের বৃহত্তম বালুকাময় কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত দেখা যায়।
রাজধানীতে অপরাধ দমন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তার জন্য অক্সিলিয়ারি ফোর্স হিসেবে ৪২৬ জন ‘সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা’ নিয়োগ দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। প্রশিক্ষণ ছাড়াই তড়িঘড়ি করে নিয়োগ দেওয়ায় তাঁদের অনেকে নিজেদের দায়িত্ব-কর্তব্য সম্পর্কে জানেন না।
৫ ঘণ্টা আগেনতুন করে অচলাবস্থা দেখা দিল খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট)। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য (ভিসি) অধ্যাপক মুহাম্মদ মাছুদকে অপসারণের দাবিতে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা। দাবি পূরণ না হলে আজ সোমবার বেলা ৩টা থেকে আমরণ অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম নগরের বাসিন্দাদের জলাবদ্ধতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার জন্য চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ৩৬টি খাল ঘিরে বড় প্রকল্প বাস্তবায়িত হচ্ছে। ৫ হাজার ৬১৬ কোটি টাকা বরাদ্দে শুরু করা এ প্রকল্পের আকার এখন ৮ হাজার ৬২৬ কোটি টাকা।
৫ ঘণ্টা আগেসরকার পতনের পর কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের (কুসিক) মেয়রকে অপসারণ ও কাউন্সিলদের বরখাস্ত করা হয়। এরপর জরুরি সেবা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন করপোরেশনের কর্মকর্তারা। তবে তাঁদের দৈনন্দিন কার্যক্রমের পর এই বাড়তি দায়িত্ব পালন করে থাকেন। নাগরিক সনদ, জন্ম-মৃত্যুনিবন্ধন, রাস্তা মেরামত, পরিচ্ছন্নতা, মশক নিয়ন্ত্রণসহ
৫ ঘণ্টা আগে