দাগনভূঞা (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীতে স্ত্রী আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলায় স্বামীকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ মো. কায়সার মোশাররফ ইউসুফ এ রায় দেন। একই সঙ্গে আসামিকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন আহসান উল্যাহ (৫০)। তিনি দাগনভূঞা উপজেলার বাতশিরি গ্রামের আনা মিয়ার ছেলে।
রাষ্ট্রপক্ষের মামলা পরিচালনাকারী এপিপি দ্বীজেন্দ্র কুমার কংশ বণিক রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায় প্রদানের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, দাগনভূঞা উপজেলার বাসিন্দা আহসান উল্যাহ প্রতিনিয়ত বিভিন্ন অজুহাতে স্ত্রী খোদেজা বেগমকে নির্যাতন করতেন। তাঁকে বিষ খেয়ে মরে যাওয়ার প্ররোচনা দিতেন। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৩ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর খোদেজা বেগম বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেন।
এ ঘটনায় তাঁর বোন ছায়েরা খাতুন বাদী হয়ে আহসান উল্যাহকে আসামি করে পরের দিন আদালতে মামলা দায়ের করেন। পরে আদালতের নির্দেশে ওই বছর ৮ অক্টোবর দাগনভূঞা থানায় মামলাটি গ্রহণ করে। ২০১৪ সালের ২২ মার্চ আহসান উল্যাহকে অভিযুক্ত করে তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. আনিছুল হক সরকার আদালতে চার্জশিট দেন। ২০১৫ সালে ৬ এপ্রিল আদালত চার্জ গঠন করে সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন। এ মামলার ১০ সাক্ষীর মধ্যে ৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত আসামিকে কারাদণ্ড ও জরিমানা করেন।
ফেনীতে স্ত্রী আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলায় স্বামীকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ সৈয়দ মো. কায়সার মোশাররফ ইউসুফ এ রায় দেন। একই সঙ্গে আসামিকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও তিন মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন আহসান উল্যাহ (৫০)। তিনি দাগনভূঞা উপজেলার বাতশিরি গ্রামের আনা মিয়ার ছেলে।
রাষ্ট্রপক্ষের মামলা পরিচালনাকারী এপিপি দ্বীজেন্দ্র কুমার কংশ বণিক রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, রায় প্রদানের সময় আসামি আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, দাগনভূঞা উপজেলার বাসিন্দা আহসান উল্যাহ প্রতিনিয়ত বিভিন্ন অজুহাতে স্ত্রী খোদেজা বেগমকে নির্যাতন করতেন। তাঁকে বিষ খেয়ে মরে যাওয়ার প্ররোচনা দিতেন। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৩ সালের ১৪ সেপ্টেম্বর খোদেজা বেগম বিষ খেয়ে আত্মহত্যা করেন।
এ ঘটনায় তাঁর বোন ছায়েরা খাতুন বাদী হয়ে আহসান উল্যাহকে আসামি করে পরের দিন আদালতে মামলা দায়ের করেন। পরে আদালতের নির্দেশে ওই বছর ৮ অক্টোবর দাগনভূঞা থানায় মামলাটি গ্রহণ করে। ২০১৪ সালের ২২ মার্চ আহসান উল্যাহকে অভিযুক্ত করে তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. আনিছুল হক সরকার আদালতে চার্জশিট দেন। ২০১৫ সালে ৬ এপ্রিল আদালত চার্জ গঠন করে সাক্ষ্য গ্রহণের দিন ধার্য করেন। এ মামলার ১০ সাক্ষীর মধ্যে ৭ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আদালত আসামিকে কারাদণ্ড ও জরিমানা করেন।
‘জীবনে কখনো এমন বিকট শব্দ শুনিনি আমি। মনে হলো একসঙ্গে ৩০-৪০টি বজ্রপাত হলো।’ এভাবেই স্কুলভবনের ওপর বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার বিভীষিকাময় অভিজ্ঞতার কথা বর্ণনা করেন মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থী আহনাফ বিন হাসান।
৭ মিনিট আগেআবাসন সংকট, অবৈধ অস্থায়ী আদালত অপসারণ ও মাঠ দখল থেকে মুক্ত করাসহ সাত দফা দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে সরকারি মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার শিক্ষার্থীরা। আজ রোববার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মাদ্রাসা-ই-আলিয়ার সাধারণ শিক্ষার্থীর ব্যানারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এই মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ হয়।
৩৩ মিনিট আগেবঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট নিম্নচাপ ও অমাবস্যার প্রভাবে বাতাসের তীব্রতায় জোয়ারের পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে কক্সবাজারের দ্বীপ উপজেলা কুতুবদিয়ার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে।
৩৭ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ ইউনিয়নের মাধবপুরে মনিরুল ইসলাম (৫০) নামের এক দিনমজুরকে গতকাল শনিবার দুপুরে গলা কেটে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় মামলার ৫ ঘণ্টার মধ্যে পাশ্ববর্তী আলমডাঙ্গা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁর স্ত্রী পাপিয়া খাতুনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি প্রাথমিক জিজ্ঞেসাবাদে স্বামীকে
৪১ মিনিট আগে