জীবননগর (চুয়াডাঙ্গা) প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ ইউনিয়নের মাধবপুরে মনিরুল ইসলাম (৫০) নামের এক দিনমজুরকে গতকাল শনিবার দুপুরে গলা কেটে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় মামলার ৫ ঘণ্টার মধ্যে পার্শ্ববর্তী আলমডাঙ্গা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁর স্ত্রী পাপিয়া খাতুনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বামীকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন। জীবননগর থানা-পুলিশ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, পাপিয়া জানিয়েছেন, বিয়ের পর থেকেই মনিরুল তাঁর স্ত্রী পাপিয়াকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করতেন। মনিরুল পরকীয়ার সম্পর্কেও লিপ্ত ছিলেন। এসব নিয়ে পারিবারিক কলহ চলছিল। এর মধ্যে সম্প্রতি মনিরুল স্ত্রীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে পার্শ্ববর্তী গ্রামে ভিটা জমি কেনেন। জমিটা পাপিয়ার নামে রেজিস্ট্রি করার কথা থাকলেও করেননি মনিরুল।
পুলিশ সূত্রে আরও জানা যায়, পাপিয়ার ছেলে রাজুর বিদেশ যাওয়ার টাকা নিয়ে ঝামেলা চলছিল। এসব বিষয় নিয়ে শনিবার সকাল থেকে মনিরুল, তাঁর স্ত্রী পাপিয়া ও ছেলে রাজুর মধ্যে কলহ চলছিল। এর একপর্যায়ে মনিরুল স্ত্রীকে বাড়ি থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। তখন পাপিয়া বলেন, ‘হয় এই বাড়িতে তুই থাকবি, না হয় আমি থাকব।’ এর একপর্যায়ে হাঁসুয়া দিয়ে স্বামীর গলায় কোপ দেন পাপিয়া। পরে পাপিয়া পালিয়ে আলমডাঙ্গায় নিজের খালার বাড়িতে চলে যান। তিনি ভারতে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। রাত ৪টার দিকে তাঁকে আলমডাঙ্গার বাসবাড়িয়ার খালার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, মনিরুল ইসলাম জীবননগর উপজেলার বালিহুদা গ্রামের মৃত দিদার উদ্দিন মণ্ডলের ছেলে। শনিবার দুপুরের দিকে মনিরুল ইসলামকে গলা কেটে করে হত্যা করা হয়। বেলা ১টার দিকে প্রতিবেশীরা মনিরুল ইসলামের গলাকাটা মরদেহ ঘরে পড়ে থাকতে দেখে জীবননগর থানা-পুলিশে খবর দেয়। এদিকে এ ঘটনার পর থেকে পলাতক মনিরুলের ছেলে রাজু (২৬) ও স্ত্রী পাপিয়া (৪২)।
প্রতিবেশী আকিদুল ইসলাম জানান, ঘটনার পর মনিরুল ইসলামের ছেলে রাজু মোবাইলে ফোন করে তাঁর কাছে জানতে চান, তাঁর পিতা মারা গেছেন কি না?
এ বিষয়ে জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মামুন হোসেন বিশ্বাস বলেন, ‘রাতে মনিরুলের ভাই জহির বাদী হয়ে জীবননগর থানায় মামলা করেন। ঘটনাস্থল থেকে একটি হাঁসুয়া ও একটি কুড়াল জব্দ করা হয়েছে। এরপর অভিযান চালিয়ে মনিরুলের স্ত্রী পাপিয়াকে আলমডাঙ্গা থানার বাসবাড়িয়া এলাকায় তাঁর খালার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পাপিয়া স্বামীকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন।’
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার হাসাদাহ ইউনিয়নের মাধবপুরে মনিরুল ইসলাম (৫০) নামের এক দিনমজুরকে গতকাল শনিবার দুপুরে গলা কেটে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় মামলার ৫ ঘণ্টার মধ্যে পার্শ্ববর্তী আলমডাঙ্গা থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁর স্ত্রী পাপিয়া খাতুনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তিনি প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বামীকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন। জীবননগর থানা-পুলিশ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, পাপিয়া জানিয়েছেন, বিয়ের পর থেকেই মনিরুল তাঁর স্ত্রী পাপিয়াকে শারীরিকভাবে নির্যাতন করতেন। মনিরুল পরকীয়ার সম্পর্কেও লিপ্ত ছিলেন। এসব নিয়ে পারিবারিক কলহ চলছিল। এর মধ্যে সম্প্রতি মনিরুল স্ত্রীর কাছ থেকে টাকা নিয়ে পার্শ্ববর্তী গ্রামে ভিটা জমি কেনেন। জমিটা পাপিয়ার নামে রেজিস্ট্রি করার কথা থাকলেও করেননি মনিরুল।
পুলিশ সূত্রে আরও জানা যায়, পাপিয়ার ছেলে রাজুর বিদেশ যাওয়ার টাকা নিয়ে ঝামেলা চলছিল। এসব বিষয় নিয়ে শনিবার সকাল থেকে মনিরুল, তাঁর স্ত্রী পাপিয়া ও ছেলে রাজুর মধ্যে কলহ চলছিল। এর একপর্যায়ে মনিরুল স্ত্রীকে বাড়ি থেকে বের হয়ে যেতে বলেন। তখন পাপিয়া বলেন, ‘হয় এই বাড়িতে তুই থাকবি, না হয় আমি থাকব।’ এর একপর্যায়ে হাঁসুয়া দিয়ে স্বামীর গলায় কোপ দেন পাপিয়া। পরে পাপিয়া পালিয়ে আলমডাঙ্গায় নিজের খালার বাড়িতে চলে যান। তিনি ভারতে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। রাত ৪টার দিকে তাঁকে আলমডাঙ্গার বাসবাড়িয়ার খালার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
পুলিশ জানায়, মনিরুল ইসলাম জীবননগর উপজেলার বালিহুদা গ্রামের মৃত দিদার উদ্দিন মণ্ডলের ছেলে। শনিবার দুপুরের দিকে মনিরুল ইসলামকে গলা কেটে করে হত্যা করা হয়। বেলা ১টার দিকে প্রতিবেশীরা মনিরুল ইসলামের গলাকাটা মরদেহ ঘরে পড়ে থাকতে দেখে জীবননগর থানা-পুলিশে খবর দেয়। এদিকে এ ঘটনার পর থেকে পলাতক মনিরুলের ছেলে রাজু (২৬) ও স্ত্রী পাপিয়া (৪২)।
প্রতিবেশী আকিদুল ইসলাম জানান, ঘটনার পর মনিরুল ইসলামের ছেলে রাজু মোবাইলে ফোন করে তাঁর কাছে জানতে চান, তাঁর পিতা মারা গেছেন কি না?
এ বিষয়ে জীবননগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মামুন হোসেন বিশ্বাস বলেন, ‘রাতে মনিরুলের ভাই জহির বাদী হয়ে জীবননগর থানায় মামলা করেন। ঘটনাস্থল থেকে একটি হাঁসুয়া ও একটি কুড়াল জব্দ করা হয়েছে। এরপর অভিযান চালিয়ে মনিরুলের স্ত্রী পাপিয়াকে আলমডাঙ্গা থানার বাসবাড়িয়া এলাকায় তাঁর খালার বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। পাপিয়া স্বামীকে হত্যার দায় স্বীকার করেছেন।’
পতিত আওয়ামী সরকারের আমলে সিলেটের বহুল আলোচিত প্রভাবশালী পরিবহন শ্রমিকনেতা সেলিম আহমদ ফলিক ও রুনু মিয়াকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ রোববার সকালে বিস্ফোরক ও ভাঙচুরের মামলায় জামিন নিতে গেলে সিলেট মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-১-এর বিচারক শরীফুল হক আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
৯ মিনিট আগেনাসির উদ্দিন বলেন, ‘আজ কাজী আমজাদ সাইদ (২০) ও সবুজা বেগম (৪০) নামের দুজনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। আমজাদ ঘটনার সময় উদ্ধার করতে গিয়ে আহত হয়েছিলেন। আর সবুজা বেগম স্কুলে আয়ার কাজ করতেন। গতকাল আয়ান খান (১২) ও রাফসি (১২) নামের দুই শিক্ষার্থীকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছিল।’
২৯ মিনিট আগেসিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলার জাফলংয়ে পিয়াইন নদ থেকে মুকিত আহমদ (১৮) নাম এক যুবকের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার (২৭ জুলাই) সকালে জাফলংয়ের বল্লাঘাট এলাকা থেকে তাঁর লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। গোয়াইনঘাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সরকার মো. তোফায়েল আহমদ এ তথ্য নিশ্চিত করে।
৩৬ মিনিট আগেসান্তাহার রেলওয়ে থানার পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, আজ রোববার বেলা দেড়টার দিকে লালমনিরহাট থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী আন্তনগর লালমনি এক্সপ্রেস ট্রেনটি সান্তাহার জংশন স্টেশনে প্রবেশ করছিল। সেই মুহূর্তে মোটরসাইকেল আরোহী নাসিম মাহমুদ জয় রেলক্রসিং দিয়ে দ্রুত পার হতে গেলে ওই ট্রেনের ইঞ্জিনের সঙ্গে
৩৭ মিনিট আগে