কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লার তিতাসে আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তফা কামালকে ডাকাতির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। আজ রোববার সকালে কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার মো. আব্দুল মান্নান সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। এর আগে এ ঘটনায় ডাকাতদলের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ।
নিহত মোস্তফা কামাল তিতাস উপজেলার ভিটিকান্দি ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামের আবুল হাসেমের ছেলে।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান জানান, গত ১৮ ডিসেম্বর বিকেলে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয় মোস্তফা কামালকে। ঘটনার পরদিন ১৯ ডিসেম্বর নিহতের স্ত্রী রোজিনা আক্তার বাদী হয়ে তিনজনের বিরুদ্ধে তিতাস থানায় হত্যা মামলা করেন। জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) মামলার তদন্ত শুরু করে।
তদন্তে জানা গেছে, নিহত মোস্তফা কামাল ও মামলার তিন আসামি সাইদুল (৩৬), নাজিম উদ্দিন (৩৯) ও মো. মাইন উদ্দীন একই গ্রামের বাসিন্দা। তাঁরা আন্তজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য। প্রত্যেকের নামে বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতি ও ডাকাতির প্রস্তুতির মামলা আছে। কিছুদিন আগে ডাকাতির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে মোস্তফা কামালের সঙ্গে তাঁদের কথা-কাটাকাটি ও একপর্যায়ে মারামারি হয়। এর জেরে সাইদুল, নাজিম ও মাইন উদ্দীন মোস্তফা কামালের ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন।
১৬ ডিসেম্বর বিকেলে নারান্দিয়া ইউনিয়নের নয়াচর এলাকার হোরন মিয়ার চায়ের দোকানের সামনে তাস খেলার সময় সাইদুল ও নাজিম উদ্দীন মিলে মোস্তফা কামালকে ঘাড়ে, মাথায় ও কপালে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে পালিয়ে যান। পরে ৩০ ডিসেম্বর রাতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ আসামি নাজিম উদ্দীনকে ও রুমন ব্যাপারী সুমনকে চাঁদপুর থেকে গ্রেপ্তার করে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার আশফাকুজ্জামান, মো. নাজমুল হাসান, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজেশ বড়ুয়া।
কুমিল্লার তিতাসে আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তফা কামালকে ডাকাতির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। আজ রোববার সকালে কুমিল্লা জেলা পুলিশ সুপার মো. আব্দুল মান্নান সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান। এর আগে এ ঘটনায় ডাকাতদলের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ।
নিহত মোস্তফা কামাল তিতাস উপজেলার ভিটিকান্দি ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। তিনি উপজেলার নারান্দিয়া ইউনিয়নের রঘুনাথপুর গ্রামের আবুল হাসেমের ছেলে।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার আব্দুল মান্নান জানান, গত ১৮ ডিসেম্বর বিকেলে গলায় ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয় মোস্তফা কামালকে। ঘটনার পরদিন ১৯ ডিসেম্বর নিহতের স্ত্রী রোজিনা আক্তার বাদী হয়ে তিনজনের বিরুদ্ধে তিতাস থানায় হত্যা মামলা করেন। জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) মামলার তদন্ত শুরু করে।
তদন্তে জানা গেছে, নিহত মোস্তফা কামাল ও মামলার তিন আসামি সাইদুল (৩৬), নাজিম উদ্দিন (৩৯) ও মো. মাইন উদ্দীন একই গ্রামের বাসিন্দা। তাঁরা আন্তজেলা ডাকাত দলের সক্রিয় সদস্য। প্রত্যেকের নামে বিভিন্ন থানায় একাধিক ডাকাতি ও ডাকাতির প্রস্তুতির মামলা আছে। কিছুদিন আগে ডাকাতির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে মোস্তফা কামালের সঙ্গে তাঁদের কথা-কাটাকাটি ও একপর্যায়ে মারামারি হয়। এর জেরে সাইদুল, নাজিম ও মাইন উদ্দীন মোস্তফা কামালের ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন।
১৬ ডিসেম্বর বিকেলে নারান্দিয়া ইউনিয়নের নয়াচর এলাকার হোরন মিয়ার চায়ের দোকানের সামনে তাস খেলার সময় সাইদুল ও নাজিম উদ্দীন মিলে মোস্তফা কামালকে ঘাড়ে, মাথায় ও কপালে এলোপাতাড়ি ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে পালিয়ে যান। পরে ৩০ ডিসেম্বর রাতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ আসামি নাজিম উদ্দীনকে ও রুমন ব্যাপারী সুমনকে চাঁদপুর থেকে গ্রেপ্তার করে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার খন্দকার আশফাকুজ্জামান, মো. নাজমুল হাসান, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রাজেশ বড়ুয়া।
যশোরে একের পর এক হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটছে। ভাইয়ের হাতে ভাই খুন, বোমা কিংবা নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যা আবার ধর্ষণ শেষে হত্যা করে পুকুরে ফেলে দেওয়ার মতো আলোচিত ঘটনাও রয়েছে। গত ১ মে থেকে চলতি মাসের ১৫ জুন পর্যন্ত দেড় মাসে জেলায় শিশুসহ ১৩ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
১৪ মিনিট আগেইউনিয়ন পরিষদের অপারেটর সজীব চাল বিতরণে অনিয়ম করছিলেন—এ নিয়ে উভয় পক্ষের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়। পরে সভাপতির পক্ষের লোকজন তাঁদের ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। রোববার দুপুরে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে বের হওয়ার সময় সভাপতি আমির হোসেন ব্যাপারী ও তাঁর অনুসারীরা তাঁদের ওপর অতর্কিত হামলা চালান।
২৩ মিনিট আগেগত শনিবার সকালে জাফলং এলাকা পরিদর্শনে যান পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদবিষয়ক উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান। ফেরার পথে গোয়াইনঘাটের বল্লাঘাট এলাকায় তাঁদের গাড়িবহর আটকে দেন বালু-পাথর ব্যবসায়ী ও শ্রমিকেরা। তাঁরা বন্ধ থাকা জাফলংসহ..
২৫ মিনিট আগেসংস্কারের অভাবে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে পাবনা পৌর শহরের বেশির ভাগ সড়ক। খানাখন্দে ভরা এসব সড়কে প্রায়ই ঘটছে দুর্ঘটনা। সামান্য বৃষ্টিতেই সৃষ্টি হয় জলাবদ্ধতা। এতে চলাচলে দুর্ভোগে পড়ছে সাধারণ মানুষ।
২৮ মিনিট আগে